ছবি : সংগৃহিত
সারাদেশ

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে গাইবান্ধার সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।

আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ছড়িয়ে পড়ছে ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ

গত ২৪ ঘন্টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরে নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ৩১ সেন্টিমিটার, তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে ১৫ সেন্টিমিটার ও করতোয়ার পানি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমাপুর পয়েন্টে ৪৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে কোনো নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেনি।

শনিবার (১৫ জুলাই) সকাল ৯টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ৬ সেন্টিমিটার, ঘাঘটের পানি ৭০ সেন্টিমিটার, তিস্তার পানি ১৫ সেন্টিমিটার এবং করতোয়ার পানি ৩৮৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ৯ মিলিমিটার। এতে করে গাইবান্ধার ১৬৫টি চরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে অনশন

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, নদ-নদীর পানি বেড়ে যাবার কারণে সুন্দরগঞ্জ, সদর, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন শুরু হয়েছে।

গাইবান্ধা জেলায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের ডান তীরে ২৩ কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী প্রকল্প নাই। এসব এলাকার কিছু কিছু স্থানে ভাঙন রয়েছে। এর মধ্যে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সিংগিজানি এলাকায় দেড় হাজার মিটার এলাকায় তিস্তার ভাঙন দেখা দিয়েছে।

এসব এলাকার অন্তত ৩০০ পরিবার ঘরবাড়ি, ভিটেমাটি ও আবাদি জমি হারিয়েছে। জিও ব্যাগ ফেলে ৮০০ মিটার এলাকায় ভাঙন ঠেকাতে সক্ষম হলেও আরও ৬০০ মিটার এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।

আরও পড়ুন: অধ্যক্ষ মুজারহারুল সভাপতি, বিপ্লব সম্পাদক

গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের খারজানি, পারদিয়া ও কুন্দেরপাড়া এবং মোল্লারচর ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্রের ভাঙন দেখা দিয়েছে। এসব এলাকার প্রায় ২০০ পরিবার গৃহহারা হয়েছে।

ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নে রতনপুর গ্রামের প্রায় ১ হাজার ২০০ মিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। গৃহহারা হয়েছে কমপক্ষে ১৫০ পরিবার। এর মধ্যে ৮০০ মিটার এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন বন্ধ করা হলেও ৪০০ মিটার এলাকায় ভাঙন রয়েছে।

আরও পড়ুন: পাবনায় সর্বোচ্চ গোলদাতা পেলেন ঘোড়া!

সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইসাহাক আলী বলেন, হলদিয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর পয়েন্টে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছিল। জিও ব্যাগ ফেলে তা বন্ধ করা হয়েছে।

সান নিউজ/এইচএন

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক: টানা একমাস দাবদ...

মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদক: মৃত্যুর জাল সনদ তৈরির অভিযোগে প্রতারণা ও জ...

লিওনার্দো দা ভিঞ্চি’র প্রয়াণ

সান নিউজ ডেস্ক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স...

আমিরাতে প্রবল বৃষ্টিপাত, সতর্কতা জারি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রবল বৃষ্টিপা...

ভরিতে ১৮৭৮ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম 

নিজস্ব প্রতিবেদক: টানা অষ্টমবারের...

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

জেলা প্রতিনিধি: নীলফামারীতে পৃথক পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন নিহ...

বাংলাদেশের শান্তির সংস্কৃতি প্রস্তাব গৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি&...

জগজিৎ সিং অরোরা’র প্রয়াণ

সান নিউজ ডেস্ক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স...

টিভিতে আজকের খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক: প্রতিদিনের মতো আজ শুক্রবার (৩ মে) বেশ কিছু খ...

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

সান নিউজ ডেস্ক: প্রতি সপ্তাহের একেক দিন বন্ধ থাকে রাজধানীর ব...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা