সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক

আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যুদ্ধ শেষ হবে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। টানা ২ মাস ধরে চালানো এখন পর্যন্ত এ হামলায় নিহত হয়েছেন ১৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। বর্বর এ আগ্রাসনের জেরে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে ক্ষোভ।

আরও পড়ুন: ফিলিপাইনে বাস খাদে, নিহত ১৭

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বার্তাসংস্থা আনাদোলু রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের হতাহতের সংখ্যা কমানোর ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকরের জন্য আন্তর্জাতিক চাপও বাড়ছে। ইসরায়েল বলছে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে গাজায় চলমান যুদ্ধ শেষ হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস নেতাদের আত্মসমর্পণ ও বন্দিদের প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের যুদ্ধ শেষ হবে বলে ইসরায়েলের একজন মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন: গাজায় একই পরিবারের ২২ জন নিহত

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মুখপাত্র ওফির গেন্ডেলম্যান এদিন সাংবাদিকদের জানান, ‘ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার শর্তে গাজার যুদ্ধ শেষ হতে পারে ও বন্দিদের (গাজা থেকে) ফিরিয়ে দিতে হবে।’

ইসরায়েলি এ মুখপাত্র বলেছেন, ইসরায়েলের সেনাবাহিনী দক্ষিণ গাজা উপত্যকায় অগ্রসর হচ্ছে। তার দাবি, ‘আমাদের বাহিনী (গাজার হামাস নেতা) ইয়াহিয়া সিনওয়ারের (খান ইউনিসের) বাড়ি ঘেরাও করেছে ও লক্ষ্য হচ্ছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাকে গ্রেফতার করা।’

গেন্ডেলম্যান গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের আহ্বানও প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘এখন যুদ্ধবিরতির এ আহ্বান গাজায় হামাসকে ক্ষমতায় রাখার আহ্বানের সমতুল্য। এটিকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করি।’

আরও পড়ুন: গাজায় নিহত ছাড়াল ১৭ হাজার

গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে সেখানে কমপক্ষে ১৭ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ও আরও ৪৬ হাজার মানুষ বেশি আহত হয়েছেন।

এসব নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে কমপক্ষে ৭ হাজার ১১২ জন শিশু ও ৪ হাজার ৮৮৫ জন নারী রয়েছেন। এছাড়াও ভূখণ্ডটিতে প্রায় ৭ হাজার ৬০০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

সান নিউজ/এএ

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের ১১০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন

মফস্বল ও প্রান্তিক পর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, হামলা, হ...

মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্রসহ চারজনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ

মুন্সীগঞ্জে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীসহ চারজন প্রা...

বিপ্লবী হাদির জানাজা সম্পন্ন

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় সম্...

কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে বিপ্লবী হাদির দাফন সম্পন্ন

ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধি প্রাঙ্গণে।...

ঝালকাঠিতে শোকে স্তব্ধ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়ি

দক্ষিনের জেলা ঝালকাঠিতে শোকে স্তব্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হ...

আলফাডাঙ্গা কলেজে পরীক্ষা চলাকালে অস্ত্র হাতে মহড়া, গ্রেপ্তার যুবক

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা আদর্শ কলেজে স্নাতক সম্মান (ডিগ্রি) পরীক্ষা চলাকালে দেশীয়...

মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্রসহ চারজনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ

মুন্সীগঞ্জে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীসহ চারজন প্রা...

চাকসুর উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক–চবি’র কর্পোরেট চুক্তি

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি কর্পোরেট...

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার

ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার সন্তান সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগঠন ‘ইনকিলাব ম...

বাজারে কৃত্রিম সার সংকট সৃষ্টির অপরাধে ব্যবসায়ীকে জরিমানা

বাজারে কৃত্রিম সার সংকট সৃষ্টির অপরাধে কুষ্টিয়ার মিরপুরে এক ব্যবসায়ীকে জরিমান...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা