সিলেটের গোয়াইনঘাটের নৌপথে চাঁদাবাজি মামলায় সমন্বয়ক পরিচয়দানকারী আজমল হোসেনসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯।
রবিবার (১০ আগস্ট) দুপুরে তাদেরকে গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে শনিবার (৯ আগস্ট) দিবাগত রাত ৩টার দিকে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আজমল হোসেন উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের ফয়সাল আহমদের ছেলে। তিনি নৌপথে নৌকা আটকে চাঁদাবাজি মামলার প্রধান আসামি। গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সমন্বয়ক হিসেবে নিজেকে দাবি করতেন তিনি।
গ্রেপ্তার অন্য আসামিরা হলেন, উপজেলার লেঙ্গুড়া গ্রামের মৃত আব্দুস সালামের ছেলে সুলতান আহমদ, ফজর রহমানের ছেলে বিল্লাল মেম্বার, মৃত মুসাব্বিরের ছেলে সুবহান, ফারুক আহমেদের ছেলে শাকিল, মৃত ফজু রহমানের ছেলে ফারুক মিয়া ও মৃত আব্দুল মুসাব্বিরের ছেলে ফয়সাল মৌলভী।
জানা যায়, আজমলের নেতৃত্বে একটি দল নৌপথে নৌকা ও বাল্কহেড আটকে রেখে চাঁদাবাজি করতেন। এমন অভিযোগে সিলেটের গোয়াইনঘাট থানায় মামলা করেন উপজেলা সদর ইউনিয়নের আব্দুল হালিম নামের এক ব্যক্তি।
শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ থেকে অভিযান পরিচালনা করে আজমলসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯।
গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মোহাম্মদ তোফায়েল আহমদ বলেন, চাঁদাবাজির একটি মামলায় ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে রবিবার থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব-৯। পরে তাদেরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সাননিউজ/এসএ