নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ৩য় মেয়াদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এখন সব অনুষ্ঠান শেষে দেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
এ সময় প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ১টি বিশেষ ফ্লাইট সোমবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে নয়াদিল্লির পালাম এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে রওনা হয়েছে।
এ সময় তাকে বিদায় জানাতে বিমান বন্দরে উপস্থিত ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) জয়দীপ মজুমদার, বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান।
আরও পড়ুন: পুলিশ হত্যার ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে
শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানটি সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।
এই দিন তার সাথে সাক্ষাৎ করেন, ভারতের কংগ্রেস পার্টির নেত্রী ও রাজ্যসভা সদস্য সোনিয়া গান্ধী, তার ছেলে ও লোকসভার বিরোধী দলীয় নেতা রাহুল গান্ধী এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। এছাড়াও শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি রনিল বিক্রমাসিংহের সাথেও সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
আরও পড়ুন: এনআইডি সেবা দিতে দেরি যেন না হয়
ভারতের টানা ৩য় বারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা। এরপর রোববার (৯ জুন) বিকেলে রাষ্ট্রপতি ভবনে তিনি ও নরেন্দ্র মোদি একান্তে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে ২ নেতা বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আগামী দিনগুলোতে আরো দৃঢ় করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংক্ষিপ্ত বৈঠকে এই ২ নেতা একে অপরের খোঁজখবর নেন। এর পরে মোদি শেখ হাসিনাকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের ব্যাঙ্কোয়েট হলে যান এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর নৈশভোজে এক সাথে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট পাস
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদকে নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এ সময় শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, মরিশাস ও সিসিলির শীর্ষ নেতারাও এই শপথ-গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এই শপথ অনুষ্ঠানে ৮ হাজারেরও বেশি বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন।
সান নিইজ/এমএইচ