জাতীয়

প্রথম আলো নিয়ে পিআইবির সেমিনারে দেওয়া তথ্য ভুল

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (পিআইবি) আয়োজিত সেমিনারে উপস্থাপিত গবেষণার ফলাফলে প্রথম আলো ১২১টি লিংকের ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহার করেছে বলা হলেও বাস্তবে এর ভিন্ন চিত্র পাওয়া গেছে। এসব লিংকের মধ্যে ১৮টির উল্লেখ আছে একাধিকবার, ৭৭টি আধেয় (কনটেন্ট) প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে আগে ছিল, এখনো আছে। পাঠক চাইলেই সেগুলো পড়তে পারছেন। কারিগরি ত্রুটিসহ নানা কারণে ৩০টি কনটেন্ট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। আর তিনটি কনটেন্ট পাওয়া না গেলেও সেগুলো ভুয়া সংবাদ ছিল না।

গত ২৮ জুন ঢাকায় পিআইবির সেমিনারকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশের গণমাধ্যমে সাম্প্রতিক অপতথ্যের গতি-প্রকৃতি’ শীর্ষক সেমিনারে একটি গবেষণায় পাওয়া তথ্য তুলে ধরেছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণ (ইবিএলআইসিটি) প্রকল্পের পরামর্শক মামুন অর রশীদ। তাঁর উপস্থাপনায় বলা হয়েছিল, ছয় মাসে প্রথম আলো সবচেয়ে বেশি—১২১টি ভুয়া সংবাদ প্রত্যাহার করেছে।


প্রথম আলো গবেষক মামুন অর রশীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গবেষণায় উল্লেখ করা ১২১টি লিংক চায় গত ২৮ জুন। পরদিন তিনি পাঠান ১২০টি লিংক। তাঁর পাঠানো ১২০টির মধ্যে ১৮টি লিংক ছিল প্রকৃতপক্ষে আটটি লিংকের পুনরাবৃত্তি—দুটি লিংক তিনবার এবং ছয়টি লিংক ছিল দুবার করে। সে হিসাবে তাঁর পাঠানো একক বা ইউনিক লিংক ছিল আসলে ১১০টি।

প্রথম আলোর বার্তা, প্রযুক্তি ও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) বিভাগ লিংকগুলো নিয়ে অনুসন্ধান ও বিশ্লেষণ করেছে। তাতে দেখা গেছে, গবেষকের দেওয়া তথ্যে এ–জাতীয় নানা ভুল, বিচ্যুতি ও বিভ্রান্তি ছিল। মামুন অর রশীদ তাঁর গবেষণায় বলেছিলেন, কনটেন্টগুলো ছয় মাসের মধ্যে সরানো হয়েছে, তবে কোন ছয় মাস, তা তিনি উল্লেখ করেননি। বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গবেষকের পাঠানো লিংকগুলো আসলে ২০১০ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে।

বিশ্লেষণে আরও দেখা যাচ্ছে, ১২১টি লিংককে (প্রকৃত লিংক ১১০টি) সার্বিকভাবে ভুয়া খবর বলার মধ্যেও গুরুতর প্রমাদ আছে। কারণ, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভুলবশত একই নিউজ একাধিকবার পাবলিশ হয়ে যাওয়ার কারণে একটি লিংক রেখে অন্যটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এ কারণে কিছু লিংক অকার্যকর (ডেড) হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া নতুন কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস) চালু, সার্ভার পরিবর্তন, ডোমেইন পরিবর্তন (prothom-alo.com থেকে prothomalo.com), মাইক্রোসাইটে স্টোরি মাইগ্রেশন (স্থানান্তর), প্রয়োজনে নতুন নতুন সেকশন-সাবসেকশন তৈরিসহ প্রযুক্তিগত ও কারিগরি নানা কারণে লিংকগুলোর নতুন ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর (ইউআরএল) সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে স্বাভাবিকভাবেই পুরোনো লিংকগুলো ডেড হয়ে গেছে। তবে এসব সত্ত্বেও ওই ৭৭টি কনটেন্ট পেতে পাঠকের কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এগুলো ভুল সংবাদ নয়, সরিয়েও ফেলা হয়নি।

এমনকি সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে গবেষকের পাঠানো লিংকগুলোর মধ্যেই সাতটি কনটেন্ট এখনো ‘লাইভ’ আছে, পাঠক সেগুলো পড়তে পারছেন। অর্থাৎ এখানে ইউআরএলের কোনো বদলই হয়নি।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ‘ডেড লিংক’ হিসেবে গবেষকের উল্লেখ করা একটি লিংক হচ্ছে: https://www.prothomalo.com/bangladesh/7xtsokyhi9। এটি ভারতের গণমাধ্যম দ্য প্রিন্ট-এ প্রকাশিত একটি সংবাদের অনুবাদ। আর এই লিংকের লেখাটির শিরোনাম, ‘দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন: নীরবতা ভাঙলেন শেখ হাসিনা, ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করলেন’। গুগল অ্যানালাইটিকস (জিএ-৪)-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট প্রকাশিত লেখাটি এ পর্যন্ত ৭ লাখ ৭৭ হাজার ১০ বার পড়া হয়েছে। অর্থাৎ প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে গবেষণায় উল্লেখ করা হলেও আসলে বিপুলসংখ্যক পাঠক লেখাটি পড়েছেন। এখনো পড়তে পারছেন। এ রকম আরেকটি কনটেন্টের শিরোনাম, ‘তৃতীয় সন্তানের বাবা-মা হচ্ছেন জাকারবার্গ-চ্যান’। লেখাটির লিংক: https://www.prothomalo.com/world/usa/m9d83ef9ou । লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে ২০২২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। এই লেখাটিও পাঠকেরা পড়তে পারছেন।

বিশ্লেষণে দেখা যায়, গবেষকের পাঠানো কিছু লিংক/ইউআরএলে এনকোডিং–সংক্রান্ত ত্রুটিও ছিল। অর্থাৎ এখানে কোনো নিউজ সরানো হয়নি, বরং এটি গবেষকের সংগৃহীত ইউআরএলের ত্রুটি। যথাযথ লিংকে গেলে সেসব কনটেন্ট পাওয়া যাচ্ছে।

গবেষকের পাঠানো লিংক বিশ্লেষণ করে আরও দেখা গেছে, কোনো কনটেন্ট পাবলিশ করার পরও নানা কারণে তা আনপাবলিশ বা রিট্র্যাক্ট করা হয়েছে। এসব কনটেন্ট আর পাবলিশ করা হয়নি। আবার আদালতের আদেশ মেনে রিট্র্যাক্ট করা হয়েছে একটি লেখা। সেটিও ভুয়া সংবাদ ছিল না। নির্দিষ্ট অপরাধে গ্রেপ্তার হওয়া একজন ব্যক্তি রিট করে আদালত থেকে এই আদেশ নিয়ে এসেছিলেন যে এ–সংক্রান্ত সংবাদটি প্রত্যাহার করতে হবে। প্রথম আলো আদালতের আদেশ মেনে সেটি প্রত্যাহার করেছে। সব মিলিয়ে আনপাবলিশ বা রিট্র্যাক্ট করা লিংক আছে ৩০টি। তবে আনপাবলিশ বা রিট্র্যাক্ট করা এসব কনটেন্ট এখনো প্রথম আলোর সিএমএসে আছে।

গবেষকের পাঠানো প্রকৃত ১১০টি লিংকের মধ্যে শুধু তিনটি লিংক প্রথম আলোর সিএমএস বা সার্ভারে সংরক্ষিত নেই। প্রথম আলোর ওয়েব প্রযুক্তি বিভাগ জানিয়েছে, সিএমএস ও ডোমেইন পরিবর্তনসহ প্রযুক্তিগত নানা কারণে কিছু উপাত্ত বা ডেটা মিসিং হয়েছে (হারিয়ে যাওয়া)। প্রথম আলোর মতো বৃহৎ গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে কিছু উপাত্ত হারিয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।

গবেষকের পাঠানো লিংক ধরে প্রতিটি কনটেন্ট পরীক্ষা করে প্রথম আলো নিশ্চিত হয়েছে যে এর কোনোটি ভুয়া নিউজ বা কনটেন্ট ছিল না। প্রসঙ্গত, অনলাইনের জন্য প্রথম আলোর একটি লিখিত সংশোধন নীতিমালা আছে। ২০২৩ সালের জুন মাসে নীতিমালাটি কার্যকর করা হয়েছে। নীতিমালাটি প্রকাশিত। প্রথম আলোর অনলাইন সংবাদ পোর্টাল https://www.prothomalo.com/terms –এ যে কেউ তা পড়তে পারেন। নীতিমালাটি কার্যকর করার পর থেকে তথ্যগত ভুলের জন্য নিয়মমাফিক সংশোধনী দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া তথ্যসূত্র ঠিক না থাকায় অল্পসংখ্যক যে কয়টা কনটেন্ট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে, সেখানে শিরোনামেই প্রত্যাহার করার কথা বলা আছে। কিন্তু লেখাগুলোর লিংক ডেড নয়, লাইভই আছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ-পরিমণ্ডলে আচরণীয় রীতিনীতি অনুসরণ করেই প্রথম আলো তার লেখা বা কনটেন্ট সংশোধন করছে।

পিআইবিকে প্রথম আলোর চিঠি

গবেষকের পাঠানো লিংক ধরে প্রতিটি কনটেন্ট পরীক্ষা করে দেখার পর পাওয়া ফলাফল প্রথম আলোর পক্ষ থেকে পিআইবিকে দেওয়া হয় ১০ আগস্ট। সংস্থাটির মহাপরিচালককে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ‘পিআইবি বাংলাদেশের গণমাধ্যমে সাম্প্রতিক অপতথ্যের গতি-প্রকৃতি শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করেছিল। সেখানে একটি প্রক্রিয়াধীন বা চলমান গবেষণার ফলাফল হিসেবে এমন কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হয়, যা গণমাধ্যম হিসেবে প্রথম আলোর দীর্ঘদিনের অর্জিত সুনাম মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করেছে। এ ধরনের তথ্য প্রচার বা প্রকাশ করার আগে পিআইবি বা গবেষক প্রথম আলোর কোনো বক্তব্য বা ব্যাখ্যা নেয়নি।’

সেমিনারে উপস্থাপিত তথ্য যে সত্য নয়, সে কথা উল্লেখ করে চিঠিতে এ জন্য ১৮ আগস্টের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমাপ্রার্থনার কথা বলা হয়। সবশেষে চিঠিতে উল্লেখ করা হয় যে পিআইবি বাংলাদেশের আইনের মাধ্যমে সংবিধিবদ্ধ একটি সংস্থা, যারা স্বার্থান্বেষী কোনো গোষ্ঠীর হয়ে প্রথম আলোর সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য কাজটি করেছে বলে প্রথম আলো মনে করে।

পিআইবির জবাব

পিআইবির পক্ষ থেকে সংস্থাটির সিনিয়র রিসার্চ অফিসার গোলাম মুর্শেদ স্বাক্ষরিত একটি জবাব ১৭ আগস্ট প্রথম আলোতে পাঠানো হয়। পিআইবি বলেছে, বিগত ২৮ জুনের সেমিনারে মামুন অর রশীদ তাঁর চলমান গবেষণার প্রাথমিক উপাত্ত উপস্থাপন করেছিলেন। বাংলাদেশের গণমাধ্যমে সাম্প্রতিক অপতথ্য, ক্লিকবেইট জার্নালিজম, ফোর ও ফোর জার্নালিজম, নারীদের উপস্থাপন ছিল এই গবেষণার বিষয়। কিছু গণমাধ্যম গবেষকের অসম্পূর্ণ অংশ একতরফাভাবে প্রচার করে, যা নিয়ে ভুল–বোঝাবুঝি তৈরি হয়। ফলে চলমান গবেষণার খণ্ডিত অংশ প্রকাশের দায় কোনোভাবেই পিআইবির নয়, বরং সেসব গণমাধ্যমের। এ কারণে ২৯ জুন পিআইবি সব গণমাধ্যমের উদ্দেশে ব্যাখ্যা দেয়, যা ৩০ জুন প্রথম আলোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। আশা করা গিয়েছিল, গণমাধ্যমে এই ব্যাখ্যা ও স্পষ্টীকরণ বিবৃতি প্রকাশের মাধ্যমে এই অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক ঘটনাটির নিরসন হবে। তারপরও প্রথম আলো ক্ষতিগ্রস্ত বোধ করায় পিআইবির পক্ষ থেকে অধিকতর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো।

ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, এটি পিআইবির নিজস্ব গবেষণা নয়, বরং গবেষক তাঁর কাজের একটি অসম্পূর্ণ অংশ একাডেমিক আলোচনার জন্য তুলে ধরেছিলেন। কোনো অর্থেই প্রথম আলোর সুনাম ক্ষুণ্ন করা এর উদ্দেশ্য ছিল না। বিষয়টি প্রকাশের জন্যও উপস্থাপন করা হয়নি। সবশেষে পিআইবি আশা প্রকাশ করেছে যে এই ব্যাখ্যার পর ভুল–বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে।

প্রথম আলোর বক্তব্য

আলোচ্য গবেষণার জন্য পিআইবি নিজে কোনো দায় নেয়নি, বরং তারা এ জন্য অন্য গণমাধ্যমকে দায়ী করেছে। যদিও যে সেমিনারে গবেষণাপত্রটি উপস্থাপন করা হয়, তার আয়োজক ছিল পিআইবি। সেমিনার নিয়ে সংবাদ পরিবেশনের জন্য পিআইবি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে আমন্ত্রণও জানিয়েছিল। একই দিন অর্থাৎ ২৮ জুন তথ্য মন্ত্রণালয় সেমিনার নিয়ে একটি তথ্য বিবরণীও প্রকাশ করে।

পিআইবি আয়োজিত ওই সেমিনারের পর বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম প্রথম আলোর ‘ভুয়া সংবাদ’ প্রত্যাহারের পরিসংখ্যান ধরে খবর প্রকাশ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। তথ্য যাচাইকারী বা ফ্যাক্ট চেকারদের কেউ কেউ সংশ্লিষ্ট গবেষণার মেথড বা পদ্ধতিতে গলদ আছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দেন। এমন পরিস্থিতিতে ২৯ জুন পিআইবি ব্যাখ্যা দিয়ে বিবৃতি পাঠায়, যা প্রথম আলো প্রকাশ করেছে।

তবে পরবর্তী সময়ে প্রথম আলো প্রতিটি লিংক নিবিড়ভাবে বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হয়েছে যে গবেষকের দেওয়া তথ্য সঠিক নয়, বরং সেখানে নানা ধরনের ভুল, বিচ্যুতি ও বিভ্রান্তি রয়েছে। ২৮ জুন অনুষ্ঠিত যে সেমিনারে গবেষণাপত্র প্রকাশ করা হয়, তাতে সভাপতিত্ব করেছিলেন পিআইবির মহাপরিচালক নিজেই। সুতরাং সেমিনারটির আয়োজক পিআইবি তার দায় এড়াতে পারে না। এ কারণে পাঠকদের সঠিক তথ্য জানানো আবশ্যক বলে প্রথম আলো মনে করছে।

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ট্র্যাজেডির স্মৃতি মুছে আগুনের আতরে দিন কাটে নগরবাসীর!

পুরান ঢাকার ঘিঞ্জি অলিগলিতে এখনো ছড়িয়ে রয়েছে রাসায়...

মিরপুরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

ঢাকার মিরপুরের রূপনগর এলাকার শিয়ালবাড়িতে অবস্থিত &...

শাহবাগ অবরোধ করেছেন শিক্ষকরা

২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন এমপিওভুক্ত শিক...

অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণের ঘটনায় মূলহোতা রাসেল গ্রেফতার

মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম...

গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ ঘটবে

গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে...

‘ওড়না কোথায়’ বলে তরুণীকে হেনস্তা করা যুবক গ্রেপ্তার

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায় ‘ওড়না কোথ...

চাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে বিশাল জয় পেয়েছ...

দুদকের নির্দেশে ৩৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

অভিযোগ ওঠে ঝালকাঠির রাজাপুরে সোহাগ ক্লিনিকের ভুল চিকিৎসায় জমজ দুই নবজাতকের মৃ...

জুলাই–আগস্টের আন্দোলনে কেউ ‘মাস্টারমাইন্ড’ ছিল না

অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, চব্...

বাস কাউন্টার নিয়ে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৬

লক্ষ্মীপুরে বাস কাউন্টার নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবদলের দুই গ্রুপ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা