নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমদ নওবাব আল আহমদ টেলিফোনে কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন : খাদ্যের অবৈধ মজুতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
বুধবার (৫ জুলাই) বিকেলে কথোপকথনের শুরুতে বাংলাদেশের ভ্রাতৃপ্রতিম জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমদ।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কথোপকথনে নেতৃদ্বয় ২ দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং সময়ের সাথে তা গভীর ও নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন : দক্ষিণ আফ্রিকায় গ্যাস দুর্ঘটনায় ১৬ মৃত্যু
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিফোন করার জন্য কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেই সাথে কুয়েতের ভ্রাতৃপ্রতিম জনগণকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনন্দের সাথে উল্লেখ করেন, কুয়েতে কর্মরত বাংলাদেশিরা এবং কুয়েত সেনাবাহিনীতে ‘বাংলাদেশ কন্টিনজেন্ট’ দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্বের উত্তরাধিকার এবং শক্তি বহন করে।
আরও পড়ুন : মেক্সিকোতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ২৭
কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমদ নওবাব আল আহমদ এ সময় তার দেশের প্রতিরক্ষা পুনর্গঠনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিবেদিত ও পরিশ্রমী ভূমিকার অনুমোদন দেওয়ার কথা জানান। এছাড়া ২ দেশের উন্নয়নে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকারও প্রশংসা করেন তিনি।
উভয় নেতাই চলতি জুলাই মাসে ব্যাংককে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক কাউন্সিল অফ এশিয়ার (ওসিএ) সাধারণ পরিষদের বৈঠকর পারস্পরিক প্রত্যাশা নিয়ে এক সাথে কাজ করতে সম্মত হন।
আরও পড়ুন : বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
টেলিফোনে ২ নেতা একে অপরকে নিজ নিজ দেশে সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানান। সেই সাথে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত পরামর্শ এবং উচ্চ পর্যায়ের সফরের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
নেতৃদ্বয় পারস্পরিক সুস্থ জীবন ও ২ দেশের জনগণের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সফলতা কামনা করে কথোপকথনের সমাপ্তি করেন।
সান নিউজ/এনজে