আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ১৪ হাজার ৫৩২ জন নিহত হয়েছেন। এই নিহতদের পাশাপাশি আহত হয়েছেন ৩৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। এই আহতদের মধ্যেও নারী ও শিশুদের হার ৭৫ শতাংশের ঊর্ধ্বে।
আরও পড়ুন : শুক্রবারের আগে বন্দিকে মুক্তি নয়
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
গাজার প্রশাসনিক কার্যালয় জানায়, ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর গত দেড় মাসের গোলা বর্ষণে উপত্যকার ৪৫টি বাসভবন ১০২টি সরকারি ভবন, ২৬৬টি স্কুল এবং ৮৫টি মসজিদ সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২ লাখ ৩৩ হাজার বাসভবন, ১৭৪টি মসজিদ এবং ৩টি গির্জা।
আরও পড়ুন : ইসরায়েলি হামলায় ৫ হিজবুল্লাহ নিহত
এছাড়া গাজার ২৬টি হাসাপাতাল এবং ৫৫টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র আর স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মতো অবস্থায় নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করেছে প্রশাসনিক কার্যালয়।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর ভোরে ইসরায়েলে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। উপত্যকার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত বেড়া ভেঙে ইসরায়েলে প্রবেশ করে নির্বিচারে সামরিক-বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করে তারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে।
আরও পড়ুন : যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তে নিহত ২
হামাসের এই হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। ১৬ অক্টোবর থেকে সেই অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও।
কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় সম্প্রতি চার দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হয়েছে হামাস এবং ইসরায়েলের সরকার। আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হবে এই যুদ্ধবিরতি।
সান নিউজ/এমআর
 
                                     
                                 
                                         
                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                     
                            