ছবি: সান নিউজ
সারাদেশ

মাদারীপুরে কাবিটা-কাবিখা প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা লোপাট

এস.আর. শফিক স্বপন, মাদারীপুর

মাদারীপুর সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প কাবিটা, কাবিখা এর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে রাস্তা পুনর্নির্মাণ, ছোট ছোট বক্স কালভার্ট, মসজিদ-মন্দির সংস্কার, গোরস্থানে মাটি ভরাট। এসব প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত দুর্নীতিবাজদের হুমকি ও চাপে কথা বলারও সাহস পায়নি কেউ। অপরদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে প্রভাবশালীরা এসব প্রকল্পের কোটি কোটি টাকা কাজ না করেই হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে ভূমি হস্তান্তর করের ১% অর্থ দ্বারা ১৫টি ইউনিয়নের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে বরাদ্দ ছিল ৩ কোটি টাকা। একই অর্থবছরে কাবিখায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে বরাদ্দ দেওয়া হয় ১৬৬.২৬৩ মেট্রিক টন গম এবং ১৬৬.২৬৩ মেট্রিক টন চাল। এসব মালের মধ্যে চালের সরকারি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯৩ লাখ ৭৪ হাজার ২৩২ টাকা এবং গমের মূল্য ৭৬ লাখ ৪১ হাজার ৩৩৬ টাকা। একই সাথে নগদ বরাদ্দ ১ কোটি ৬৬ লাখ ৯৬ হাজার ৯১২ টাকা। এতে দেখা যায় ১%, কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পে সর্বমোট ৭ কোটি ২০ লাখ ৭০ হাজার ৯৩৬.৪৫ টাকা। অফিস কর্তৃক প্রদত্ত নথিপত্র মোতাবেক অনুসন্ধান করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

সূত্রমতে জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রকল্প প্রস্তাবনা আকারে উপজেলায় জমা দেওয়া হয় এবং প্রকল্প পাওয়ার পরে এর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দিতে হয় অতিরিক্ত অর্থ। এরপর প্রকল্প পাওয়ার পরে তা বাস্তবায়নে করা হয় ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি। ফলে একদিকে সরকারের কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি, অন্যদিকে প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার, সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বিগত দিনের মতো তাদের দিন দিন আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছে। এ বিষয়টি নিয়ে সাধারণ জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টিও হয়েছে। ফলে সুবিধাবঞ্চিতরা তাদের এলাকার উন্নয়ন থেকে আরও বঞ্চিত হচ্ছে। এসব প্রকল্পে চলমান দুর্নীতি ও অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। আবার কোনো কোনো ওয়ার্ডের মেম্বাররাও জানে না যে প্রকল্প বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে অফিস থেকে দেওয়া নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে বিল উত্তোলন করে নেওয়া হয়েছে অনেক আগেই।

স্থানীয়রা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে জানান, মাদারীপুর সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের সিংহভাগ ইউনিয়নে প্রকল্পগুলোর কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়নি। কোথাও একই স্থানে দ্বৈত (ডাবল) প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, কোথাও আবার শুধু নামমাত্র কাজ শেষ করে বিল উত্তোলন করা হয়েছে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, কর্তৃপক্ষের কথার সাথে গ্রামীণ রাস্তা, কালভার্ট সংস্কার, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, খাল খননসহ যেসব কাজের মাধ্যমে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, সেসব বাস্তবায়ন হয়নি।

জানা গেছে, শিরখাড়া ইউপি সচিব মো. কবিরউদ্দিন হাওলাদারের স্ত্রীর নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খুলে ৩টি ওয়ার্ড থেকে নিয়েছেন একাধিক কাজের বরাদ্দ। সে সব প্রকল্পের বিল উত্তোলনও করে নিয়েছেন। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের মুখ দেখেনি ওই এলাকার জনগণ। এই ইউনিয়নে জুলাই বিপ্লবের পর ১১ মাস চেয়ারম্যান ছিল না। শূন্য এই পদের বিপরীতে সকল প্রকার আর্থিক লেনদেন বন্ধ থাকার কথা থাকলেও অদৃশ্য এক শক্তির বলে থেমে থাকেনি আর্থিক লেনদেন ও প্রকল্পের বিল উত্তোলন প্রক্রিয়া। নথিপত্রে দেখা যায়, সচিব কবিরউদ্দিন হাওলাদার ২৬ বছরের চাকরি জীবনে মাঝে মাঝে একাধিকবার বদলি হলেও ঘুরেফিরে শিরখাড়া ইউনিয়নেই কেটেছে দীর্ঘ ১৫ বছর। এ বিষয়ে জানতে তাকে একাধিকবার মোবাইল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

শিরখাড়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে একটি পারিবারিক কবরকে গণকবর দেখিয়ে ৫.৬ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়, যার বাজারমূল্য ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা। এ বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। পারিবারিক কবরকে গণকবর দেখানো প্রচলিত আইনের পরিপন্থী। এ বিষয়ে এলাকাবাসী কিছুই জানে না।

১নং ওয়ার্ডের গোসাইদিয়া গ্রামের সিরাজুল হক মাস্টার বলেন, “আপনারা যে ব্যাপারে আসছেন, সালাম হালদারের বাড়ির কবরস্থানটি তার পারিবারিক কবরস্থান। ইতিপূর্বে সেখানে সালাম হালদারের বাবা ও দুই ভাইকে দাফন করা হয়েছে, পরে তার ভাই সোলেমানকেও সেখানে দাফন করা হয়।”

সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের হালিম মাতুব্বর বলেন, “৭নং ওয়ার্ডের বলভদী গ্রামের ফকির বাড়ির রাস্তাটি ৫ বছর আগে হয়েছে। আগের বিছানো ইট এখনো রয়েছে। নতুন করে এখানে আর কোনো কাজই হয়নি। অথচ শুনলাম এই রাস্তা সংস্কারের জন্য একটি প্রকল্প বরাদ্দ হয়েছে।” একই ইউপির ৫নং ওয়ার্ডের জামাল বেপারী বলেন, “আমি যেখানে দাঁড়িয়ে আছি, এটি বাবুল শেখের বাড়ি। এই বাড়ির সংলগ্ন পাকা রাস্তা থেকে সেলিম কারিগরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনর্নির্মাণের কথা ছিল। কিন্তু তিন বছর আগে শুধু ইট বসানো হয়েছিল, এরপর আর কোনো কাজ হয়নি।”

মস্তফাপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমির হোসেন বলেন, “বড় বাড্ডা আবুল হাওলাদারের মসজিদ থেকে করম আলী ফকিরের বাড়ির অভিমুখে যে রাস্তা রয়েছে, সেটি দীর্ঘদিন ধরে নিম্নমানের ও চলাচলের অযোগ্য অবস্থায় পড়ে আছে। কিছুটা ব্যবহার উপযোগী করতে গ্রামবাসী মাটি ফেলে অস্থায়ীভাবে পথ তৈরি করেছেন। রাস্তাটি এতটাই খারাপ যে, একটি ভ্যানগাড়ি চলাচল করতেও কষ্ট হয়। তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতিতে একবার গর্ভবতী মাকে হাসপাতালে নিতে গিয়ে বাচ্চার মৃত্যুও হয়েছে। এ পর্যন্ত এই রাস্তায় কোনো সরকারি কাজ হয়নি। তাই আমরা দ্রুত রাস্তাটির নির্মাণ ও সংস্কারের দাবি জানাই। আর সরকার আমাদের উন্নয়নের জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে, সেই টাকা চলে যাচ্ছে দুর্নীতিবাজদের পকেটে।”

আমির হোসেনের অভিযোগে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। অফিস থেকে পাওয়া কাগজপত্রে দেখা যায়, বড় বাড্ডা আবুল হাওলাদার মসজিদ থেকে করম আলী ফকিরের বাড়ির অভিমুখের রাস্তাটি ভূমি হস্তান্তর করের ১% অর্থ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪ লাখ ২৩ হাজার টাকা বরাদ্দ ছিল। নথির তথ্য অনুযায়ী দেখা যায়, এ অর্থ ইতোমধ্যেই উত্তোলন করা হয়েছে। এই রাস্তার ব্যাপারে এখানেই শেষ নয়। একই রাস্তা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৬ লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তখনো কোনো কাজ করা হয়নি। সেই সব টাকা গেল কোথায়?

এদিকে ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার জিয়া দেশের বাইরে থাকায় কথা হয় তার বড় ভাই কুদ্দছ হাওলাদারের সঙ্গে। তিনি বলেন, “এই রাস্তাটির জন্য সত্যিই বরাদ্দ এসেছে? আমার ভাইও তা জানে না। কিন্তু আমার ভাই এই ওয়ার্ডের মেম্বার হয়েও কোনো কাজ পাচ্ছে না, কাজ পায় সাবেক মেম্বার আবুল হাওলাদার।” এদিকে আবুল হাওলাদারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, “এত টাকা বরাদ্দ হয়েছে তা আমিও জানি না। আমি একবার ৩০ হাজার টাকা পেয়েছিলাম, লেবার খরচ দিয়ে আমার ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল।” ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আবার বরাদ্দ আসে ৪ লাখ ২৩ হাজার টাকা। নতুন করে রাস্তা হবে বলে ওই এলাকার বাসিন্দাদের গাছপালা কেটে, গোয়ালঘর ও রান্নাঘর ভেঙে পরিষ্কার করা হয়। কিন্তু এলাকাবাসী সেই রাস্তার মুখ আজও দেখেনি। অথচ নথিপত্রে দেখা যায়, একই রাস্তায় দুইটি অর্থবছরে দুইবার বরাদ্দ হয়েছে। এলাকাবাসীর প্রশ্ন— তাহলে সরকারের এই টাকাগুলো গেল কোথায়?

অন্যদিকে শহরতলীর পাশে রাস্তি ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর তালুকদার বলেন, “আমাদের এই ওয়ার্ডটি বহুদিন ধরে অবহেলিত। সরকার আসে, সরকার যায়, কিন্তু এই রাস্তার কোনো উন্নয়ন হয় না।” পশ্চিম হাজারাপুর গ্রামের এচাহাক ফকিরের বাড়ি হতে সাজু আকনের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা হবে হবে করে আর হয় নাই। পাঁচ বছর আগে মাটি ফেলা হয়েছিল, এরপর থেকে আর এক কোদাল মাটিও ফেলা হয়নি। আমরা বারবার দাবি জানালেও এখনো কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আমরা চাই দ্রুত এই রাস্তা সংস্কারের পদক্ষেপ নেওয়া হোক। জনগণের চলাচলের জন্য এটি একান্ত প্রয়োজন।” একই ইউনিয়নের বাসিন্দা শিশির হাওলাদার বলেন, “আমার বাবার নাম দবির হাওলাদার। তাই আমাদের বাড়ির সামনে থেকে কুদ্দছ শিকদারের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তাটি পুনর্নির্মাণ হওয়ার কথা। এই রাস্তা দিয়ে অসংখ্য মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাস্তাটি সংস্কার করা হয়নি। আমরা চাই রাস্তাটি সংস্কার করা হোক।”

২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১% প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ে মাদারীপুর সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে কুনিয়া মাহামুদসী এলজিইডি রোড থেকে মিয়া বাড়ি পর্যন্ত মাটির রাস্তা নির্মাণের জন্য ৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। তবে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই স্থানে বহু আগেই নির্মিত একটি ইটের রাস্তা রয়েছে।

কুনিয়া ইউনিয়নের সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ডের মোছা. রোজিনা বেগম বলেন, “২নং ওয়ার্ডের এলজিইডি রাস্তা থেকে মাহামুদসী হাজী বাড়ি পর্যন্ত, সেখান থেকে মিয়া বাড়ির ঘাট, এবং মিয়া বাড়ি থেকে সাগর হাওলাদারের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ৭ বছর আগে এই রাস্তায় ইট বসানো হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই রাস্তা ভেঙে গেছে। জনগণ প্রতিদিন চরম কষ্টে চলাচল করছে। অসুস্থ রোগীদের খাটে করে নিতে হয়, যা অত্যন্ত কষ্টদায়ক। আমি সরকারের দায়িত্বশীল ও মূল্যবান ব্যক্তিদের কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি আমাদের এই রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করার ব্যবস্থা করুন। শুনেছি, এই রাস্তার জন্য প্রায় ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো কাজ হয়নি। টাকা কোথায় গেছে, বা কাজটি কেন বন্ধ রয়েছে, আমরা কিছুই জানি না।”

এদিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে ১% প্রকল্পের আওতায় রেজাউল কাজীর বাড়ি থেকে জাহাঙ্গীর ফকিরের জমি পর্যন্ত মাটির রাস্তা নির্মাণের জন্য ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। তবে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই ওয়ার্ডে এই নামে এমন কোনো রাস্তা পাওয়া যায়নি। এলাকাবাসী জানে না যে, এই নামে এলাকায় কোনো লোক আছে।

মাদারীপুর সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের জন্য সরকার থেকে কোটি কোটি টাকার প্রকল্প প্রণয়ন করা হলো এবং প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য টাকা ছাড় দেওয়া হলো, এসব এলাকার সাধারণ মানুষ জানতেও পারল না বরাদ্দের কথা এবং কোটি কোটি টাকার বিল উত্তোলনের বিষয়টি সম্পর্কে। সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়ে কোনো প্রতিকার না পেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) শরণাপন্ন হলে দুদক গত ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলা পিআইও অফিসে এবং উপজেলা প্রকৌশলীর (এলজিইডি) কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে। তারা ওইসব অফিসের নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে ১৫টি ইউনিয়নের ১১টি ইউনিয়নে বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়ম ও দুর্নীতির সত্যতা পেয়েছে বলে সরকারি সমন্বিত ভবনে দুদকের উপপরিচালক মো. আখতারুজ্জামান জানান।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, “এসব বিষয়ে স্পেসিফিক বলতে হলে কাগজপত্র দেখে বলতে হবে।”

সাননিউজ/আরপি

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

বোয়ালমারীতে বিস্ফোরক মামলায় ৫ ইউপি চেয়ারম্যান আসামি

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দুটি মামলা হয়েছে।...

কেশবপুরে ভূমি অফিসের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মারধর ও ঘুষ দাবির অভিযোগ

যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে সেবা নিতে গিয়ে এক স...

ফুলবাড়ীর পল্লীতে এক অসহায় পরিবারের বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার আলাদীপুর ইউনিয়নের সেনড়া গ্রামে পূর্বের শত্রুতার জে...

বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে মোটরসাইকেল ও অটোভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (২২)...

গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকে আগুন

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা একটি ট্রাকে আগুন দিয়েছ...

আজ উলিপুরে হাতিয়া গণহত্যা দিবস

আজ ১৩ নভেম্বর, হাতিয়া গণহত্যা দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ভোরের আলো ফোটার আগেই ক...

কুষ্টিয়ায় ৭৫ কৃষককে পাটবীজ উৎপাদন প্রশিক্ষণ

কুষ্টিয়ার মিরপুরে ৭৫ জন চাষিকে পাটবীজ উৎপাদন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

কুড়িগ্রামের উলিপুরে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিভিন্ন স্থান থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা...

মাদারীপুরে কাবিটা-কাবিখা প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা লোপাট

মাদারীপুর সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প কাবিটা, ক...

শিবচরে হতদরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

মাদারীপুরের শিবচরে হতদরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ ও গাভী পালন প্রশিক্...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা