স্বাস্থ্য

ডেঙ্গু রোগীশুণ্য বাংলাদেশ, তবে রয়েছে আশঙ্কা

নিজস্ব প্রতিবেদক:
শীত যেতে না যেতেই শুরু হয়েছে মশার উপদ্রব। অতিষ্ঠ রাজধানীবাসী। তবে এই মুহুর্তে স্বস্তির একটি খবর হল, হাসপাতালগুলোতে কোন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী নেই। এগারো মাস পর আবারও হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা শূন্যতে এসে দাঁড়িয়েছে। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এ তথ্য জানিয়েছে।

দেশের ১১টি সরকারি এবং ২৯টি বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত কোনও রোগী ভর্তি নেই বলে জানানো হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে। কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার সান নিউজকে বলেন, ‘গত বছরের ৩১ মার্চ হাসপাতালগুলোতে কোনও ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ছিল না। তার প্রায় ১১ মাস পর এবছর ২৮ ফেব্রুয়ারিতেও সেই শূন্য সংখ্যা দেখতে পাচ্ছি। কোনও ডেঙ্গু রোগী ভর্তি নেই। নিশ্চয় এটি একটি ভাল খবর।’

একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত বছরের মতো উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে চাইলে, এ বছর এখন থেকেই মশক নিধনে কার্যকর ব্যবস্থা শুরু করতে হবে। আর সে কার্যক্রম কোনোভাবেই থামানো যাবে না। কাজে যেন ঢিলেমি না আসে, সেদিকে নজর রাখতে হবে।’

হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে জানা যায়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রিপোর্টে দেখা গেছে এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ২৪১ জন। তাদের কেউ এখন ভর্তি নেই এবং নতুন করেও কেউ ভর্তি হননি। এ বছর এ রোগে এখনও পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি বলে জানিয়েছে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)।
তবে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮ জন। অথৃাৎ গত বছরের জানুয়ারিতে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগির ছয়গুন ভর্তি হয় হয় চলতি বছরের একই সময়ের মধ্যে।

হাসপাতালগুলোতে এই মুহুর্তে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু আক্রান্ত কোন রোগি না থাকার মতো সুখকর সংবাদ পাওয়া গেলেও বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছেন- ডেঙ্গু রোগ সারাবছরের সমস্যা হয়ে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে। তারা সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মশাও বাড়বে।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, ডেঙ্গু মশা নিধনে এখন থেকে ধারাবাহিকভাবে কাজ না করলে এটি নির্মূল করা সম্ভব হবে না। আর ডেঙ্গুর প্রকোপও বৃদ্ধি পাবে।

অন্যদিকে দীর্ঘমেয়াদে সিটি করপোরেশনকে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন কীটতত্ত্ববীদরা। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কীটতত্ত্ববীদ ড. আসিফুর রহমান বলেন, বৃষ্টি হলে কিউলেক্স মশা কমে যাবে। তবে এডিস মশা বাড়বে। এটা স্বাভাবিক চিত্র। সিটি করপোরেশনগুলো এখন যেভাবে কাজ করছে তাতে তারা আগের যে কোন সময়ের থেকে অনেক বেশি প্রস্তুত। তবে দীর্ঘ মেয়াদে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। আর কাজের পর ফলাফল পর্যালোচনা করতে হবে।

শাহবাগ এলাকার বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, আমি ছয়তালায় বাস করি, আগে এতো উপরে মশা আসতো না। কিন্তু এখন এখানেও প্রচুর পরিমাণে মশা আসে। লিফটে ওঠানামা করার সময় দেখি লিফটের মধ্যে বড় বড় মশা। এখনই যদি এই অবস্থা তাহলে বর্ষাকালে কি হবে বোঝেন। উত্তর সিটি’র খিলক্ষেতের বাসিন্দা আসমা আক্তার বলেন, সকাল থেকে বিকাল অব্দি অফিসে কাজ করি, সেখানেও মশার যন্ত্রনা। বাসায় আসি, সেখানেও মশা। বাস স্টেন্ড থেকে রিক্সা করে বাসায় আসার পথেই ঝাকে ঝাকে মশা আক্রমণ করে। এ অবস্তা চলতে থাকলে তো সামনে সমুহ বিপদ অপেক্ষা করছে।

এ অবস্থায় দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা সহ বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন তারা।

ঢাকা দক্ষিণের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহমেদ বলেন, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা মশক নিধন কার্যক্রম শুরু করেছি। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। রিপোরর্টে ৫, ৬, ১১, ১৭, ৩৭ এবং ৪২ নম্বর ওয়ার্ড এডিস মশার ঝুঁকিপূর্ণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ৬টি ওয়ার্ডে মশা নিধনে স্পেশাল ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করেছি। এছাড়া অন্যান্য ৭৫টি ওয়ার্ডে আমাদের রেগুলার রুটিন ওয়ার্ক করে যাচ্ছি।

এদিকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি শপথ নিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নব-নির্বাচিত দুই মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ও উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও কাউন্সিলররা। শপথ নিয়েই তারা ডেঙ্গু মোকাবিলায় বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেন।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজেও মশা নিয়ন্ত্রণের উপর গুরুত্ব আরোপ করে সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে দুই মেয়রকে নির্দেশ দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন থেকেই মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। মশা ক্ষুদ্র হলেও অনেক শক্তিশালী এটা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। তিনি আরো মনে করিয়ে দেন, মশা যেন ভোট খেয়ে না ফেলে।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের ইতিহাসে সব রেকর্ড ভেঙেছে ডেঙ্গু । সেবছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। আইইডিসিআর এর তথ্যমতে মৃত্যু হয় শীত যেতে না যেতেই শুরু হয়েছে মশার উপদ্রব। অতিষ্ঠ রাজধানীবাসী। তবে এই মুহুর্তে স্বস্তির একটি খবর হল, হাসপাতালগুলোতে কোন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী নেই। এগারো মাস পর আবারও হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা শূন্যতে এসে দাঁড়িয়েছে। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এ তথ্য জানিয়েছে।

দেশের ১১টি সরকারি এবং ২৯টি বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত কোনও রোগী ভর্তি নেই বলে জানানো হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে। কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার সান নিউজকে বলেন, ‘গত বছরের ৩১ মার্চ হাসপাতালগুলোতে কোনও ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ছিল না। তার প্রায় ১১ মাস পর এবছর ২৮ ফেব্রুয়ারিতেও সেই শূন্য সংখ্যা দেখতে পাচ্ছি। কোনও ডেঙ্গু রোগী ভর্তি নেই। নিশ্চয় এটি একটি ভাল খবর।’

একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত বছরের মতো উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে চাইলে, এ বছর এখন থেকেই মশক নিধনে কার্যকর ব্যবস্থা শুরু করতে হবে। আর সে কার্যক্রম কোনোভাবেই থামানো যাবে না। কাজে যেন ঢিলেমি না আসে, সেদিকে নজর রাখতে হবে।’

হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে জানা যায়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রিপোর্টে দেখা গেছে এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ২৪১ জন। তাদের কেউ এখন ভর্তি নেই এবং নতুন করেও কেউ ভর্তি হননি। এ বছর এ রোগে এখনও পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি বলে জানিয়েছে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)।
তবে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন ৩৮ জন। অথৃাৎ গত বছরের জানুয়ারিতে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগির ছয়গুন ভর্তি হয় হয় চলতি বছরের একই সময়ের মধ্যে।

হাসপাতালগুলোতে এই মুহুর্তে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু আক্রান্ত কোন রোগি না থাকার মতো সুখকর সংবাদ পাওয়া গেলেও বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই জানিয়ে রেখেছেন- ডেঙ্গু রোগ সারাবছরের সমস্যা হয়ে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে। তারা সতর্ক করে দিয়ে বলছেন, তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মশাও বাড়বে।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, ডেঙ্গু মশা নিধনে এখন থেকে ধারাবাহিকভাবে কাজ না করলে এটি নির্মূল করা সম্ভব হবে না। আর ডেঙ্গুর প্রকোপও বৃদ্ধি পাবে।

অন্যদিকে দীর্ঘমেয়াদে সিটি করপোরেশনকে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন কীটতত্ত্ববীদরা। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কীটতত্ত্ববীদ ড. আসিফুর রহমান বলেন, বৃষ্টি হলে কিউলেক্স মশা কমে যাবে। তবে এডিস মশা বাড়বে। এটা স্বাভাবিক চিত্র। সিটি করপোরেশনগুলো এখন যেভাবে কাজ করছে তাতে তারা আগের যে কোন সময়ের থেকে অনেক বেশি প্রস্তুত। তবে দীর্ঘ মেয়াদে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। আর কাজের পর ফলাফল পর্যালোচনা করতে হবে।

শাহবাগ এলাকার বাসিন্দা জাহিদ হাসান বলেন, আমি ছয়তালায় বাস করি, আগে এতো উপরে মশা আসতো না। কিন্তু এখন এখানেও প্রচুর পরিমাণে মশা আসে। লিফটে ওঠানামা করার সময় দেখি লিফটের মধ্যে বড় বড় মশা। এখনই যদি এই অবস্থা তাহলে বর্ষাকালে কি হবে বোঝেন। উত্তর সিটি’র খিলক্ষেতের বাসিন্দা আসমা আক্তার বলেন, সকাল থেকে বিকাল অব্দি অফিসে কাজ করি, সেখানেও মশার যন্ত্রনা। বাসায় আসি, সেখানেও মশা। বাস স্টেন্ড থেকে রিক্সা করে বাসায় আসার পথেই ঝাকে ঝাকে মশা আক্রমণ করে। এ অবস্তা চলতে থাকলে তো সামনে সমুহ বিপদ অপেক্ষা করছে।

এ অবস্থায় দুই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা সহ বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন তারা।

ঢাকা দক্ষিণের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ আহমেদ বলেন, জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকেই আমরা মশক নিধন কার্যক্রম শুরু করেছি। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। রিপোরর্টে ৫, ৬, ১১, ১৭, ৩৭ এবং ৪২ নম্বর ওয়ার্ড এডিস মশার ঝুঁকিপূর্ণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ৬টি ওয়ার্ডে মশা নিধনে স্পেশাল ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করেছি। এছাড়া অন্যান্য ৭৫টি ওয়ার্ডে আমাদের রেগুলার রুটিন ওয়ার্ক করে যাচ্ছি।

এদিকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি শপথ নিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নব-নির্বাচিত দুই মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ও উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও কাউন্সিলররা। শপথ নিয়েই তারা ডেঙ্গু মোকাবিলায় বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেন।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজেও মশা নিয়ন্ত্রণের উপর গুরুত্ব আরোপ করে সেদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে দুই মেয়রকে নির্দেশ দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন থেকেই মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। মশা ক্ষুদ্র হলেও অনেক শক্তিশালী এটা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। তিনি আরো মনে করিয়ে দেন, মশা যেন ভোট খেয়ে না ফেলে।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের ইতিহাসে সব রেকর্ড ভেঙেছে ডেঙ্গু । সেবছর ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। আইইডিসিআর এর তথ্যমতে, মৃত্যু হয় ১৬৪ জনের।

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ড্রয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ শুরু মেসির মায়ামির

নতুন কিছু প্রযুক্তি সংযোজনের মাধ্যমে জমকালো উদ্বোধ...

ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজের পুকুরের পানিতে সাঁতার শিখতে গিয়ে ডুবে সানজিদা আক্ত...

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য শ্রীলঙ্কার টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

পূর্ণাঙ্গ দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে শ্রীলঙ্কা সফরে গেছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট...

ইরান ট্রাম্পকে হত্যা করতে চেয়েছিল, দাবি নেতানিয়াহুর

ইরানের শাসকগোষ্ঠী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাদের সবচেয়ে ব...

দেশ ছাড়ার ভাবনা গায়ক তাসরিফ খানের

জনপ্রিয় গায়ক, সমাজসেবক, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও কুঁড়েঘর ব্যান্ডের ভোকাল ত...

আজ সোমবার থেকে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস

গত কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহের পর বৃষ্টিপাতের আভাস পাওয়া গেছে। দেশের বেশিরভা...

ঈদযাত্রা ‘স্বস্তিদায়ক’ না হওয়ায় ‘দুর্ঘটনা ও হতাহত বেড়েছে’: যাত্রী কল্যাণ সমিতি

উৎসব বা আনন্দ করতে গিয়ে অনেক সময় নিরানন্দে পরিণত সড়ক দুর্ঘটনার কারণে। তাই যথা...

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য শ্রীলঙ্কার টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

পূর্ণাঙ্গ দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে শ্রীলঙ্কা সফরে গেছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট...

বাবাকে নিয়ে মন্দিরার পোস্ট

পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তি পাওয়া ‘নীলচক্র’ ছবিতে অভিনয় করেছেন নবাগত...

ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজধানীর ইডেন মহিলা কলেজের পুকুরের পানিতে সাঁতার শিখতে গিয়ে ডুবে সানজিদা আক্ত...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা