নিজস্ব প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার : প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষের চলাচলের রাস্তা মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের কেশবচর গ্রাম জেলার শেষ সীমান্ত এবং হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলাধীন আউশকান্দি ইউনিয়নের মিনাজপুর গ্রামের মধ্যখানে অবস্থিত এরা বরাক নদী।
এই নদী পারাপার করেন দুই জেলার হাজার হাজার লোকজন। ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক থেকে আধা কি.মি. দূরত্ব নদীটি মৌলভীবাজার সদর উপজেলার প্রায় ১৫/১৬টি গ্রামের লোকজনের সহজ চলাচলের রাস্তা এটি। কিন্তু সেতু না থাকায় মানুষের ভোগান্তির ছিলো চরমে। পার্শ্ববর্তী স্কুল, কলেজ, হাসপাতালসহ জরুরি সকল কাজ করতে নৌকা ও লম্বা সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হতো এই এলাকার মানুষকে।
বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুর কাজ শুরু করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলা প্রকৌশলী মো. আলঙ্গীর চৌধুরী, খলিলপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান অরবিন্দ পোদ্দার বাচ্চু, আউশকান্দি ইউনিয়ন চেয়াম্যান মুহিবুর রহমান হারুন, সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী আবুল বাসার, ইউপি সদস্য হাজী ইলিয়াছ মিয়া, গোরারাই বাজার কমিটির সভাপতি খালিছুর রহমান প্রমুখ।
প্রকৌশলী মো. আলঙ্গীর চৌধুরী জানান, প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটি দৈর্ঘ্য ৯৬ মিটার আর কাজটি শেষের মেয়াদ ১৫ মাস। তিনি আরো বলেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য নেছার আহমেদ জাতীয় সংসদ অধিবেশন থাকায় আসতে পারেননি। পরে এসে আনুষ্ঠানিকভাবে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে যাবেন।
সান নিউজ/এস/কেটি