​​​​​​​আমীন আল রশীদ, কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।
মতামত

বিচার বিভাগ কেন বারবার বিতর্কিত হচ্ছে?

আমীন আল রশীদ

দুর্নীতির মামলায় একজন সাবেক প্রধান বিচারপতির ১১ বছরের কারাদণ্ড হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের একজন বিচারকের বিচারিক ক্ষমতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তার কয়েক দিন আগেই মাদক উদ্ধারের মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমণিকে তিন দফায় রিমান্ড দেওয়ার ঘটনায় উচ্চ আদালতে এসে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন দু’জন বিচারক। আবার একই সময়ে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে একটি সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেলের হেড অব নিউজের বিরুদ্ধে। সেই মামলা করেছেন একজন সংবাদ উপস্থাপক—যিনি পেশায় একজন চিকিৎসক। কাকতালীয়ভাবে ঘটনাগুলো ঘটে যাচ্ছে নাকি এগুলোর সঙ্গে কোনও যোগসূত্র রয়েছে—তা বলা মুশকিল।

গত ১১ নভেম্বর আলোচিত রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলায় পাঁচ আসামির সবাইকে খালাস দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক কামরুন্নাহার। রায় ঘোষণার সময় তিনি পুলিশকে ঘটনার ৭২ ঘণ্টা পর ধর্ষণের মামলা না নেওয়ার বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দেন—যা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় রাষ্ট্রের বিশিষ্ট নাগরিকদের অনেকেই এই পর্যবেক্ষণকে মানবাধিকার পরিপন্থি বলে দাবি করেন।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও বলেন, ওই বিচারক আইন ও সংবিধান দুটোই লঙ্ঘন করেছেন। এ বিষয়ে তার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। এরকম পরিস্থিতিতে ১৪ নভেম্বর ওই বিচারককে আদালতে না বসার নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। অর্থাৎ তার বিচারিক ক্ষমতা প্রত্যাহার করে তাকে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত করা হয়।

ঘটনার ৭২ ঘণ্টা পর ধর্ষণের মামলা না নেওয়ার বিষয়ে পর্যবেক্ষণের বিরোধিতার মূল কারণ, কোথাও কোনও অপরাধী কোনও নারীকে ধর্ষণের পরে ৭২ ঘণ্টা আটকে রাখলে বা অন্য কোনও কারণে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ভুক্তভোগী নারী যদি মামলা করতে না পারেন, তাহলে সেই মামলা গ্রহণ না করার নির্দেশনাটি আইন ও সংবিধান পরিপন্থি। কারণ, ফৌজদারি অপরাধ কখনও তামাদি হয় না।

যে কারণে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অনেক বছর পরে মামলা হয়েছে এবং বিচার হয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, তাদের বিচার প্রক্রিয়াও শুরু হয় ঘটনার প্রায় ৪০ বছর পরে। সুতরাং ৭২ ঘণ্টা পর ধর্ষণের অভিযোগে কারও বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না—বিচারকের এই মন্তব্যটি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। যদিও এটি রায়ের অংশ নয়। বরং বিচারকের মন্তব্য।

এই মামলার রায়ে উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরে আদালত বলেন, ধর্ষণ মামলা প্রমাণ করতে হলে মেডিক্যাল প্রতিবেদন খুব জরুরি। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীর পরনে থাকা বস্ত্রের রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনও গুরুত্বপূর্ণ। এই মামলায় দুটি প্রতিবেদনেও ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। রায়ে আরও বলা হয়, ধর্ষণের মামলায় যদি মেডিক্যাল প্রতিবেদন না থাকে, সে ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য খুব জরুরি। মেডিক্যাল প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভুক্তভোগী দু’জনকে জোরপূর্বক ধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি। বরং আগে থেকে তারা সম্পর্কে জড়িয়েছেন। একজন ভুক্তভোগী আদালতে মিথ্যা তথ্যও দিয়েছেন।

এসব কারণে রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার আসামিদের খালাস দেওয়া হয়। কিন্তু প্রশ্ন ওঠে বিচারকের পর্যবেক্ষণ নিয়ে এবং তার বিচারিক ক্ষমতা প্রত্যাহার করা হয়। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন, যে যুক্তিতে বিচারকের বিচারিক ক্ষমতা প্রত্যাহার করা হলো, সেই একই যুক্তিতে তার রায়টিও বাতিল হওয়া উচিত কিনা? একই যুক্তিতে তার অতীতের সব রায়ও নতুন করে পর্যালোচনা করার অবকাশ রয়েছে কিনা? বিচারকের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হলে তিনি আর বিচারক থাকেন কিনা? তাকে বিচারিক কাজের বাইরে অন্য কোনও প্রশাসনিক কাজ দিলেও সেটি যৌক্তিক হবে কিনা? কারণ, প্রধান বিচারপতি তার বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন, মানে হলো তিনি যেই কাজের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন, সেটির জন্য যোগ্য নন। তাহলে এখন তাকে অন্য কোনও দায়িত্ব দেওয়া হলে সেটি কীভাবে করবেন?

কিছু দিন আগেই পরীমণিকে পরপর তিন দফায় রিমান্ড দিয়ে সমালোচিত হন ঢাকার মেট্রোপলিটন আদালতের দুই বিচারক। একজন নারীকে পর পর তিন দফায় রিমান্ড দেওয়ার ঘটনা নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে এর ব্যাখ্যা দিতে তাদের তলব করেন হাইকোর্ট। নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে দুই বিচারক তাদের ব্যাখ্যায় বলেন, যথাযথ প্রশিক্ষণের অভাবে তারা এরকম ভুল করেছেন। তবে ভবিষ্যতে আর এরকম ভুল তারা আর করবেন না বলে জানান। যদিও প্রথমবারের ব্যাখ্যায় তারা এই ভুলকে ‘সরল বিশ্বাসে কৃত অপরাধ’ বলে দাবি করেছিলেন। কিন্তু উচ্চ আদালত এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট না হয়ে তাদের আবারও ব্যাখ্যা দিতে বলেন। কারণ, বিচারকের ভুল সরল বিশ্বাসে কৃত অপরাধ বলে গণ্য করার সুযোগ নেই। তবে দুই বিচারক যথাযথ প্রশিক্ষণের যে অভাবের কথা বলেছেন, সেটি সামগ্রিক বিচারিক সিস্টেমকে প্রশ্নবিদ্ধ করে কিনা—সেটিও প্রশ্ন। কারণ, ভবিষ্যতেও এরকম আদেশ বা রায় দিয়ে যদি বিচারকরা উচ্চ আদালতে গিয়ে বলেন যে তাদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নেই—সেটা খুব ভয়াবহ ব্যাপার হবে। পক্ষান্তরে, নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ার পরে আসলেই যদি বিচারকরা যথাযথ প্রশিক্ষণ না পান বা সেই ব্যবস্থাটি যদি পর্যাপ্ত না হয়, তাহলে প্রশ্ন হলো, একজন আইনের ছাত্র যে প্রক্রিয়ায় বিচারকের এজলাসে গিয়ে বসেন, সেই প্রক্রিয়ার কোথাও কোনও গলদ বা ঘাটতি রয়ে গেছে কিনা? যদি থাকে তাহলে সেই গলদ ও ঘাটতি পূরণে রাষ্ট্রের উদ্যোগসমূহ যথাযথ কিনা?

তারও চেয়ে বড় প্রশ্ন, বিচারক এমন কাজ কেন করবেন যে, তাকে ক্ষমা চাইতে হবে কিংবা তার বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিতে হবে? রিমান্ড কখন কাকে কোন পরিস্থিতিতে দেওয়া যায় কিংবা ঘটনার ৭২ ঘণ্টা পরে ধর্ষণ মামলা নেওয়া যাবে না—এই পর্যবেক্ষণ যে আইন, সংবিধান, মানবাধিকার ও নৈতিকতার পরিপন্থি, সেটি না জেনেই তারা কী করে বিচারক হলেন?

মানুষের প্রত্যাশা, জগতের সবাই ভুল করলেও বিচারক ভুল করবেন না। সবাই অন্যায় ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হলেও বিচারকরা এর ঊর্ধ্বে থাকবেন। তারা বিচার করেন যুক্তি-তর্ক ও তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে। অন্য যেকোনও পেশার মানুষের ভুল আর বিচারকের ভুল এক জিনিস নয়। একজন বিচারক কোনও নিরপরাধ ব্যক্তিকে ফাঁসির দণ্ড দিয়ে বলতে পারেন না যে তিনি সরল বিশ্বাসে এই দণ্ড দিয়েছেন। বরং তাকে যুক্তিতর্ক ও তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতেই দণ্ড অথবা খালাস দিতে হয়। এখানে আইনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। এ কারণেই পরীমণিকে রিমান্ড দেওয়া দুই বিচারকের ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হতে না পেরে তাদের পুনরায় ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। তবে পরীমণিকে তিন দফায় রিমান্ড দেওয়ার ঘটনাকে দুই বিচারক যে প্রশিক্ষণের অভাবকে দায়ী করেছেন—সেটি নিঃসন্দেহে বিরাট কনসার্ন।

বিচারক কামরুন্নাহার যেদিন রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণ মামলার রায় দিয়ে সমালোচিত হন, তার ঠিক দুদিন আগেই ৯ নভেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেন—যে বিচারপতিকে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়কে কেন্দ্র করে সৃষ্ট একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে দেশ ছাড়তে হয়েছিল।

যদিও ঘটনার সূত্রপাত আরও আগে। ২০১২ সালে সড়ক ভবনকে কেন্দ্র করে আদালত একটি রায় দেন, যা নিয়ে সংসদে আলোচনা হয় এবং এ বিষয়ে তৎকালীন স্পিকার এবং বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ একটি রুলিং দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী স্পিকারের ওই বক্তব্যকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ বলে মন্তব্য করেন। এরপরই ওই বিচারকের অপসারণের দাবি ওঠে সংসদে। এ সময় সংসদ সদস্যরা বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা বাহাত্তরের মূল সংবিধানের আলোকে সংসদের কাছে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান।

২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে এনে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী গৃহীত হয়। কিন্তু এই সংশোধনীকে অবৈধ বলে রায় দেন উচ্চ আদালত যা বহাল থাকে আপিল বিভাগেও। ২০১৭ সালের পয়লা আগস্ট আপিল বিভাগের ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়—যা নিয়ে দেশের আইন ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে নজিরবিহীন পরিস্থিতি তৈরি হয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এস কে এসকে সিনহার বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেন মন্ত্রী, দলীয় নেতা ও সরকারপন্থি আইনজীবীরা। তারা প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবিও তোলেন। এই রায় এবং তার কিছু পর্যবেক্ষণের বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নিতে জাতীয় সংসদে একটি প্রস্তাবও গৃহীত হয়। এরপর তার বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলনসহ ১১টি অভিযোগ আনা হয় খোদ সুপ্রিম কোর্টের তরফে। এরকম বাস্তবতায় ২০১৭ সালের অক্টোবরে দেশের বিচার বিভাগে এক অভূতপূর্ব কাণ্ড ঘটে যায়। প্রধান বিচারপতির সঙ্গে একই বেঞ্চে বসতে অপারগতা জানান আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি। এরপর সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির অনুপস্থিতিতে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিয়াকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর রাতে দেশ ত্যাগ করেন এস কে সিনহা।

পরিশেষে, বিচার বিভাগ রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গের একটি, এটি যেমন ঠিক, তেমনি বিভিন্ন সময়ে এই বিভাগকে বিতর্কিত করার চেষ্টা হয়েছে। যেমন অবৈধ সামরিক শাসকরা এই বিচার বিভাগের কাঁধে বন্দুক রেখে তাদের ক্ষমতা দখলকে সাংবিধানিক বৈধতা দিয়েছেন; ভোটের বৈতরণী পার হতে নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান বানিয়ে তার অধীনে জাতীয় নির্বাচন করার জন্য সংবিধান সংশোধন করে প্রধান বিচারপতির বয়স বাড়ানোর মতো ঘটনা ঘটেছে। এরপর একজন প্রধান বিচারপতি দুর্নীতির অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। অথচ এসব ঘটনায় মানুষের সবশেষ ভরসার জায়গায় বিচার বিভাগই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাজনীতির মারপ্যাঁচ এবং নানারকম অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। বিচারকদের নিরপেক্ষতা নিয়ে মানুষের মনে সংশয় তৈরি হয়েছে—যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। রাষ্ট্রে আইন শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের কথা যে বিচার বিভাগের—সেই প্রতিষ্ঠানটি বারবার এভাবে বিতর্ক বা প্রশ্নের মুখে পড়লে মানুষের দাঁড়ানোর কোনও জায়গা থাকবে না।

লেখক: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন।

সান নিউজ/এফএইচপি

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নির্বাচন সম্পন্ন

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : ফরিদপুর জেলার সদর ইউনিয়...

সম্মিলনী বিদ্যালয়ের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : ফরিদপুর জেলার সদর ইউনিয়...

শরীয়তপুরে ৩ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল

শরীয়তপুর প্রতিনিধি: শরীয়তপুরের ভে...

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়

লাইফস্টাইল ডেস্ক : দেশে তাপপ্রবাহ বাড়ছে। আর এই গরমে সবচেয়ে ব...

লক্ষ্মীপুরে গুলিবিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু 

সোলাইমান ইসলাম নিশান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি...

থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ দিনের সফরে থাই...

কুয়াকাটায় ৩ দিনব্যাপী জলকেলি উৎসব শুরু

নিনা আফরিন, পটুয়াখালী: পুরনো বছরকে বিদায় দিয়ে রাখাইনদের নতুন...

যেসব খাবারে ভিটামিন সি আছে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ভিটামিন সি মানব দেহের জন্য অপরিহার্য অ্যা...

সংসদে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন পাস করব

নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বাস্থ্য ও পরি...

বিএনপির আন্দোলন শেষ হয়নি

নিজস্ব প্রতিবেদক : আমাদের আন্দোলন তো এখনও শেষ হয়নি। এখনও আন্...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা