ছবি: সান নিউজ
মতামত

গাজার আর্তনাদ: ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ আনুগত্য

রাফায়েল আহমেদ শামীম

গাজার আকাশে এখন কোনো শব্দ নেই—না বোমার, না ড্রোনের, না আর্তনাদের। কিন্তু এই নীরবতা শান্তি নয়; এটি এক গোপন শ্বাসরুদ্ধ নীরবতা, যেন মৃত মানুষের শহরে সাময়িক বিরতির মতো। শিশুরা আজও ঘুমাতে ভয় পায়, হাসপাতালগুলো এখনও ওষুধহীন, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা মানুষের গন্ধ এখনো বাতাসে ভেসে বেড়ায়। যুদ্ধ থেমে গেছে—কিন্তু অন্য এক যুদ্ধ, রাজনৈতিক ও নৈতিক যুদ্ধ, এখনো চলছে; সেই যুদ্ধের মূলে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ ইসরায়েলপ্রীতি।

ট্রাম্পের ভাষায়, “মধ্যপ্রাচ্যের নতুন ভোর”—এ এক রাজনৈতিক কবিতা মাত্র। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, এমন ভোর বারবার এসেছে, কিন্তু সূর্য ওঠার আগেই রক্তে ডুবে গেছে দিগন্ত। ১৯৫৬, ১৯৬৭, ১৯৭৩ সালের যুদ্ধ, অসলো চুক্তি, ক্যাম্প ডেভিড, আনাপোলিস—সবই প্রমাণ করে, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যত চুক্তি হয়েছে, তার কোনোটিই টেকসই শান্তি এনে দিতে পারেনি। কারণ প্রতিবারই ন্যায়ের পরিবর্তে রাজনীতি, মানবাধিকারের পরিবর্তে কৌশল, এবং মানবতার পরিবর্তে মিত্রস্বার্থ প্রাধান্য পেয়েছে।

ইসরায়েল—মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের “কৌশলগত সন্তান”। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র বুঝেছিল, তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তার করতে হলে দরকার একটি শক্তিশালী ঘাঁটি—যেখানে পশ্চিমা মূল্যবোধের ছদ্মাবরণে তারা সামরিক, অর্থনৈতিক ও গোয়েন্দা আধিপত্য বজায় রাখতে পারবে। সেই ঘাঁটিই হলো ইসরায়েল। জন্মলগ্ন থেকেই ইসরায়েল ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক প্রকল্প—একটি সামরিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক পরীক্ষাগার, যা আরব জাতীয়তাবাদ ও সোভিয়েত প্রভাবের বিরুদ্ধে পশ্চিমা প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।

কিন্তু সময়ের সঙ্গে এই সম্পর্ক পরিণত হয় অন্ধ আসক্তিতে। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইসরায়েল হয়ে ওঠে “অস্পৃশ্য পবিত্র গরু”—যাকে সমালোচনা করা মানে আত্মহনন। রিপাবলিকান বা ডেমোক্র্যাট—কেউই সেই ঝুঁকি নেয় না। ইসরায়েলি লবি, বিশেষ করে এআইপ্যাক (AIPAC), মার্কিন রাজনীতিকে এমনভাবে জড়িয়ে ফেলেছে যে, আজ কংগ্রেসের অর্ধেক সদস্যই ইসরায়েল নীতির সমালোচনায় মুখ খুলতে ভয় পান।

ধর্মীয় রাজনীতির ছায়ায় যুক্তরাষ্ট্রের নীতি
ইভানজেলিকাল খ্রিস্টান গোষ্ঠী বিশ্বাস করে—ইসরায়েল হলো বাইবেলীয় ভবিষ্যদ্বাণীর অংশ। “হোলি ল্যান্ড”-এর নিয়ন্ত্রণ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই গোষ্ঠী যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল ভোটশক্তির মালিক। রিপাবলিকান দল তাদের ওপর নির্ভরশীল। ফলে, যে প্রশাসনই ক্ষমতায় আসুক, ইসরায়েলের প্রতি অন্ধ সমর্থন তার রাজনৈতিক বেঁচে থাকার শর্তে পরিণত হয়।

এই অন্ধ সমর্থন শুধু ধর্মীয় বা নৈতিক নয়—এটি অর্থনৈতিকও। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর ইসরায়েলকে দেয় প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা, যা ২০২৪ সালের গাজা যুদ্ধ চলাকালে বেড়ে দাঁড়ায় ২২ বিলিয়ন ডলারে। এই অর্থের একটি অংশ ব্যবহৃত হয়েছে সেই বোমা তৈরি করতে, যা গাজার শিশুদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে।

মানবাধিকার ও বাস্তবতার দ্বৈত মানদণ্ড
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বকে শেখায় মানবাধিকার, গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। কিন্তু যখন ইসরায়েল হাসপাতালে বোমা মারে, সাংবাদিক হত্যা করে, বা জাতিসংঘের স্কুলে আশ্রয় নেওয়া শিশুদের ওপর মিসাইল ছোড়ে—তখন যুক্তরাষ্ট্রের কণ্ঠ নীরব হয়ে যায়। বরং তারা বলে, “ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে।” প্রশ্ন হলো—ফিলিস্তিনিদের কি কোনো আত্মরক্ষার অধিকার নেই?

এই দ্বৈত মানদণ্ড যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক অবস্থানকে ভঙ্গুর করে দিয়েছে। আজ মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ যুক্তরাষ্ট্রকে আর মানবতার রক্ষাকর্তা হিসেবে দেখে না; দেখে এক দ্বিমুখী শক্তি হিসেবে, যে স্বাধীনতার ভাষায় দখলদারকে রক্ষা করে।

ট্রাম্প প্রশাসন: উপনিবেশবাদের নব সংস্করণ
ট্রাম্প প্রশাসনের “শান্তিচুক্তি” মূলত একটি রাজনৈতিক প্রহসন। এটি ফিলিস্তিনিদের জন্য নয়, বরং ইসরায়েলের বিজয়পত্র। হামাসের নিরস্ত্রীকরণ, সুড়ঙ্গ ধ্বংস, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ নিষিদ্ধকরণ—সবকিছুই একতরফা শর্ত। পশ্চিম তীরের দখল বা জেরুজালেমের মর্যাদা নিয়ে একটিও বাস্তব আলোচনা হয়নি।

এর চেয়েও ভয়াবহ হলো, এই চুক্তি কার্যকর করার জন্য গঠিত হয়েছে একটি “বোর্ড”, যার নেতৃত্বে রয়েছেন ট্রাম্প নিজেই। এই বোর্ডের নৈতিক বা আন্তর্জাতিক বৈধতা নেই, কিন্তু তারাই নিয়ন্ত্রণ করছে ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যৎ। এটি আধুনিক উপনিবেশবাদের এক পরিশীলিত সংস্করণ—যেখানে বন্দুকের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় কূটনীতি, আর লুণ্ঠনের পরিবর্তে “শান্তি প্রক্রিয়া” নামের মুখোশ।

ইসরায়েল: উন্মাদ রাষ্ট্রের বাস্তবতা
আজকের ইসরায়েল এক নিরাপত্তাহীন রাষ্ট্র নয়; বরং এটি ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ, বর্ণবাদ ও সামরিক গর্বে উন্মত্ত এক শক্তি। তাদের রাজনৈতিক দর্শন এখন “দখলই নিরাপত্তা”—যা ইতিহাসের প্রতিটি উপনিবেশবাদী শক্তির নীতি ছিল। গাজার ওপর ধারাবাহিক বোমাবর্ষণ, পশ্চিম তীরে নতুন বসতি নির্মাণ, ফিলিস্তিনি সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীদের হত্যা—সবই সেই দর্শনের বহিঃপ্রকাশ।

তবুও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অটুট। কারণ, ইসরায়েল কেবল মধ্যপ্রাচ্যে নয়, আমেরিকার অভ্যন্তরেও একটি প্রতীক—“আমাদের ছোট ভাই”, “আমাদের গণতান্ত্রিক দুর্গ”, “আমাদের ঈশ্বরের প্রতিশ্রুত ভূমি।” এই ধর্মীয় ও রাজনৈতিক রোমান্টিসিজম যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তিবাদী পররাষ্ট্রনীতিকে ক্ষতবিক্ষত করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে বিরোধী স্রোত
তবে সব আমেরিকান এক নয়। সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৪১% নাগরিক ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে “গণহত্যার কাছাকাছি” মনে করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাস্তায়, সংবাদমাধ্যমে—ফিলিস্তিনের পক্ষে এক নতুন তরঙ্গ উঠছে। তরুণ প্রজন্ম বিশেষভাবে সমালোচনামুখর।

কিন্তু প্রশাসন এই আন্দোলনগুলোকে দমন করছে “ইহুদিবিদ্বেষ” অভিযোগে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও একাডেমিক স্বাধীনতা আজ যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরেই সংকুচিত। গাজা যুদ্ধের সময় শত শত অধ্যাপক ও সাংবাদিক চাকরি হারিয়েছেন শুধু ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্য করার কারণে। “স্বাধীন আমেরিকা” আজ পরিণত হয়েছে ভয়ের আমেরিকায়—যেখানে সত্য বলা মানেই রাষ্ট্রীয় শত্রুতে পরিণত হওয়া।

বিশ্বজনমতের পালাবদল
তবে বিশ্ব এখন দ্রুত বদলাচ্ছে। ব্রিটেন, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, নরওয়ে—অনেকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। জাতিসংঘেও ফিলিস্তিনপন্থী প্রস্তাবের পক্ষে ভোট বাড়ছে। এমনকি কিছু আরব রাষ্ট্র, যারা “আব্রাহাম চুক্তি”-র মাধ্যমে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছিল, তারাও এখন নীরবে পিছিয়ে আসছে।

এই পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রকে একা করে দিচ্ছে। তাদের নীতির নৈতিক ভিত্তি হারাচ্ছে। ওয়াশিংটন এখন আর মধ্যপ্রাচ্যের “শান্তির দূত” নয়; বরং দখলদারির সহযোগী হিসেবে পরিচিত।

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান: এখনো প্রাসঙ্গিক?
দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় “দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান”—ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীন রাষ্ট্র—কে শান্তির একমাত্র পথ হিসেবে দেখেছে। কিন্তু বাস্তবতা বলছে, ইসরায়েল নিজেই সেই সম্ভাবনা নষ্ট করছে। বসতি সম্প্রসারণ, জেরুজালেম দখল, গাজা অবরোধ—সবকিছুই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভূগোলকে খণ্ডিত করেছে।

বাইরের শক্তির চাপ ছাড়া ইসরায়েল কখনোই ন্যায্য সমাধানে রাজি হবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থন সেই চাপ সৃষ্টি হতে দিচ্ছে না। এর ফলে, শান্তির প্রতিটি প্রচেষ্টা শুরু হওয়ার আগেই মৃত হয়ে যাচ্ছে।

নৈতিকতা ও কৌশলের সংঘাত
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি এখন নৈতিকতার চেয়ে কৌশলনির্ভর। তারা ভাবে, ইসরায়েলকে সমর্থন করা মানে মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের প্রভাব টিকিয়ে রাখা। কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। এই নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে এক নৈতিক মরুভূমিতে পরিণত করছে। মুসলিম বিশ্বে তাদের প্রতি আস্থা কমছে, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকায় তারা হারাচ্ছে নৈতিক নেতৃত্ব। একসময় যে দেশ বিশ্বকে গণতন্ত্র শেখাত, আজ সেই দেশই দখলদারের সহচর। এটি শুধু ফিলিস্তিনের জন্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের নিজের অস্তিত্বের জন্যও আত্মবিধ্বংসী।

শান্তির প্রকৃত শর্ত: ন্যায়
গাজায় স্থায়ী শান্তি সম্ভব নয়, যতদিন না ন্যায়ের ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। যুদ্ধবিরতি কোনো সমাধান নয়, যদি তার পেছনে অন্যায়ের বৈধতা থাকে। যুক্তরাষ্ট্র যদি সত্যিই শান্তি চায়, তবে তাদের ইসরায়েলের সঙ্গে “বিশেষ সম্পর্ক” নয়, “স্বাভাবিক সম্পর্ক” গড়ে তুলতে হবে। অর্থাৎ, ইসরায়েল ন্যায্য আচরণ করলে সহায়তা, অন্যথায় প্রতিবাদ। এটি শুধু নৈতিক নয়, বাস্তব কৌশলও।

কারণ, মধ্যপ্রাচ্যে যতক্ষণ ফিলিস্তিনের ক্ষোভ জ্বলবে, ততক্ষণ চরমপন্থা, সহিংসতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা থামবে না। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক স্বার্থও তখন বিপন্ন হবে।

মানবতার পরীক্ষা
গাজার বাস্তবতা কোনো আঞ্চলিক সংকট নয়; এটি একটি সভ্যতার নৈতিক পরীক্ষা। সেখানে প্রতিদিন মানবতা নিহত হচ্ছে রাজনীতির ছুরিতে। শিশুদের ক্ষুধা, পানির অভাব, হাসপাতালের ধ্বংস—এসব কেবল পরিসংখ্যান নয়, এটি মানবতার পতনের প্রতীক। জাতিসংঘের ভাষায়, “গাজা এখন বাসযোগ্য নয়।”

অথচ যুক্তরাষ্ট্র, যে দেশ মানবাধিকারের বিশ্বনেতা দাবি করে, তারা এই বাস্তবতা জেনেও চোখ বন্ধ রাখছে। তাদের কাছে যুদ্ধবিরতি মানে কৌশলগত বিরতি, মানবতা নয়।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
বিশ্ব এখন ক্রমে দুই ভাগে বিভক্ত—একদিকে দখলদারের সহচর রাষ্ট্র, অন্যদিকে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো মানুষ। প্রযুক্তির যুগে তথ্য আর লুকানো যায় না। গাজার শিশুর কান্না আজ বিশ্বজুড়ে মানুষের বিবেককে নাড়া দিচ্ছে। তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, “বয়কট, ডাইভেস্টমেন্ট, স্যাংশনস (BDS)” আন্দোলনের মাধ্যমে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে এক নীরব বিপ্লব গড়ে তুলছে।

এই আন্দোলন ধীরে ধীরে রাষ্ট্রীয় নীতিকেও প্রভাবিত করবে।

নীরবতার ভেতর বিস্ফোরণ
গাজার নীরবতা একদিন আবার ভেঙে পড়বে—এটি সময়ের প্রশ্ন। কারণ, যে অন্যায় চাপা থাকে, সে একদিন বিস্ফোরিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ ইসরায়েলপ্রীতি শুধু গাজার শান্তিকে বাধাগ্রস্ত করছে না; এটি যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক ভিত্তিকেও ধ্বংস করছে।

টেকসই শান্তি তখনই সম্ভব, যখন ফিলিস্তিনিদের অধিকার স্বীকৃত হবে, ইসরায়েল তার দখলনীতি পরিত্যাগ করবে এবং যুক্তরাষ্ট্র মানবতার পক্ষে দাঁড়াবে। ন্যায়ের ভিত্তি ছাড়া শান্তি কেবল যুদ্ধের অন্তর্বিরতি মাত্র।

আজ মানবতা দাঁড়িয়ে আছে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে—একদিকে অন্যায়কে মেনে নেওয়ার সহজ পথ, অন্যদিকে সত্য ও ন্যায়ের কঠিন পথ। যুক্তরাষ্ট্র কোন পথে যাবে, সেটিই নির্ধারণ করবে শুধু গাজার নয়, সমগ্র সভ্যতার ভবিষ্যৎ।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কলাম লেখক

সাননিউজ/আরআরপি

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

সালাহউদ্দিন আহমদকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান নাহিদের

জুলাই যোদ্ধাদের নামে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট বাহিনী সংসদ এলাকায় বিশৃঙ্খলা করেছে- বিএ...

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগুন

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের বিদেশি কুরিয়ার সার্ভিসের কার...

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের প্রস্তাবে ইডেন কলেজের আপত্তি

সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়ন ও প্রশাসনিক ক...

এনসিপির দাবি জুলাই সনদে ৩ দফা অন্তর্ভুক্ত করা

ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা...

পানির অভাবে তিস্তা এখন মরুময় বালুচর

একসময় উত্তরাঞ্চলের মানুষের জীবন ও জীবিকায় তিস্তা নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন...

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

দীর্ঘ নয় মাসের অপেক্ষা শেষে আবারও খুলে যাচ্ছে সেন্টমার্টিন দ্বীপের দরজা। আগাম...

নির্বাচনের পরও কেন অপরিবর্তিত আমলাতন্ত্র?

সরকার বদলায়, কিন্তু ফাইল চালানো হাতগুলো একই থাকে।...

কেশবপুরে বিএনপির ৩১ দফা নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

যশোর জেলার কেশবপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরা...

গাজার আর্তনাদ: ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ আনুগত্য

গাজার আকাশে এখন কোনো শব্দ নেই—না বোমার, না ড্রোনের, না আর্তনাদের। কিন্ত...

দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা

এক সপ্তাহের মধ্যে রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্র...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা