ছবি: সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক
রুশ কোম্পানির সাথে লেনদেন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় কোম্পানির অর্থ জব্দ 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: নিষেধাজ্ঞায় থাকা রুশ কোম্পানি আলরোসার সাথে লেনদেন ও সম্পর্ক থাকার অভিযোগে ২ ভারতীয় কোম্পানির আর্থিক সম্পদ জব্দ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

আরও পড়ুন: কঙ্গোতে সহিংস বিক্ষোভ, নিহত ৭

২০২২ সালের শেষের দিকে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের (অর্থ মন্ত্রণালয়) অফিস অব ফরেইন অ্যাসেটস কন্ট্রোল (ওফ্যাক) এ অর্থ জব্দ করে। জব্দকৃত অর্থের পরিমাণ ২ কোটি ৬০ লাখ ডলার।

মূলত ট্রেজারি বিভাগের এ শাখা নিষেধাজ্ঞা, সম্পদ, তহবিল ও ব্যাংক হিসাব জব্দ সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো দেখভাল করে থাকে।

আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে সাইক্লোনের তাণ্ডব, নিহত ৩

ভারতীয় কেন্দ্রীয় সরকারের ৩ টি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, জব্দকৃত অর্থ ছাড়ে ইতিমধ্যে ২ দেশের সরকারি পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে ঐ ২ ভারতীয় কোম্পানির নাম জানাতে চায়নি সূত্র।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে বার্তা সংস্থাটি আলরোসা কর্তৃপক্ষকে ইমেইল করেছিল। তবে সে মেইলের কোনো জবাব আসেনি।

আরও পড়ুন: ইউক্রেনে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করার পর রুশ কোম্পানির সাথে সংযোগের অভিযোগে প্রথমবারের মতো কোনো ভারতীয় কোম্পানির সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাষ্ট্র।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, ভারতের সরকার ওফ্যাকের পদক্ষেপ সম্পর্কে সচেতন। তাদের জব্দ আদেশ প্রত্যাহারের জন্য ইতিমধ্যে ২ দেশের সরকারি পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। এখানে মূল সমস্যা হলো- আলরোসার সাথে ঐ কোম্পানি ২ টির সন্দেহজনক বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে।

আরও পড়ুন: অরুণাচলকে যুক্ত করে চীনের মানচিত্র

তবে ভারতীয় কোম্পানিগুলোর দাবি, যখন আলরোসার সাথে তাদের লেনদেন হয়েছিল, সে সময় ঐ কোম্পানিটির ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না বলে রয়টার্সকে জানান ঐ কর্মকর্তা।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের এপ্রিলে আলরোসার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওফ্যাক। আলরোসা রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম অমসৃন হীরা উৎপাদন ও রফতানিকারী প্রতিষ্ঠান।

আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে ভারতের চাল রপ্তানির অনুমতি

অন্যদিকে ভারতের হীরা কাটা ও পালিশ শিল্প এ মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম। গত ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে ২২০০ কোটি ডলারের মসৃন হীরা রফতানি করেছে দেশটি। ভারতের হীরা কর্তন ও পালিশের কারখানাগুলো অধিকাংশই দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটে অবস্থিত।

এসব কারখানার কাঁচামাল, অর্থাৎ অমসৃন হীরা মূলত সংযুক্ত আরব আমিরাত, বেলজিয়াম ও রাশিয়া থেকে আমদানি করে ভারত।

সান নিউজ/এনজে

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

নেপালের সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কারকি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান !

নেপালে তীব্র বিক্ষোভের পর প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা পদত্যাগের পর দেশটিতে অন্ত...

জাকসু নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-জাকসু নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন শ...

নেপালে রক্তক্ষয়ী বিক্ষোভ, বাংলাদেশ দলের ফ্লাইট স্থগিত, হোটেলেই ফুটবলাররা

নেপালে ‎স্থানীয় সময় আজ দুপুর ৩টায় টিম হোটেল থেকে ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিম...

এলইডি স্ক্রিন চালু, ভোট গণনা দেখছেন শিক্ষার্থীরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে...

আগে থেকেই সাদিক কায়েমের ব্যালটে ভোটের অভিযোগ রূপাইয়া’র

ডাকসু নির্বাচনে টিএসসির কেন্দ্রে পূর্বে ক্রস দেওয়া ব্যালট দেওয়ার অভিযোগ তুলেছ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা