বিনোদন ডেস্ক: বলিউড সুন্দরী মাধুরী দীক্ষিত টানা ৪০ বছর বড় পর্দায় মাতিয়েছেন। এরপর রিয়েলিটি বা অনলাইনে ড্যান্স কম্পিটিশনের অ্যাপ নিয়ে কাজ করেছেন। তিনি যেখানেই হাত দিয়েছেন, সেখানেই দারুণ সাফল্য অর্জন করেছেন।
তবে ইচ্ছাকৃতভাবেই বড় পর্দায় এখন আর খুব একটা নিয়মিত নন এই বলিউড অভিনেত্রী। নিজের ইমেজকে কখনওই অন্য ব্যকরণে ফেলতে চান না তিনি।
মাধুরী দীক্ষিত দীর্ঘবিরতির পর প্রথমবারের মতো ওটিটি প্লাটফর্মে কাজ করলেন। নেটফ্লিক্সের ব্যানারে ‘ফেমগেম’ নামে একটি দারুণ সিরিজে এরই ভেতরে উপমহাদেশে ট্রেন্ডিং হয়েছে সিরিজটা।’
তবে গণমাধ্যম কর্মীরা এটাকে মাধুরীর কামব্যাক বলতেই রেগেেউঠেন তিনি। তার মতে, ‘এটা আমার ওটিটির ডেবিউ হতে পারে। কিন্তু কামব্যাক কেন হতে যাবে? আমি কখনওই অবসর নিইনি। শিল্পকর্মে অবসর নেয়া যায় না। আমি এটাই বিশ্বাস করি। তবে ফেমগেম নিয়ে এতটা সাড়া পাবো তা ভাবিনি। পুরো প্রডাকশন আমার মতো করেই গল্পটা সাজিয়েছে। আমার পুরনো নতুন সকল দর্শকই এই সিরিজটা দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।’
আরও পড়ুন: মেয়ের নাম রাখেননি প্রিয়াঙ্কা-নিক
তবে ফেম গেম এর গল্প নিয়ে অনেকেই এর সাথে শ্রীদেবী-বনি কাপুরের জীবনের কিছু গল্পের সাথে মিল খুঁজতে চাইছেন। অবশ্য নির্মাতা প্রডাকশন এমনকি মাধুরী কেউই এ ব্যাপারে কোনো যুক্তি খণ্ডাতে চাননি। মাধুরীর মতে, ‘একটা আর্টকে মানুষ নানান দিক থেকে নানান ভাবে ভাববে এটাই শিল্পের সৌন্দর্য্য।
আরও পড়ুন: ‘বাংলার সমৃদ্ধি’ ফেরা অনিশ্চিত
প্রসঙ্গত, মাধুরী দীক্ষিত ১৯৮৪ সালে অবোধ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। কিছু শিশু ও সহ-অভিনেত্রীর ভূমিকায় অভিনয়ের পর তিনি তেজাব (১৯৮৮) ছবিতে প্রধান নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেন। এ ছবিটিই তাকে খ্যাতির উচ্চতর আসনে বসায় ও প্রথমবারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন এনে দেয়।
সান নিউজ/ এইচএন
 
                                     
                                 
                                         
                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                     
                            