সান নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ১২ বছর পর ঝিনাইদহের শৈলকুপায় চাঞ্চল্যকর জোড়া খুনের মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এ মামলার অপর ৫ জন আসামিকে বেকসুর খালাস করেছেন আদালত।
আরও পড়ুন: বিশ্বের রোল মডেল বাংলাদেশ
বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজের প্রথম আদালতের বিচারক মো. শওকত হোসাইন এ আদেশ দেন।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আসামীরা হলেন, আমিনুল ইসলাম ওরফে ফটক, লিয়াকত আলী, আলতাব মেম্বর, ফারুক ওরফে বাদল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি শৈলকুপা উপজেলার মাইলমারী গ্রামের শরিফুল ইসলাম ও মাসুমকে পূর্বশত্রুতার জের ধরে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে আসামিরা। এ ঘটনার পর দিন নিহতের স্ত্রী আফরোজা খাতুন বাদী হয়ে শৈলকুপা থানায় অজ্ঞাত পরিচয়দের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১১ সালের ৩০ নভেম্বর ৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেলের ভ্যাট প্রত্যাহার
দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া শেষে মামলার আসামি আমিনুল ইসলাম, লিয়াকত আলী, আলতাব মেম্বর ও ফারুক ওরফে বাদলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। এ মামলায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস দেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত ফারুক হোসেন ওরফে বাদল পলাতক রয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি-১ মো. আব্দুল খালেক বলেন, আদালত যে রায় দিয়েছেন তাতে আমরা সন্তুষ্ট। কিন্তু আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে যাদেরকে আটক করা হয়েছিল, তাদেরকেও সাজার আওতায় আনা উচিত ছিল।
সাননিউজ/এমআরএস
 
                                     
                                 
                                         
                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                     
                            