রাজনীতি
ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা

বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্মসূচি উপেক্ষিত খালেদা

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বছরব্যাপী কর্মসূচি পালন শুরু করেছে বিএনপি। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া এই দলটি স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে সূবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বছরব্যাপী কর্মসূচি হাতে নেয়াকে অনেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

কিন্তু এইসব কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ব্যানারে দলীয় চেয়ারপারন খালেদা জিয়ার ছবি না থাকায় রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন দলটির হাজারও নেতাকর্মী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এই কর্মসূচির বিরোধীতা করে প্রকাশ্যে বিভিন্ন বক্তব্যও দিয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই এ কর্মসূচির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। এমনকি সাধারণ নেতাকর্মীদের এসব কর্মসূচি বয়কটেরও ডাক দিচ্ছেন।

স্বাধীনতার মাস মার্চের ১ তারিখ সোমবার গুলশানের একটি অভিজাত হোটেলে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনসহ বিপুল নেতাকর্মী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিদেশী কূটনীতিকদের উপস্থিতিতে লন্ডন থেকে স্কাইপের মাধ্যমে এ বর্ণাঢ্য কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

জানা গেছে, স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ব্যানারে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের শুধু ছবি ছিল। ছিল না তার নাম বা অন্য কোন পদবীও। ছিল না চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছবি। এসব দেখে নেতাকর্মীরা অবাক হন। এ নিয়ে দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যানারের ছবি ছড়িয়ে পড়লে সেখানেও দলীয় নেতাকর্মীরা আয়োজক কমিটির কঠোর সমালোচনা করেন।

ব্যানারে খালেদা জিয়ার ছবি না থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে কাছে ব্যাখ্যা দেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব ও বিএনপির চেয়ারপাসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে শুধু জিয়াকে ফোকাস করতে চেয়েছি। এ কারণে দলীয় চেয়ারপারসনের ছবি ব্যবহার করা হয়নি। তা ছাড়া এ কর্মসূচিটাকে আমরা সর্বজনীন করতে চেয়েছি, দলীয় নয়। এ কারণে জিয়ার ছবি ব্যবহার করেছি।

আব্দুস সালামের এ ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান। এ নিয়ে বুধবার (৩ মার্চ) তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ সংক্রান্ত একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, যাক, তবু কেউ একজন দায় স্বীকার করেছেন। ভুল স্বীকার না করলেও আত্মপক্ষ সমর্থনে কিছু একটা ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করার বছরব্যাপী যে-সব কর্মসূচি বিএনপি নিয়েছে, সেই কর্মসূচিমালার উদ্বোধন করা হয় পয়লা মার্চ নগরীর লেকশোর হোটেলে। সে অনুষ্ঠানের ব্যানারে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নাম বা ছবি কোনোটাই ছিল না।

এ নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রশ্নের সঞ্চার হয়। অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কারণ জানতে চান। জানতে চান, এটা কি নিছক ভুল নাকি পরিকল্পিত কোনো চক্রান্ত?

এটাই স্বাভাবিক। কারণ সেই তথাকথিত এক-এগারোর ট্রমা থেকে বিএনপি এবং এই দলের নেতা-কর্মীরা আজো মুক্ত হতে পারেনি। ওই আঘাত বিএনপিকে যেভাবে পঙ্গু করেছে, সেই পঙ্গুত্ব নিয়ে আজও খুঁড়িয়ে চলছে দল।

সেই আঘাত এসেছিল দলের বড় বড় নেতা এবং সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের কাপুরুষোচিত ভয়ঙ্কর বিশ্বাসঘাতকতায়। সেটা ছিল বিএনপির নেতৃত্ব থেকে বেগম খালেদা জিয়া ও জিয়া পরিবারকে জোর করে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক পন্থায় উচ্ছেদ করার অপচেষ্টা। সেটা শেষ অব্দি ব্যর্থ হলেও দল ও নেতৃত্বের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে।

সেই ষড়যন্ত্রের যারা দোসর হয়েছিলেন, তাদের প্রায় সকলকেই ক্ষমা করে ফিরিয়ে নিয়েছেন ম্যাডাম জিয়া। কিন্তু ঘরপোড়া গরু যেমন সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ডরায়, তেমনই বিএনপির নিবেদিত নেতা-কর্মীরা সব সময় বাইরের আক্রমণের পাশাপাশি ভেতরকার ষড়যন্ত্রের ব্যাপারেও আতঙ্কে থাকেন।
ম্যাডাম জিয়ার ছবি-নাম কিছুই ব্যানারে নেই দেখে তাদের অনেকেই ক্ষুব্ধ ও শংকিত হয়েছেন। তাদের সেই শংকা ও ক্ষোভ তারা প্রকাশ করেছেন।

কেউ কেউ প্রশ্ন করেছেন, ম্যাডামকে নেতৃত্ব, দল ও রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ব্যাপারে ক্ষমতাসীন মহল ও সীমান্তের বাইরের শক্তির পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ভেতর থেকে কেউ ফের চক্রান্তের দোসর হয়েছে কিনা!

সে ক্ষোভের কথা বিভিন্ন মিডিয়ায়ও এসেছে। এ নিয়ে প্রশ্ন তুলে আমি নিজেও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছি। অবশেষে জানলাম, বিএনপির উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম এর একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি স্বীকার করেছেন, ভুলে নয়, ভেবে-চিন্তেই এটা করেছেন তারা।

আব্দুস সালামের সঙ্গে আমার বন্ধুসুলভ ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু, আই অ্যাম স্যরি! আমি সালাম সাহেবের দেয়া কৈফিয়ৎ বিভিন্ন পত্রিকায় পড়লাম, তবে তাতে কনভিন্স হতে পারলাম না।

তিনি বলেছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনে বিএনপির বর্ষব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানটিকে দলীয় গণ্ডিতে না রেখে ‘সার্বজনীন’ করার লক্ষ্যেই নাকি খালেদা জিয়ার ছবি ব্যানারে না রাখার সিদ্ধান্ত নেন তারা।
অনুষ্ঠানটি দল হিসেবে বিএনপির। সেটার দলীয় পরিচয় মুছবেন কী করে? আর সার্বজনীন মানে কী? শহীদ জিয়াকে যারা মানেন, তাদের কাছে-কি খালেদা জিয়া অগ্রহনযোগ্য? যারা অনুষ্ঠানে এসেছেন, তারা খালেদা জিয়ার ছবি থাকলে কি আসতেন না? আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও অন্য নেতাদেরকেও এ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তারা।

সালাম সাহেবের বক্তব্যে মনে হলো, আওয়ামী লীগের নেতাদের কাছে অনুষ্ঠানটিকে গ্রহনযোগ্য করার লক্ষ্যেই হয়তো তারা 'সার্বজনীন' এ ব্যানার বানাবার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু তারা তো কেউ এলেন না। তাতে প্রমাণ হলো, সার্বজনীনতার এ ভুল চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। মধ্যে থেকে দলের নিবেদিত নেতা ও কর্মীরা কেবল মর্মবেদনার শিকার হলেন।

খালেদা জিয়ার ছবি এড়িয়ে শুধু জিয়াউর রহমানকে হাইলাইট করার যে যুক্তি সালাম সাহেব দিয়েছেন তা মানলেও প্রশ্ন থাকে, ব্যানারে নামটাও কেন দিলেন না তাঁর? ব্যানারে তারেক রহমান, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এমনকি সালাম সাহেবের নিজের নামও তো ছিল!

বিএনপির সব অনুষ্ঠানের ব্যানারে যে ছবিগুলো থাকা নিয়মে পরিণত হয়েছে সে রেওয়াজ ভাঙলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ম্যাডামের প্রতি সম্মান দেখিয়ে মঞ্চে একটি আসন খালি রাখার প্রথাটাও মানলেন না। এতে নেতা-কর্মীদের মন খারাপ হবেই। তারা সন্দেহ করবেই। ক্ষুব্ধ হয়ে প্রশ্ন তুলবেই। কাজেই এই সিদ্ধান্ত ভুল হয়েছে সেটা স্বীকার করে নিলেই ভালো হতো। দলের জন্য এবং তাদের নিজেদের জন্যও হতো মঙ্গলজনক।

যে অনুষ্ঠান বিএনপির অ্যাক্টিং চেয়ারম্যান তারেক রহমান উদ্বোধন করেন, যে মঞ্চে বিশেষ অতিথি হন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সভাপতিত্ব করেন ড. খোন্দকার মোশাররফ হোসেন এবং সঞ্চালনা করেন আব্দুস সালাম, সেই অনুষ্ঠানকে দলীয় পরিচয় মুছে তথাকথিত ‘সার্বজনীন’ করার আশা খুবই দুরাশা ছিল। উনারা সকলে সার্বজনীন কিন্তু কেবল খালেদা জিয়ার নাম বা ছবি দিলেই অনুষ্ঠানটি সার্বজনীনতা হারিয়ে ফেলতো, এমন কথা ম্যাডামের প্রতি খুবই অবজ্ঞাসূচক ও অসৌজন্যমূলক। এ ধরণের দুঃখজনক উক্তি করা উচিত হয়নি।

আমি খুব বেদনার সঙ্গে বলতে চাই, রাজনীতিতে উদারতা খুব ভালো, কিন্তু নতজানুতা নয়। প্রতিপক্ষের সমালোচনার মুখে ছাড় দিয়ে নিজের নেতা-নেত্রীকে ছোটো করে সার্বজনীন হবার চেষ্টার নাম রাজনীতি নয়, আত্মসমর্পণ। প্রিয় নেতারা, দয়া করে আত্মসমর্পণ ও আত্মবিনাশের এ পথ ছাড়ুন।

এ মহাদুর্যোগকালে বিলাসবহুল হোটেলে আয়োজিত আপনাদের এই জাঁকালো আয়োজনে স্বাধীনতাযুদ্ধে খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও অবদানের কথা একবারও উচ্চারণ করলেন না। অথচ তিনি ছিলেন স্বাধীনতার আলোচিত বন্দী। তারেক রহমান ছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধকালের অন্যতম এক কিশোর-বন্দী। একটি বারও বলা হোলো না এই কথাগুলো। এসব গৌরবগাথা উচ্চারণ না করে প্রতিপক্ষের নিন্দার ভয়ে সার্বজনীন হবার আশায় নিজেদের নেতা-নেত্রীকেই ছেঁটে ফেলা দুঃখজনক, খুবই দুর্ভাগ্যজনক।

আবারো বলি, সতর্ক হোন, সচেতন হোন দেশপ্রেমিক, জাতীয়তাবাদী, গণতান্ত্রিক শক্তি। হুঁশিয়ার থাকুন প্রতিটি নেতা-কর্মী, সমর্থক-শুভানুধ্যায়ী।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিএনপির স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠান নেতাকর্মীদের বয়কটের আহ্বান জানিয়ে রীতিমত ক্যাম্পেইন চলছে। এই ক্যাম্পেইনের অন্যতম উদ্যোক্তা হাবিব সাত্তার সবুজ খালেদা জিয়ার ছবি না থাকার পেছনে এ কর্মসূচির সদস্য সচিব আব্দুস সালাম, কমিটির অন্যতম নেতা জহির উদ্দিন স্বপনসহ অন্যদের দায়ী করেছেন। তিনি রীতিমত ফেসবুকে এর বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছেন। তার আন্দোলনে হাজারও বিএনপি নেতাকর্মী লাইক, কমেন্ট করে ব্যাপক সারাও দিচ্ছেন।

বুধবার বিএনপির এই জমকালো অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সবুজ তার ওয়ালে লিখেছেন, বাপরে বাপ! সেদিন গুলশানে কি পুরুষ কি মহিলা, সকলের কি বাহারি সাজ আর ফরাসি সুগন্ধির পাগল করা গন্ধ যেনে দূষিত মহানগরীতে ছাড়িয়ে গেছে। এরপর তো আপ্যায়ন ও এন্টারটেইনমেন্ট তো আছেই!

হায়রে খোদা! অজস্র মায়ের সন্তানেরা কারাগারে তেল মশলা বিহীন ফাইলের খাবার খেতে খেতে নাভিশ্বাস উঠার দশা! কত মায়ের আদরের মানিক আছে, যে কিনা এই তরকারি ছাড়া ভাতেই খেতো না, সেই মানিক আজ আটা দিয়ে মেখে পোড়া পামঅয়েলে দিয়ে ভাজা পাংগাস মাছ গিলছে আর নীরবে চোখের পানি ফেলছে!

এক সাংগঠনিক সম্পাদক মহিলার উগ্র মেকাপে ছুটাছুটি করতে দেখে এক বর্ষীয়ান মুরুব্বি বলেই ফেললেন, এই মেয়ের ব্যাতিব্যস্ত দেখে মনে হচ্ছে, তাহার নিজস্ব ব্যানারেই এই জমকালো অনুস্টানের আয়োজন করা হয়েছে।
আচ্ছা, বাজেট কত, সারা বছর ব্যাপী এই উদযাপন করার? জমকালো আয়োজন দেখে তো কিছুটা তো আঁচ করা যায়, তাইনা? তো এই উদযাপনের এক চতুর্থাংশ কারাগারে ভাই বেরাদের পরিবার দের দিলে, কিছুটা হলেও লাগব হয়তো। আদরের সন্তান কারাগারে পাংগাশ আর ফ্যামেলি মেম্বার গন শুকনো মরিচ ঢলে মোটা ভাত পেটে চালান করে দিয়ে, আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে.........

বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে সবুজ তার ওয়ালে দলের সংস্কারপন্থি নেতা আব্দুস সালামের বিশালাকার ছবি দিয়ে লিখেছেন- সার্বজনীন নেতা সালাম ভাই,
বিএনপির হ্যাডম ওয়ালা তাই!
আমিনুল ইসলাম বাদল কমেন্ট করেছেন-‘দালাল’। শওকাত হায়াতও সালামকে ‘দালাল’ কমেন্ট করেছেন। সা

ডালিয়া সুলতানা লিখেছেন, বাঁচাও দেশ হটাও দালাল। দালাল মুক্ত বিএনপি চাই। বারো বছর বহু বিশ্বাস ঘাতক দেখেছি এবার এদের তাড়ানো উচিত।
সাবেক ছাত্রদল নেত্রী দেওয়ান লিটা ব্যানারে বেগম খালেদা জিয়ার ছবি না রাখাটা ভুল নয় বরং একটা দালালীর অংশ প্রমাণিত হয়েছে।

সাননিউজ/টিএস/এম

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

নোয়াখালীতে ভূমি দুস্যুর বিরুদ্ধে মানববন্ধন 

নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম...

ফসলের ক্ষতি করে চলছে অবৈধ ব্যাটারি ইন্ডাস্ট্রি

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর):

ভূঞাপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় 

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইল: প্রচণ্ড তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ট। নেই...

গরমে বারবার গোসল করা কি ক্ষতিকর?

লাইফস্টাইল ডেস্ক: বৈশাখের শুরু থে...

আজ শেরে বাংলার ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ অবিভক্ত বাংল...

হিটস্ট্রোকে একদিনেই ৬ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক: তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে হিট স্ট্রোকে আক্রা...

আইনি সেবায় মানবিকতাকেও স্থান দেয়া উচিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: আইনি সেবা প্রদানকালে পুঁথিগত আইন প্রয়োগের...

ভূঞাপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় 

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইল: প্রচণ্ড তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ট। নেই...

প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরছেন কাল

নিজস্ব প্রতিবেদক: থাইল্যান্ড সফর শেষে আগামীকাল ব্যাংকক থেকে...

ডিপিএস এসটিএস স্কুলে গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা