নিজস্ব প্রতিবেদক: ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় স্যালাইনের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় অনেক অসাধু ব্যবসায়ী এর সুযোগ নিচ্ছেন। মজুতের পাশাপাশি বেশি দামে স্যালাইন বিক্রি করছেন। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এ নিয়ে অভিযান-জরিমানা করেও নিয়ন্ত্রণে করতে পারছে না।
আরও পড়ুন: ৫৫ কেজি সোনা চুরি
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোক্তা অধিদপ্তর স্যালাইনের মূল্য ও সরবরাহ ঠিক রাখার লক্ষ্যে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, পাইকারি, খুচরা বিক্রেতা ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করেছে।
বৈঠকে ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জানিয়েছেন, কথা স্পষ্ট, এমআরপি বা স্যালাইনের গায়ে যেটা লেখা আছে সেটা সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য। এর বাইরে ১ টাকাও বেশি বিক্রি করা যাবে না।
আরও পড়ুন: বিএনপির আমলে দেশ মন্দার কবলে ছিল
তিনি জানান, কৃত্রিম সংকটের কথা বলে বাড়তি দাম নেওয়া যাবে না। বেশি দামে স্যালাইন বিক্রি করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ নেওয়া হবে।
সফিকুজ্জামান জানান, স্যালাইনের সোর্স ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোই। স্যালাইন তো ভ্যানে বিক্রি হয় না। ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের মাধ্যমে ফার্মেসিতে বিক্রি করা হয়। তাহলে এটি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত। যতক্ষণ মজুত আছে ততক্ষণ গায়ে লেখা দামেই বিক্রি করতে হবে।
আরও পড়ুন: মালিতে সেনাবাহিনীর সাথে সংঘর্ষ, নিহত ৫৬
স্যালাইন কম আর চাহিদা বেশি এই সুযোগে দাম বাড়ানো যাবে না এবং আগামি বৃহস্পতিবার থেকে দেশের ফার্মেসিগুলোতে অভিযান চালানো হবে জানান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
সান নিউজ/এএ