লাইফস্টাইল

নখের গোড়ায় যন্ত্রণা

লাইফস্টাইল ডেস্ক : অনেক সময় হাতের নখের গোড়ায় ছোট চামড়া শক্ত হয়ে ওঠে। যা টেনে ওঠানো মোটেই ভালো কাজ না। হাতের নখের গোড়ায় চামড়ার ছাল ছোট হয়েও যন্ত্রণা দেয় অনেক। বিশেষ করে কোনো কিছুর সঙ্গে বেঁধে গেলে কিংবা কাপড়ের কারণে টান পড়লে অস্বস্তি হয়। বিরক্ত হয়ে চামড়াটুকু ছিঁড়ে ফেললে ব্যথায় জেন জান বের হয়ে যায়।

ব্যথা ছাড়াও এই বাড়তি চামড়া টেনে ছিঁড়ে না ফেলার পেছনে রয়েছে নানাবিধ কারণ। স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে সেই কারণগুলো নিয়েই এই আয়োজন।

এই বাড়তি চামড়া আসলে নখের অংশ নয়, বরং ত্বক-কোষ, যা নখের আশপাশে বেড়ে ওঠে। যখন ত্বক বাইরের নখ থেকে আলাদা হয় কিন্তু নখের গোড়ার সঙ্গে ঠিকই যুক্ত থাকে তখনই এগুলো তৈরি হয়। যাদের ত্বক শুষ্ক, তাদের এই সমস্যা

ব্যথারে কারণ: প্রধান কারণ হল এগুলো থাকে নখের গোড়ায়, যেখানে রয়েছে অসংখ্য ক্ষুদ্র রক্তনালী ও স্নায়ুর শেষ প্রান্ত। আর এই কারণেই ওই অংশটি অত্যন্ত সংবেদনশীল।

প্রদাহ: এখানে প্রদাহের কারণে যন্ত্রণা ও অস্বস্তি হয়। ব্যথার পাশাপাশি আক্রান্ত অংশটি ফুলে উঠবে এবং নখের চারপাশ লাল হয়ে থাকবে।

সংক্রমন : এই বাড়তি চামড়া টেনে ওঠালে তা নখের গোড়ার অনেকটা চামড়াসহ ছিঁড়ে আসে। ফলে সেখানে সৃষ্ট ক্ষতস্থানে প্রদাহ হয়ে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আর হাত দিয়ে সারাদিন নানান কাজ করা হয়। ফলে প্রচুর জীবাণুর সংস্পর্শে এসে মারাত্বক প্রদাহ সৃষ্টি হওয়ার গুরুতর আশঙ্কা থাকে।

ক্ষত সারাতে করণীয়: কুসুম গরম পানিতে হাত ডুবিয়ে রাখতে পারেন, এতে ত্বক নরম হবে। এবার রাবিং অ্যালকোহল দিয়ে নেইল কাটার জীবাণু মুক্ত করে তা দিয়ে বাড়তি চামড়াটুকু কেটে ফেলুন। এবার কাটা অংশে লোশন মাখিয়ে ত্বক আর্দ্র করে নিন। এর ফলে ওই স্থানে পুনরায় বাড়তি চামড়া দেখা দেওয়ার আশঙ্কা কমবে।

সংক্রমণ হয়ে গেলে করণীয়: এক্ষেত্রে প্রথমেই সেখানে বরফ দিতে পারেন। ব্যবহার করতে অ্যান্টিবায়োটিক মলম। ব্যথা যদি ছড়িয়ে পড়তে থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

সান নিউজ/এসএ

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ভূমি অফিসে ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, নীরব প্রশাসন; ফুঁসছে জনগন!

মুন্সীগঞ্জ শহরের উপকণ্ঠ পঞ্চসার ইউনিয়ন ভূমি অফিসের জারিকারক লুৎফা আক্তার (৪৫)...

ছাত্রলীগ সভাপতির বসতঘরে আগুন

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার গালুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মাছুম বিল্লাহ বাপ্পির...

মুন্সীগঞ্জে বিএনপির চার নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের চার নেতার আবেদনের প্রেক্ষিতে বহিষ্কার...

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে দিনাজপু...

দেশের ৫০ ভাগ নারী, নারীদের নেতৃত্ব ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, দেশের ৫০ ভাগ নারী।...

নোয়াখালীতে মধ্যরাতে ফুটবল খেলা নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত ১৮

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের রামপুর ও মুছাপুর ইউনিয়নের মধ্যে মধ্যরাতে ফুটবল খেলাক...

আজ সেই ভয়াল ১৫ নভেম্বর, ১৮ বছরেও ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি উপকূলবাসী

২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর—দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনে এক বিভীষিকাময় রাত। ভয়...

দেশ স্বাধীনের ৫৪ বছরেও এ জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি: আকন

উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি কুড়িগ্রামের উলিপুরে ইসলামী আন্দোলন বাং...

মুন্সীগঞ্জে বিএনপির চার নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের চার নেতার আবেদনের প্রেক্ষিতে বহিষ্কার...

ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতায় ইবির এক শিক্ষার্থী আটক

আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের পক্ষে নিয়মিত ফেসবুক পোস্ট করা এবং সংগঠনটির সঙ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা