ছবি : সংগৃহিত
শিক্ষা

শিক্ষার্থীদের দুধ পান করাবে সরকার

স্টাফ রিপোর্টার : দুধ পানের উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্য নিয়ে এবং শারীরিক ও মানসিক বিকাশে দুধের গুরুত্ব বিবেচনা করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে লাইভস্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (এলডিডিপি)। এ লক্ষ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিরাপদ ও পুষ্টিকর দুগ্ধজাত পণ্য প্রদর্শনীর বিশেষ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন : উন্নয়ন-অগ্রগতির পথে অন্তরায় দুর্নীতি

প্রাথমিকভাবে দেশের ৩০০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাইলট প্রকল্প আকারে এটি চালু করা হবে। এ কর্মসূচির আওতায় ৩০০টি নির্বাচিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তরল দুধ পান করানো হবে।

দুধে রয়েছে শর্করা, আমিষ, চর্বি, ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং পানি। শরীর গঠনে বিশেষ করে দাঁত ও অস্থিকে করে শক্তিশালী, মানসিক স্বাস্থ্য এবং মেধা বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে দুধ। মেধা ও স্বাস্থ্যসম্পন্ন জাতি গঠনে এর অবদান অপরিসীম। তাই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য প্রদশর্নী ও ভোক্তা সচেতনতা বাড়াতে প্রকল্পে অর্থায়নের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

এ কার্যক্রমে অংশ নিতে আগ্রহী বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এতে সম্পৃক্ত করা হবে। প্রকল্প থেকে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দুগ্ধজাত পণ্য গ্রহণের অভ্যাস সৃষ্টি হবে, যা পণ্যের চাহিদা বাড়াতে ও সরবরাহ কাঠামোতে একটি উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে।

আরও পড়ুন : ফের চবিতে ছাত্রলীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ

উন্নত বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষের দুধ পানের পরিমাণ অনেক কম। উন্নত বিশ্বে মাথাপিছু দৈনিক দুধ পানের পরিমাণ গড়ে এক লিটারের কাছাকাছি হলেও বাংলাদেশে তা মাত্র ১৭৬ মিলিলিটার।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিরাপদ এবং পুষ্টিকর দুগ্ধজাত পণ্য বিশেষ করে তরল দুধ স্কুলশিক্ষার্থীদের পান করাতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। স্কুল মিল্ক ফিডিং প্রোগ্রাম- এসএমএফডি নামের পাইলট প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে এরই মধ্যে গাইডলাইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এই গাইডলাইনে স্কুলশিক্ষার্থীদের মধ্যে দুধ বিতরণে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের ভূমিকা, দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্ণনা করা হয়েছে।

বিশেষ করে স্কুল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা, শিক্ষার্থীদের মাতা-পিতা ও অভিভাবকদের দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে। পাশাপাশি দুগ্ধজাত পণ্য সরবরাহকারীসহ উপজেলা পর্যায়ে স্কুল মিল্ক ফিডিং কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটি এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে স্কুল মিল্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির দায়িত্বও বর্ণনা করা হয়েছে এ গাইডলাইনে।

আরও পড়ুন : পিএসকে অব্যাহতি দিয়ে ছুটিতে ইবি ভিসি

এছাড়া রয়েছে দুধের পুষ্টিসহ মান নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশের সম্ভাব্য প্রতিকূল প্রভাব থেকে সুরক্ষিত রাখার বিষয়ে নির্দেশনা। গাইডলাইনটি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, দুগ্ধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে এবং স্থানীয়ভাবে সমন্বয়ে সহায়ক হবে।

কেন্দ্রীয় স্কুল মিল্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটি কর্তৃক দেশের দারিদ্র্য মানচিত্র অনুযায়ী প্রথম পর্যায়ে ৫০টি ও পরে পর্যায়ক্রমে ২৫০টি স্কুলসহ মোট ৩০০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই কার্যক্রম নেওয়া হবে।

দেশের দরিদ্র এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত এ সুবিধা ভোগ করবে। সেসব এলাকার শিক্ষার্থীরা মারাত্মকভাবে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে এবং খর্বকায় ও ক্ষীণ বৃদ্ধিসম্পন্ন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে তারা সুবিধাভোগী হবে।

আরও পড়ুন : টাকা দাবি করলে পুলিশকে জানান

প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিট (পিএমইউ) কর্তৃক নির্বাচিত দুগ্ধ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল, ব্র্যাক ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টস-আড়ং ডেইরি, আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ-ফার্ম ফ্রেশ, রংপুর ডেইরি লিমিটেড-আরডি মিল্ক ও মিল্ক ভিটা। এই কর্মসূচির আওতায় বছরে মোট ১৬০ দিন শিক্ষার্থীদের দুধ পান করানো হবে।

২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৫০টি স্কুলে, জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫০টি স্কুলে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। এভাবে ২০২৫ সালের মধ্যে মোট ৩০০টি স্কুলের শিক্ষার্থীদের দুধ পান করানো হবে।

এছাড়াও স্কুল মিল্ক ফিডিং কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে উপজেলা পর্যায়ে কমিটি গঠন করা হবে। এই কমিটি দুধের সরবরাহ নিয়মিত আছে কি না বা সরবরাহ বন্ধ আছে কি না তা পরিবীক্ষণ করবে। গাইডলাইন অনুযায়ী দুধ বিতরণ করছে কি না তা পরিবীক্ষণ, স্কুলে দুধের প্যাকেটের অপব্যবহার- তছরুপ হচ্ছে কি না সেটা নজরদারি করবে স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুল মিল্ক সম্পর্কিত অভিযোগ জিআরএম পদ্ধতি অনুযায়ী নিষ্পত্তি করবে কমিটি।

আরও পড়ুন : অভিযুক্তরা হাতে-পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়েছে

স্কুলের প্রধান শিক্ষক এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রধান ভূমিকা পালন করবেন। প্রধান শিক্ষক সংশ্লিষ্ট ক্লাসের শিক্ষককে দুধ বিতরণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে নিয়োজিত করবেন। শিক্ষকদের সহায়তায় সরবরাহ করা দুধের প্যাকেট গ্রহণ এবং যথাযথভাবে বিতরণের লক্ষ্যে স্কুলের একটি নির্দিষ্ট স্থানে মজুত করবেন। প্রধান শিক্ষক এ সম্পর্কে একটি কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন এবং সব শিক্ষককে তা অবহিত করবেন।

কর্মসূচি বাস্তবায়নের শুরুতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের একটি তালিকা প্রস্তুত এবং তা উপজেলা পর্যায়ে স্কুল মিল্ক ফিডিং কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির কাছে সরবরাহ করতে হবে। তালিকায় স্কুলের ক্লাসভিত্তিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা, নাম, পিতা-মাতা/অভিভাবকের নাম ও মোবাইল নম্বর উল্লেখ থাকবে।

প্রতি ক্লাসের জন্য একটি স্কুল মিল্ক বিতরণ রেজিস্টার বই সংরক্ষণ করতে হবে। মিল্ক বিতরণ রেজিস্টার বইয়ে শিক্ষার্থীদের নাম, পিতা-মাতার নাম ও ঠিকানা, মোবাইল নম্বর লেখা থাকবে। রেজিস্টার অনুসরণ করে নাম ডেকে দুধের প্যাকেট বিতরণ করতে হবে। দুধ বিতরণের পর প্রধান শিক্ষক এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রেজিস্টারে সই করবেন। এর একটি প্রতিলিপি উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে।

আরও পড়ুন : বেসরকারি মেডিক্যালে ভর্তি ফি বাড়ল

দুধ গ্রহণের সময় প্যাকেট অক্ষত বা ক্ষতযুক্ত কি না খেয়াল করবেন এবং রেকর্ড করবেন। প্যাকেটের গায়ে প্রকল্পের লোগো, উৎপাদন এবং ব্যবহারের তারিখ লেখা আছে কি না সেটি দেখে দুধ গ্রহণ করবেন।

টেট্রাপ্যাকে ইউএইচটি দুধ এবং ফুড গ্রেড পলিপ্যাকে পাস্তুরাইজড দুধের সরবরাহ গ্রহণ করবেন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে (টিফিন সময়) দুধের ভ্যান স্কুলে পৌঁছানোর পর দুধ বিতরণ করতে হবে।

স্কুল কর্তৃপক্ষ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির নির্ধারিত ভ্যানচালকের কাছ থেকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে দুধ গ্রহণ করবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ২০০ মিলিলিটার প্যাকেটজাত দুধ (ইউএইচটি/পাস্তুরাইজড) বিতরণ করতে হবে।

আরও পড়ুন : ফুল দেওয়া নিয়ে সংঘর্ষে আহত ২২

দুধ গ্রহণের সময় স্কুল কর্তৃপক্ষ খেয়াল করবে প্যাকেটে দুধ আছে কি না। প্যাকেট কোনো লিকেজ বা ক্ষতিগ্রস্ত কি না তাও দেখতে হবে। লিকেজযুক্ত/ক্ষতিগ্রস্ত প্যাকেটের দুধ শিক্ষার্থীদের দেওয়া যাবে না। এ ধরনের প্যাকেট সরবরাহকারী ভ্যানচালকের কাছে ফেরত দিতে বলা হয়েছে।

শ্রেণিকক্ষে দুধ বিতরণ সম্পন্ন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষক দুধের প্যাকেট কেটে এর মধ্যে একটি পাইপ ঢুকিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে দেবেন। দুধ বিতরণের আগে শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে হবে কারা দুধ পানে আগ্রহী এবং অনাগ্রহী। অনাগ্রহী/অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের দুধ পানে জোর করা যাবে না। কোনো শিক্ষার্থীর বিশেষ সমস্যা (যেমন- ল্যাকটোজেন ইনটলারেন্স ইত্যাদি) থাকলে কমিটির সদস্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার প্রত্যয়ন সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

আগ্রহী শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে নির্ধারিত সময়ে প্যাকেটের সম্পূর্ণ দুধ পানে উৎসাহিত করতে হবে। দুধ পান সম্পন্ন হলে খালি প্যাকেট সংগ্রহ করে দুধ সরবরাহকারী ভ্যানচালকের কাছে ফেরত দিতে হবে। খালি বা অব্যবহৃত দুধের প্যাকেট পরিত্যক্ত না থাকার বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করবে। দুধ গ্রহণ ও বিতরণ সম্পর্কিত রেকর্ড নিয়মিতভাবে রেজিস্টারে সংরক্ষণ করতে হবে।

আরও পড়ুন : ঢাবি ছাত্রলীগের ২ নেতা বহিষ্কার

জানা গেছে, কর্মসূচির আওতায় তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য একটি আইডি কার্ড প্রস্তুত করা হবে। আইডি কার্ড প্রস্তুতিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে। প্রতিটি ক্লাসের জন্য একটি স্কুল মিল্ক বিতরণ রেজিস্টার বই সংরক্ষণ করতে হবে। এতে শিক্ষার্থীদের নাম, পিতা-মাতার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর লেখা থাকবে।

রেজিস্টার অনুসরণ করে নাম ডেকে বিতরণ করতে হবে দুধের প্যাকেট। দুধ বিতরণের পর প্রধান শিক্ষক এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রেজিস্টারে সই করবেন। এর একটি প্রতিলিপি উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন তারা। প্রতিদিন প্রাপ্ত দুধের প্যাকেটের সংখ্যা, বিতরণ করা প্যাকেটের সংখ্যা, ফেরত দেওয়া প্যাকেটের সংখ্যা এবং খালি বা ক্ষতযুক্ত প্যাকেটের সংখ্যা রেকর্ডভুক্ত করতে হবে। পরে তা উপজেলা স্কুল মিল্ক ফিডিং বাস্তবায়ন কমিটির কাছে পাঠাতে হবে।

প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের (এলডিডিপি) চিফ টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর ড. মো. গোলাম রব্বানী বলেন, কর্মসূচির জন্য তিনশ স্কুলের মধ্যে আমরা প্রাথমিকভাবে ৫০টি স্কুলের তালিকা পেয়েছি। এই ৫০টি স্কুলের দুধ পানের কর্মসূচি আমরা মার্চ মাস থেকে শুরু করবো।

আরও পড়ুন : নতুন শিক্ষাক্রমেও সপ্তাহে ২দিন বন্ধ

এ বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, সবার জন্য নিরাপদ ও মানসম্মত প্রাণিজ আমিষ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। বর্তমান সরকার চায় আগামী প্রজন্ম মেধাবী হিসেবে গড়ে উঠুক। তাই স্কুলের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পুষ্টি চাহিদা পূরণে পুষ্টিসমৃদ্ধ ও আদর্শ খাবার হিসেবে দুধ বিতরণ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে আগামীকাল ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার তেজগাঁওয়ে ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রকল্পের অধিনে সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলোতে বছরে ১৬০ দিন চলবে এই কার্যক্রম। স্কুলের প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির সব শিক্ষার্থী প্রতিদিন দুধ পাবে।

সান নিউজ/জেএইচ/এইচএন

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক: টানা একমাস দাবদ...

মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদক: মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির অভিযোগে প্রতারণা ও জ...

আমিরাতে প্রবল বৃষ্টিপাত, সতর্কতা জারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টিপা...

লিওনার্দো দা ভিঞ্চি’র প্রয়াণ

সান নিউজ ডেস্ক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স...

ভরিতে ১৮৭৮ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম 

নিজস্ব প্রতিবেদক: টানা অষ্টমবারের...

১০ টাকায় চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর আগারগাঁও চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউ...

এসএসসির ফল ১২ মে

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল...

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ২

জেলা প্রতিনিধি: গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার ঢাকা-টাঙ্গাই...

পাহাড় ধসে যান চলাচল বন্ধ

জেলা প্রতিনিধি: রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা সড়কের দুই কিলো...

পাকিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানে ভয়া...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা