সান নিউজ ডেস্ক : বর্তমানে দেশের সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে পল্লী এলাকায় ৭১ দশমিক ৫৬ শতাংশ আর শহর এলাকায় ৮১ দশমিক ২৮ শতাংশ। দেশে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ ও মহিলাদের স্বাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ। হিজড়াদের সাক্ষরতার হার ৫৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন:
সারাদেশে গত ১৫ জুন একযোগে শুরু হয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কার্যক্রম। গত ২১ জুন জনশুমারি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সেসব জেলায় শুমারি কার্যক্রম চলে ২৮ জুন পর্যন্ত।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশের মোট ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জনসংখ্যার ৮ কোটি ১৭ লাখ পুরুষ ও ৮ কোটি ৩৩ লাখ নারী, আর ১২ হাজার ৬২৯ জন তৃতীয় লিঙ্গ।
প্রতিবেদনে সাক্ষরতার হারের হিসাবে বলা হয়, দেশের নারী-পুরুষ মিলে মোট সাক্ষরতার হার ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ। যার মধ্যে অঞ্চলভেদে গ্রামাঞ্চলে ৭১ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং শহর এলাকায় ৮১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে নারী-পুরুষ লিঙ্গভিত্তিক বিবেচনায় পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ, নারী শিক্ষার হার ৭২ দশমিক ৮২ শতাংশ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাক্ষরতার হার ৫৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
আরও পড়ুন: প্রদীপের ২৮, স্ত্রীর ২৯ বছরের কারাদণ্ড
২০১১ সালে নারী-পুরুষ মিলে সাক্ষরতার হার ছিল ৫১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এসময় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ইমরান খানের দখলে পাঞ্জাব
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। প্রাথমিক প্রতিবেদন বিষয়ক উপস্থাপনা করেন প্রকল্প পরিচালক মো. দিলদার হোসেন।
সান নিউজ/এসআই