শহীদ ছালাম উচ্চ বিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন
সারাদেশ
বঙ্গবন্ধুর ৪৭ তম শাহাদত বার্ষিকী

শহীদ ছালাম উচ্চ বিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার আনেহলা ইউনিয়নের শহীদ ছালাম উচ্চ বিদ্যালয় উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন : চকবাজার অগ্নিকাণ্ডে ৬ মরদেহ উদ্ধার

সোমবার(১৫ আগস্ট) সকালে বিদ্যালয়ের আদালতের বঙ্গবন্ধু কর্ণারে প্রতিকৃতিতে পুস্প অর্পন, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সাখাওয়াত হোসেন রিপন এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, প্রধান শিক্ষক নুর মোহাম্মদ, স্কুলের অভিভাবক সদস্য নাজিম উদ্দিন, মিজানুর রহমান তালুকদার, দাতা সদস্য হারুন অর রশিদ, সন্মানিত সদস্য হামিদুর হাসান হিরো, সাবেক অভিভাবক সদস্য জয়নাল আবেদীন, সহ উক্ত বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা প্রমুখ।

এই সময় অভিভাবক সদস্য নাজিম উদ্দিন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যার পর সেসময় সেই অর্থে দেশে নিন্দা ও প্রতিবাদ না হলেও বিশ্বব্যাপী ব্যাপক নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল। বিশ্ব নেতারা জানিয়েছিলেন তীব্র নিন্দা। সেসময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ ফলাও করে প্রচার করা হয়।

আরও পড়ুন : ২৫ বছরের মধ্যে ভারত উন্নত দেশ হবে

তিনি আরও বলেন,শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে যখন আক্রমণ হয় তখন কোন ধরনের প্রতিরোধ ছাড়াই হত্যাকারীরা পুরো বাড়ির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল।

একজন রাষ্ট্রপতির বাড়িতে যে ধরণের নিরাপত্তা থাকা দরকার সেটি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িতে ছিল না। তাছাড়া রাষ্ট্রপতির বাড়িতে আক্রমণের পরেও কোন তরফ থেকে কোন ধরনের সহায়তা আসেনি।

শেখ কামালকে হত্যার পর হত্যাকারীরা বেপরোয়া গুলি চালিয়ে বাড়ির উপরের দিকে যাচ্ছিল। উপরে উঠেই শুরু হয় নির্বিচার হত্যাকাণ্ড। চারিদিকে তখন শুধু গুলির শব্দ।

আরও পড়ুন : উত্তরায় ক্রেন থেকে গার্ডার ছিটকে নিহত ৪

"উপরে তো তাণ্ডবলীলা চলছে। চারিদিকে একটা বীভৎস অবস্থা। ঠিক সে মুহূর্তে উপর থেকে চিৎকার শুরু করলো যে পাইছি পাইছি।

ধানমন্ডির সে বাড়িটিতে সর্বশেষ হত্যা করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শেখ রাসেলকে। তখন তার বয়স মাত্র দশ বছর।

"রাসেল দৌড়ে দৌড়ে কান্নাকাটি করছিল যে 'আমি মায়ের কাছে যাব, আমি মায়ের কাছে যাব'। এক ঘাতক এসে ওকে বললো, 'চল তোর মায়ের কাছে দিয়ে আসি'।

আরও পড়ুন : সপ্তাহে ৫ দিন ক্লাস

বিশ্বাস করতে পারিনি যে ঘাতকরা এতো নির্মমভাবে ছোট্ট সে শিশুটাকেও হত্যা করবে। রাসেলকে ভিতরে নিয়ে গেল এবং তারপর ব্রাশ ফায়ার।"

রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সব সদস্যকে হত্যার পর ঘাতকরা একে অপরকে বলছিল, "অল আর ফিনিশড (সবাই শেষ)"।

সান নিউজ/এইচএন

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

নোয়াখালীতে ভূমি দুস্যুর বিরুদ্ধে মানববন্ধন 

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম...

ফসলের ক্ষতি করে চলছে অবৈধ ব্যাটারি ইন্ডাস্ট্রি

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর):

আজ শেরে বাংলার ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ অবিভক্ত বাংল...

গরমে বারবার গোসল করা কি ক্ষতিকর?

লাইফস্টাইল ডেস্ক: বৈশাখের শুরু থে...

খাগড়াছড়িতে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আবু রাসেল সুমন, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:

মুন্সীগঞ্জে সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন

মো. নাজির হোসেন, মুন্সিগঞ্জ: মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় ভূমি অফি...

জন্মান্ধ রিপন করল দুই শতাধিক ঘরের ইলেকট্রিক কাজ

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম...

নিউইয়র্কে গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক : যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলি...

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর বিভিন...

পটুয়াখালীতে দুই ইউনিয়নে ভোট শুরু 

নিনা আফরিন,পটুয়াখালী প্রতিনিধি: প...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা