নিজস্ব প্রতিবেদক: বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ডিমান্ড আর সাপ্লাইয়ের কারণে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্রের দাম বাড়ছে। যেমন- আলুর দাম কমে গেছে, এবার কৃষক উৎপাদিত আলুর ন্যায্য দাম পাবেন না। কারণ চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি আলু উৎপাদন হয়েছে। তারপরেও আমরা চেষ্টা করছি কৃষক যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের ভালো দাম পায়। আর শীতকালীন শাক-সবজির দাম বেড়েছে, তবে এই দাম ২-৪ দিনের মধ্যে কমে যাবে।
শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর টাউন হলে রংপুর মহানগর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি কথা নিয়ে রচিত স্মৃতিতে রণাঙ্গন গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তেল ও চিনির দাম বাড়ার বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আর্ন্তজাতিক বাজারে ভোজ্যতেল আর চিনির দাম বাড়ার কারণে দেশের বাজারে পণ্য দুটির দাম বেড়েছে। যখনই আর্ন্তজাতিক বাজারে দাম কমে, তখন আমরা মূল্য পুনর্নির্ধারণ করে দেওয়ার চেষ্টা করি। তারপরেও আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি, যাতে দাম না বাড়ে ও ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে।
ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যবৈষম্য দকমিয়ে আনার চেষ্টা চলছে জানিয়ে তিনি আরও বরেন, আমরা ভারতের সঙ্গে এসব নিয়ে কথা বলছি। কিছু কিছু পণ্য রফতানিতে আমরা প্রতিবন্ধিকতার শিকার হচ্ছি। আলোচনার মাধ্যমে এ সমস্যা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা চলছে। আমরা ভারতে মাছ রফতানির প্রস্তাব দিয়েছি। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যে ভারসাম্য তৈরি করে ব্যালেন্স করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
সান নিউজ/এফএইচপি