সান নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালে দক্ষিণ কোরিয়া এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) প্রোগ্রামের মাধ্যমে রেকর্ড সংখ্যক ৫ হাজার ৮৯১ জন ‘নিম্ন ও মাঝারি’ দক্ষ বাংলাদেশি কর্মী নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কোরীয় দূতাবাস। চলতি বছর সপ্তাহে প্রায় ১০০ থেকে ১২০ জন কর্মী কোরিয়া নেবে বলেও জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের পুলিশ হবে স্মার্ট
সোমবার (২ জানুয়ারি) কোরীয় দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ইপিএস কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের প্রথম ব্যাচের বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মীরা সোমবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কোরিয়ান এয়ার কোম্পানির চার্টার্ড ফ্লাইটে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন।
প্রথম ব্যাচের ৯২ জন বাংলাদেশি শ্রমিকের মধ্যে ৬৯ জন নতুন এবং ২৩ জন পুনঃভর্তি কর্মী রয়েছেন।
করোনা মহামারির কারণে বিদেশি ইপিএস কর্মীদের ভর্তি প্রায় দেড় বছর বন্ধের পর, কোরীয় সরকার ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ইএসপি কর্মীদের নেওয়া আবার শুরু করে। ২০০৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ২৮ হাজার ৬৯৭ বাংলাদেশি কর্মী ইপিএস প্রোগ্রামের মাধ্যমে কোরিয়ায় নেওয়া হয়েছে।
দূতাবাস জানিয়েছে, বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য কোরিয়া একটি অধিক পছন্দের গন্তব্য, কারণ তারা কোরিয়ার আইনত ন্যূনতম মজুরি লাভ করতে পারে।
আরও পড়ুন: ১১৫ পুলিশ কর্মকর্তা পদক পেলেন
কোরীয় সরকার অবশ্য ঢাকার ইপিএস সেন্টারের মাধ্যমে শ্রমিকদের এই অর্থ ফেরত দেওয়ার লক্ষ্যে বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে শ্রমিকদের বিমার অর্থ প্রদানের সক্রিয় প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
সান নিউজ/এসআই