বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু বলেছেন,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেই বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের পাশাপাশি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন।
গণমাধ্যমের টুঁটি চেপে ধরেছিল ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতনের মধ্যদিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে। গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। নতুন করে আর কাউকে ফ্যাসিবাদি হয়ে ওঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।
সোমবার (১৬ জুন) সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষ্যে বগুড়া প্রেস ক্লাব আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র সাংবাদিক মীর সাজ্জাদ আলী সন্তোষ এবং সঞ্চালনা করেন বগুড়া প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব সবুর শাহ লোটাস। এদিন প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়া আয়োজিত পৃথক সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি গনেশ দাস।
দুটি সভায় বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি, বগুড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও দৈনিক বগুড়ার প্রকাশক রেজাউল করিম বাদশা, দৈনিক করতোয়ার সম্পাদক লায়ন মোজাম্মেল হক, দৈনিক সাতমাথার সম্পাদক ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রিয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন।
উপস্থিত ছিলেন বগুড়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রেজাউল হাসান রানু, সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়ার সাবেক সভাপতি সভাপতি ও বিএফইউজের নির্বাহী সদস্য মির্জা সেলিম রেজা, সৈয়দ ফজলে রাব্বী ডলার, মতিউল ইসলাম সাদী, মহসিন আলী রাজু, মমিনুর রশীদ শাইন, এফ শাহজাহান, সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়ার সাধারণ সম্পাদক এসএম আবু সাঈদ, সিনিয়র সাংবাদিক আব্দুর রহীম বগরা, বাদল চৌধুরী,বগুড়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, মানবজমিনের ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি প্রতীক ওমর, কালের কন্ঠের টিএম মামুন, বৈশাখী টেলিভিশনের সুমন সরদার, তানভীর আলম রিমন, ওয়ালিউর রহমান দোয়েল, সাবু ইসলাম, রেজাউল হক বাবু, ইনসান আলী শেখ, হারুন উর রশিদ তালুকদার প্রমূখ।
সাননিউজ/ইউকে