সংগৃহীত ছবি
আন্তর্জাতিক
মরক্কোতে ভূমিকম্প

নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মরক্কোতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা সংখ্যা ১ হাজার ছাড়িয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন : প্রথম ৯ ঘণ্টায় ৬৩২ মরদেহ উদ্ধার

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

শুক্রবার রাতে (৯ সেপ্টেম্বর) ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। মরক্কোর ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রধান লাহসেন মান্নি জানান, শক্তিশালী ওই ভূমিকম্পের পর আরও বেশ কয়েকবার মৃদু কম্পন (আফটারশক) অনুভূত হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিল ৫ মাত্রার। তবে তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, এই ভূমিকম্প থেকে সুনামি হওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই।

আরও পড়ুন : সম্পর্ক আরও গভীর করার প্রতিশ্রুতি

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) জানায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১১টার কিছু পরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল আটলাস পর্বতমালার ওকাইমেডেনের স্কি রিসোর্টের কাছে, যা জনপ্রিয় পর্যটন শহর মারাকেশ থেকে ৭৫ কিলোমিটার (৪৫ মাইল) দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।

মারাকেশের চিকিৎসক ডা. হেশাম খারমৌদি জানান, শহরে আহতের সংখ্যা বাড়ছেই। তিনি বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং স্বেচ্ছাসেবকরা লোকজনকে সহায়তা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত কিছু এলাকায় পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে।

আরও পড়ুন : মিয়ানমারে সংঘর্ষ, ৫০ জান্তা সেনা নিহত

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য রক্তদানের আহ্বান জানিয়েছে মারাকেশ আঞ্চলিক রক্ত ​​সঞ্চালনকেন্দ্র। সেখানকার এক বাসিন্দা জানান, অসংখ্য পুরোনো ভবন ধসে পড়েছে।

মারাকেশের স্থানীয় বাসিন্দা আবদেলহাক এল আমরানি জানান, আমরা প্রচণ্ড কম্পন অনুভব করি। এরপরেই বুঝতে পারি যে, ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তিনি বলেন, আমি দেখতে পাচ্ছিলাম যে, ভবনগুলো কাঁপছে। এরপরেই আমি বাইরে বেরিয়ে যাই এবং দেখি যে অনেকেই সেখানে আছে। লোকজন ভয়ে-আতঙ্কে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসে। শিশুরা ভয়ে কাঁদছিল।

আরও পড়ুন : নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন বাইডেন

তিনি আরও বলেন, প্রায় ১০ মিনিট বিদ্যুৎ ছিল না এবং টেলিফোনের নেটওয়ার্কও ছিল না। পরে অবশ্য সব আবার স্বাভাবিক হয়েছে। তবে সবাই বাইরেই থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১৮.৫ কিলোমিটার।

সান নিউজ/এমআর

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

নোয়াখালীতে ভূমি দুস্যুর বিরুদ্ধে মানববন্ধন 

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম...

ফসলের ক্ষতি করে চলছে অবৈধ ব্যাটারি ইন্ডাস্ট্রি

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর):

গরমে বারবার গোসল করা কি ক্ষতিকর?

লাইফস্টাইল ডেস্ক: বৈশাখের শুরু থে...

আজ শেরে বাংলার ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ অবিভক্ত বাংল...

খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আবু রাসেল সুমন, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:

বঙ্গোপসাগর থেকে ভেসে এসেছে টর্পেডো 

পটুয়াখালী প্রতিনিধি: পটুয়াখালী জে...

ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক : যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান...

শেখ জামালের জন্মদিনে যুবলীগের শ্রদ্ধা

নিজস্ব প্রতিবেদক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্...

হিট স্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু

নাসিরনগর প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাসিরনগরে হিট স্ট্রোকে যু...

বায়ুদূষণে আজ ঢাকা সপ্তম

নিজস্ব প্রতিবেদক: বায়ুদূষণে বিশ্ব...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা