ছবি: সংগৃহীত
জাতীয়

ঐতিহাসিক ঢাকা গেট খুলছে আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক: সংস্কার কাজ শেষে বছরের পর বছর অবহেলিত থাকা দোয়েল চত্বর এলাকার ঐতিহাসিক স্থাপনা ঢাকা গেট বা ঢাকা ফটক আজ সবার জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুন: শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলি ১৫ মার্চ

সচেতন নগরবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি ছিল সংস্কার করে এটির ঐহিত্য রক্ষার। এরই প্রেক্ষিতে গেটটির সংস্কার কাজ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ডিএসসিসির মুখপাত্র আবু নাছের জানান, আজ বিকাল ৪ টায় ঐতিহাসিক ঢাকা ফটক এর সংস্কারকৃত কাজের উদ্বোধন করা হবে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন- কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন।

আরও পড়ুন: মাস্টার্স শেষ পর্বের তারিখ ঘোষণা

এর আগে গত বছরের ২৪ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ৩ নেতার মাজার সংলগ্ন এই ঢাকা গেট বা ঢাকা ফটকের (বাংলার সুবেদার মীর জুমলা ফটক) সংস্কার কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এটির সংস্কার কাজ করছে মূলত ডিএসসিসির প্রকৌশল বিভাগ।

গেটের অংশগুলো সংস্কারের পাশাপাশি এখানে রাখা হয়েছে নান্দনিক চত্বর, ইতিহাস সম্বলিত ফলক, বসার স্থান এবং চারদিকে নান্দনিক বাতি।

এ কাজটি দেওয়া হয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স আনফা ট্রেডিংকে, যার চুক্তি মূল্য ছিল ৭১ লাখ ৬৫ হাজার ৯৯১ টাকা। এছাড়া আশেপাশের সৌন্দর্য বর্ধনের নকশা প্রণয়ন করেছেন প্রকৌশলী অধ্যাপক আবু সাঈদ এম আহমেদ।

আরও পড়ুন: বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন

ঢাকা গেটের সংস্কার কাজ শুরু করার বিষয়ে মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছিলেন, ঢাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনা আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।

নির্বাচনের সময় বলেছিলাম ঢাকার যে ঐতিহ্য আছে তা আমাদের ধারণ করতে হবে, সংরক্ষণ করতে হবে। শুধু দেশবাসী নয়, বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে হবে। সেই ইতিহাস ও ঐতিহাসিক চিত্রকে ফিরিয়ে আনতে চাই।

আরও পড়ুন: পাঠদান স্থগিত রেখে শিক্ষকদের অনুষ্ঠান

তিনি আরও বলেন, ঐতিহাসিক ঢাকা ফটক আগে রমনা ফটক নামেও পরিচিত ছিল। একসময় তৎকালীন বাংলার সুবেদার মীর জুমলা এ ফটক নির্মাণ করেছিলেন। সে সময়ের চিত্র এমন ছিল, এই ফটকই ছিল ঢাকার মূল প্রবেশদ্বার।

বুড়িগঙ্গা নদী দিয়ে আসার পর এই প্রবেশদ্বার দিয়ে সবাই ঢাকায় প্রবেশ করতো। ফটকের চারপাশে হাতি পাহারারত অবস্থায় থাকতো। এরকম চিত্রও আমরা দেখেছি। সেই ইতিহাস ও ঐতিহাসিক চিত্রকে আমরা ফিরিয়ে আনতে চাই।

সান নিউজ/এনজে

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

তারেক- ইউনূসের যৌথ বিবৃতিতে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে- নাখোশ জামায়াত

তারেক- ইউনূসের যৌথ বিবৃতিতে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মনে করে জামায়াত। লন্...

জামায়াত-এনসিপি অসন্তুষ্ট

শুধু মাত্র একটি দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করা...

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়‌কে ১৪ কি‌লো‌মিটার জুড়ে যানজট

পবিত্র ইদুল আযহার ছুটি প্রায় শেষ। তাই সড়কগুলোতে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। ঢাকা...

বান্দরবানে পর্যটকের মৃত্যু, ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের প্রধান গ্রেপ্তার

বান্দরবানের আলীকদমে পর্যটক নিহতের ঘটনায় অনলাইনভিত্তিক ট্রাভেল গ্রুপ ‘ট্...

শতরানের এক ইনিংসে বিরল রেকর্ড মার্করামের; আফ্রিকারও

দক্ষিণ আফ্রিকা মানেই ফাইনালে শিরোপা জয়ের আশা জাগিয়েও হতাশায় নিমজ্জিত হওয়া। দী...

বান্দরবানে পর্যটকের মৃত্যু, ট্যুর এক্সপার্ট গ্রুপের প্রধান গ্রেপ্তার

বান্দরবানের আলীকদমে পর্যটক নিহতের ঘটনায় অনলাইনভিত্তিক ট্রাভেল গ্রুপ ‘ট্...

তারেক- ইউনূসের যৌথ বিবৃতিতে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে- নাখোশ জামায়াত

তারেক- ইউনূসের যৌথ বিবৃতিতে নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মনে করে জামায়াত। লন্...

শতরানের এক ইনিংসে বিরল রেকর্ড মার্করামের; আফ্রিকারও

দক্ষিণ আফ্রিকা মানেই ফাইনালে শিরোপা জয়ের আশা জাগিয়েও হতাশায় নিমজ্জিত হওয়া। দী...

রাশমিকার পেশাদারিত্বে মুগ্ধ ধানুশ

দক্ষিণ ভারতীয় সুপারস্টার ধানুশ ও রাশমিকা অভিনিত সিনেমা ‘কুবেরা’ ঘ...

ইসরায়েলি হামলায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা- রুশ জেনারেল

“বিশ্বাস করুন, আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, প্রতিট...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা