বিশ্বজুড়ে নজরদারি সংক্রান্ত প্রযুক্তি নির্মাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সংঘাতে জড়িয়েছে ভারত। এর মূলে রয়েছে একটি নতুন নিরাপত্তা নীতি। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, সিসিটিভি নির্মাতাদের হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ও সোর্স কোড ভারত সরকারের পরীক্ষাগারে জমা দিতে হবে অনুমোদনের জন্য। বিষয়টি নিয়ে বৈশ্বিক সিসিটিভি বাজারে তৈরি হয়েছে ব্যাপক অস্থিরতা।
ভারতের এ পদক্ষেপ মূলত চীনের প্রযুক্তি নিয়ে গভীর উদ্বেগ থেকেই এসেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট এক উচ্চপদস্থ ভারতীয় নীতিনির্ধারক। রয়টার্সের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ২০২১ সালে ভারতের তৎকালীন আইটি প্রতিমন্ত্রী সংসদে জানিয়েছিলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত ১০ লাখ সিসিটিভির বেশির ভাগই ছিল চীনা কোম্পানির এবং ভিডিও তথ্য বিদেশি সার্ভারে পাঠানোয় নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হচ্ছিল। চলতি বছরের ৯ এপ্রিল থেকে কার্যকর হওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, চীনের হিকভিশন, দাহুয়া ও শাওমি, দক্ষিণ কোরিয়ার হানহোয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মটোরোলা সলিউশনসসহ সব নির্মাতাকে ভারতের পরীক্ষাগারে ক্যামেরা জমা দিয়ে অনুমোদন নিতে হবে।
পাকিস্তান ও আজারবাইজান পারস্পরিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ এবং উভয় দেশের স্বার্থে বিনিয়োগের নতুন সুযোগ অনুসন্ধানে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে বলে জানায় ডন। আজারবাইজানের লাচিন শহরে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ অঙ্গীকারের পুনরাবৃত্তি ঘটে। শাহবাজ শরীফ পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার সময় আজারবাইজানের অকুণ্ঠ সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সাননিউজ/ইউকে