আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে বন্দি আরও ৪ নারী ইসরাইলি সেনাকে মুক্তি দিয়েছে হামাস।
আরও পড়ুন : ইসরায়েল থেকে মুক্তি পাচ্ছেন ২০০ ফিলিস্তিনি
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ফিলিস্তিনের স্থানীয় সময় বেলা ১১টার দিকে রেডক্রসের হাতে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের দ্বিতীয় দফায় হামাস ৪ ইসরাইলি নারী সেনাকে মুক্তি দিয়েছে। তারা হলেন- লিরি আলবাগ (১৯), দানিয়েলা গিলবোয়া (২০), কারিনা আরিয়েভ (২০) এবং নামা লেভি (২০)।
জিম্মি মুক্তির আগে হামাস ও মিত্র সংগঠন ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের (পিআইজি) সদস্যরা গাজা শহরের চত্বরে ব্যাপক শোডাউন করে যেখানে এই ৪ ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেয়।
আরও পড়ুন : এলএনজি সরবরাহে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি
আল জাজিরার সম্প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, ওই এলাকায় সাধারণ ফিলিস্তিনিদেরও ব্যাপক সমাগম হয়েছে। হামাসের এসব যোদ্ধাদের খোঁজে টানা ১৫ মাসব্যাপী নৃশংস সামরিক অভিযান চালিয়েছে ইসরাইল। কিন্তু যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে হামাসের যোদ্ধারা। গোষ্ঠীটির সদস্যদের ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে, ইসরাইলি আগ্রাসনে মোটেও মনোবল হারায়নি তারা। ইসমাইল হানিয়া ও ইয়াহিয়া সিনওয়ারের মতো শীর্ষনেতা এবং হাজারো সহযোদ্ধাদের মৃত্যুর পরও গৌরবের সঙ্গে তারা বিজয়ের চিহ্ন দেখাচ্ছে।
গত সপ্তাহে হামাস একইভাবে শক্তি প্রদর্শন করেছিল, যখন তারা ৩ জন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দেয়। এবারও মুক্তির প্রক্রিয়ার স্থানটিতে হামাস সদস্যদের একটি বড় ব্যানারের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে, যেখানে হিব্রু ভাষায় লেখা— ‘জায়নবাদ জিততে পারবে না।’
ব্যানারটিতে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এবং গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের প্রতীকও রয়েছে।
সান নিউজ/এমআর
 
                                     
                                 
                                         
                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                     
                            