নিজস্ব প্রতিবেদক:
১০ মে দোকানপাট-শপিং মল খুলবে, এ সংবাদ পেয়ে মানুষ প্রবেশ করছে রাজধানী ঢাকায়। দিন যতো গড়াচ্ছে সড়ক-মহাসড়কে মানুষের চলাচল তত বাড়ছে। স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে সব কিছু। যাত্রীবাহী বাস ছাড়া সড়ক -মহাসড়কে এখন সব ধরনের যানবাহনই চলছে।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে ফেরিতে করে প্রচুর মানুষ আসছে। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। গণপরিবহণ না থাকায় ছোট ছোট যানবাহনে ভেঙে ভেঙে ঢাকায় আসছেন অনেকে। এজন্যে বাড়তি ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের।
এছাড়া ঢাকার প্রবেশদ্বারগুলোতে ছিলো গাড়ির চাপ ও প্রচুর মানুষের ভিড়। নগরের আব্দুল্লাহপুর, গাবতলী ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় দেখা গেছে, গাড়ির প্রচুর চাপ। কার, হাইয়েস মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও লেগুনা করেই ঢাকায় প্রবেশ করছে মানুষ। গাড়ির ভেতরে শারীরিক দূরত্ব মানার কোনো বালাই নেই। গাদাগাদি করে এসব যানবাহনে চেপে মানুষ প্রবেশ করছে ঢাকায়।
সড়ক মহাসড়কে শুধু বাস ছাড়া সব গাড়িই চলছে। কোথাও কোথাও যানজটও দেখাগেছে।
একই সঙ্গে ঢাকা থেকে বের হচ্ছেও প্রচুর গাড়ি। এছাড়া প্রাইভেটকার, মাইক্রো ও মোটরসাইকেল করে প্রচুর মানুষ যাচ্ছে ঢাকার বাইরে। সচল রয়েছে সিএনজি অটোরিকশার স্ট্যান্ডগুলোও। যাত্রী নিয়ে নানা জায়গায় যাচ্ছেন অটোরিকশার চালকরা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুরে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, গাড়ির চাপ সামালে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। মানুষ সামাজিক দূরত্বের নির্দেশনা মানছে না। নানা অজুহাত দেখিয়ে গাদাগাদি করে উঠছে যানবাহনে।
Newsletter
Subscribe to our newsletter and stay updated.