স্পোর্টস ডেস্ক: জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সপ্তমবারের মতো ব্যালন ডি’অর জিতলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি । পিএসজির আর্জেন্টাইন এ তারকার জয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রবার্ট লেভানডফস্কি।
এর আগে ছয়বার ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের দেওয়া সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারটি উঠেছিল মেসির হাতে - ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫ ও ২০১৯ সালে। এক বছর বিরতি দিয়ে আবারও জিতলেন এই ট্রফি।
শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে লেফানডভস্কিকে হারিয়ে নিজের সর্বোচ্চসংখ্যক ব্যালন ডি’অর জয়ের রেকর্ডকে আরও এক ধাপ উঁচুতে নিয়ে গেলেন ৩৪ বছর বয়সী মেসি। পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জেতা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবার ষষ্ঠ হয়েছেন।
সংক্ষিপ্ত পাঁচজনের তালিকায় উঠে আসেন মেসি, লেভানডফস্কি, জর্জিনিও, করিম বেনজেমা ও এনগোলো কান্তে। এই পাঁচ খেলোয়াড়ের মধ্যে সাংবাদিকদের সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে পুরস্কারটি জিতলেন মেসি। দ্বিতীয় হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় বায়ার্ন মিউনিখের পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানডফস্কিকে। তৃতীয় চেলসির ইতালিয়ান মিডফিল্ডার জর্জিনিও।
প্রসঙ্গত, ১৯৫৬ সালে প্রথমবার চালু হয় ব্যালন ডি’অর। তখন কেবল ইউরোপের সেরা খেলোয়াড়কে দেওয়া হতো এই পুরস্কার। ১৯৯৫ সাল থেকে ইউরোপে খেলা বিশ্বের যেকোনো খেলোয়াড়ের জন্য পুরস্কারটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ২০০৭ সাল থেকে সেটি দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের যেকোনো জায়গায় খেলা ফুটবলারদের।
সান নিউজ/এমকেএইচ