সান নিউজ ডেস্ক: বহুল আলোচিত গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ, ইতোমধ্যেই এখন চলছে গণনা। সারাদিনের নির্বাচনে বড় কোনো গোলযোগের খবর পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন
বুধবার (৪ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় শুরু হয়ে ১৪৫টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে একটানা বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত গাইবান্ধা-৫ আসনের ভোটগ্রহণ চলে।
এবার নির্বাচনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ায় চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. মাহমুদ হাসান (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট এইচ এম গোলাম শহীদ রঞ্জু (লাঙল), বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম (কুলা) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মাহবুবার রহমান (ট্রাক)।
সাঘাটা-ফুলছড়ি উপজেলায় ১৭টি ইউনিয়নে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪৩। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৭০ হাজার ১৬০ ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৮৩। দুই উপজেলা মিলে ভোটকেন্দ্র ১৪৫ এবং বুথের সংখ্যা ৯৫২টি।
ভোট সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে ২১ জন নির্বাহী ও জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পাশাপাশি র্যাবের ৮টি টিম, ৫ প্লাটুন বিজিব, বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিট, স্ট্রাইকিং ফোর্স, আনসারসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদ হাসান রিপন জয়ের বিষয়ে শতভাগ আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
আরও পড়ুন: যুদ্ধের কারণে আমদানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
তবে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট গোলাম শহীদ রঞ্জু কয়েকটি কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। তবে ভোট সুষ্ঠু হলে জয় পরাজয় মেনে নেওয়ার অভিমত ব্যক্ত করেছেন তিনি।
সান নিউজ/এসআই