ফজলুল হক পাভেল, গণমাধ্যমকর্মী
ফিচার

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার সুবিধা-অসুবিধা

ফজলুল হক পাভেল

পৃথিবীতে প্রতিদিন দুটি সূর্য উদিত হয়। একটি সূর্য নিজেই, অন্যটি সংবাদপত্রে। ভোরের সূর্য যেমন রাতের অন্ধকার দূর করে পুরো পৃথিবীকে আলোকিত করে ঠিক তেমনি সংবাদপত্রও দেশের চলমান ও সাম্প্রতিক সকল ঘটনার তথ্য প্রমাণ জনগণের দোরগোড়ায় এনে দূর করে অজ্ঞতার অন্ধকার। সারাদেশে চলমান প্রতিটি ঘটনা সংবাদপত্রে উঠে আসে ঘটনার সাথে সাথেই। জাতীয়, আন্তর্জাতিক, অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষা, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-সংস্কৃতি, খেলাধুলা সহ নানা বিটের মত ক্যাম্পাস সাংবাদিকতাও বর্তমান সময়ের দারুণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিটে পরিণত হয়েছে। রয়েছে নানা সুবিধা ও অসুবিধা। সব সমস্যা ছাপিয়ে ক্যাম্পাস সাংবাদিকরা চালিয়ে যাচ্ছেন কলম।

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতাকে বলা হয়ে থাকে সাংবাদিকতার ‘আঁতুড়ঘর’। যেখান থেকে দেশ বরেণ্য ও নামকরা সাংবাদিকের জন্ম হয়। বিশ্ববিদ্যালগুলোতে যারা সাংবাদিকতা করেন সাংবাদিকতার তেমন কোনো ধরনের জ্ঞান না থাকা সত্ত্বেও সাংবাদিকতার প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা থেকেই নিজেকে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতায় নিযুক্ত করেন। একেবারের শুরুর দিকে নানা ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ, সংবাদ নির্বাচন ও লেখায় অপরিপক্বতার পরিচয় দিলেও সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে চলতে নিজেকে একসময় খ্যাতির চূড়ায় নিয়ে যান। পরিণত হন দেশ বরেণ্য একজন খ্যাতনামা সাংবাদিকে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকতার সাথে জড়িত তাদের অনেকেই স্বপ্ন দেখেন দেশসেরা সাংবাদিক হতে। সে বাসনায় নিজেকে নিযুক্ত করেন সাংবাদিকতায়। তরুণ শিক্ষার্থীদের কাছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা খণ্ডকালীন চাকরি হিসেবে যতটা না গুরুত্ব পায়, তার থেকে বেশি পায় সততা, দায়বদ্ধতা, নিষ্ঠায় দেশপ্রেমে নিজেকে ধাবিত করার এক অপ্রতিরোদ্ধ আবেগ। সাংবাদিকতা সম্পূর্ণভাবেই পূর্ণকালীন একটি পেশা। সারা দেশের মত ক্যাম্পাসের ঘটনাগুলোও শিডিউল ধরে কাজ করার মত করে ঘটে না। সংবাদ সংগ্রহের তাগিদে তাদের দিনরাত প্রায়শই এক করতে হয়। একজন ভালো ক্যাম্পাস সাংবাদিককে অনুসন্ধানমনস্ক হতে হয়। ঘটে যাওয়া ঘটনা ও সূত্রগুলোকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করতে হয়। সত্য উন্মোচনে তাকে থাকতে হয় সদা তৎপর।

ক্যাম্পাসে ঘটে যাওয়া নানা ধরনের সংবাদ / ফিচার প্রকাশের কারণে একজন ক্যাম্পাস সাংবাদিক অল্প সময়ের মধ্যে ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ হয়ে উঠেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, শিক্ষক, কোষাধ্যক্ষ, ডিন, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তা কর্মচারী থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতা কর্মী, বিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গেও তার সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। নিজ বিভাগের শিক্ষকসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকদের সঙ্গে তার হৃদ্ধতাপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন হয়। এভাবে একজন সৎ ক্যাম্পাস সাংবাদিক সবার প্রিয়পাত্রে পরিণত হন। সবার সামনে আলাদা একটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয় তার। সবার কাছ থেকে সম্মানও পেয়ে থাকেন তার বস্তুনিষ্ঠতার জন্য। মিডিয়া হাউজগুলোতেও বেশ প্রশংসা কুড়িয়ে থাকেন তিনি। যা পরবর্তীতে তাকে মূলধারার সাথে চলতে একটা দারুণ ফলাফল দেয়।

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার মাধ্যমে একটি দেশের গণতন্ত্রের চর্চা, রাজনীতি, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক বিষয়, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-সংস্কৃতি সহ নানান বিষয়ে জানার সুযোগ রয়েছে। সাংবাদিককে বলা হয়ে থাকে জ্যাক ইন অল ট্রেড। সাংবাদিকতার খাতিরেই তাকে সব বিষয় সম্পর্কে কম বেশি ধারণা রাখতে হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের স্বার্থরক্ষায় গড়ে উঠেছে সাংবাদিক সমিতি, প্রেসক্লাব, রিপোর্টারস ইউনিটি, ইয়ুথ জার্নালিস্ট ফোরামসহ নানা সাংবাদিক সংগঠন। পত্রিকা হাউজগুলো সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের সুযোগ তেমন একটা না দিলেও এই সংগঠনগুলো ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা করতে আগ্রহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন শিক্ষার্থীদের জন্য প্রায়ই আয়োজন করে সাংবাদিকতা বিষয়ক কর্মশালা। এছাড়াও প্রেস ইন্সটিটিউট থেকেও প্রশিক্ষণের সুযোগ পান তারা। এতে করে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকতা সম্পর্কে খুটিনাটি বিষয়ে জানতে পারে। নিজেকে ভবিষ্যতের একজন খ্যাতনামা সাংবাদিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে অনুপ্রেরণা পায়।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ হলে সংবাদপত্রের পাশাপাশি সাংবাদিকতার সুযোগ রয়েছে টেলিভিশন, রেডিও ও অনলাইনসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে কাজ করার সুযোগ। বর্তমানে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বাড়ছে কাজের ক্ষেত্র।

আপাতদৃষ্টিতে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের সে অর্থে মুল্যায়ন না করা হলেও একজন পূর্ণকালীন সাংবাদিকের চেয়ে ক্যাম্পাস সাংবাদিক বেশি দায়িত্ব পালন করেন। পূর্ণকালীন সাংবাদিক শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট বিষয়েই সাধারণত মনযোগ দিয়ে থাকেন। সংবাদের যেকোনো একটি বিষয়ে দক্ষ পূর্ণকালীন সাংবাদিকদের থেকেও ক্যাম্পাস সাংবাদিককে নানা বিষয়ের পণ্ডিত হতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়কে যদি একটি দেশ বলা যায়, তবে পুরো স্বতন্ত্র একটি দেশের মতই বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান শিক্ষক-ছাত্ররাজনীতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট অর্থনীতি, ছাত্রছাত্রীদের সুযোগ-সুবিধা, পড়ার পরিবেশ, সংগঠন সংবাদসহ নানা ইতিবাচক ও নেতিবাচক ঘটনার সংবাদ সংগ্রহে তিনি থাকেন সদা তত্পর। ফলে একজন পূর্ণকালীন সাংবাদিকের চেয়ে ক্যাম্পাস সাংবাদিকদেরই বেশি সময় সংবাদ সংগ্রহে ব্যয় করতে হয়।

যদিও সম্মানী প্রাপ্তির দিক দিয়ে আজও ক্যাম্পাস সাংবাদিক খণ্ডকালীন হিসেবে বিবেচিত হন। অর্থের মানদণ্ডে তাই তারা যৎসামান্যই সম্মানী পান। আবার অনেক ক্যাম্পাস সাংবাদিকরা হউজগুলোর অর্থ সংকট, স্বদিচ্ছার অভাব, গুরুত্ব না দেবার মনমনসিকতার কারনে কখনই হাউজগুলো থেকে কোনপ্রকার সম্মানী পান না। একটি জেলা প্রতিনিধির চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিযুক্ত থেকেও যুগের পর যুগ ক্যাম্পাস সাংবাদিককে খণ্ডকালীন / বিনা সম্মানী নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে। শীর্ষস্থানীয়সহ প্রায় বেশির ভাগ গণমাধ্যমই অনেক ক্ষেত্রে ক্যাম্পাস প্রতিনিধির সম্মানী নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে নানা টালবাহানা করে। মাসের পর মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করেও একজন ক্যাম্পাস সাংবাদিক যখন যৎসামান্য সম্মানীও পান না, তখন তিনি হতাশ হয়ে পড়েন। তবে সাংবাদিকতার প্রতি অসীম ভালোবাসাই তাকে চলার পথে শক্তি জোগায়। তাই সম্ভাবনাময় ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার বিকাশে গণমাধ্যমগুলোর উচিত দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করা, ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের উচ্চ সম্মানী ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা।

সারাদেশেই সাংবাদিকতা করতে হলে সাংবাদিকদের নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডিটা একেবারেই ছোট হওয়ায় একদিকে রয়েছে স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চাপ। অন্যদিকে রয়েছে ছাত্রসংগঠনগুলোর অসহিষ্ণু, বেপরোয়া আচরণ। অবস্থানগত কারণে জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে সাংবাদিকদের কাজ করতে হয়। কারণ যে ক্যাম্পাসের ভাল-মন্দ নিয়ে তারা সংবাদ প্রকাশ করেন, সে ক্যাম্পাসেই তাদের থাকতে হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই অপরাধ সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এসব কারণে মাঝে-মাঝে বিপন্ন হয়ে পড়ে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার পরিবেশ।

একদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, শিক্ষক, কোষাধ্যক্ষ, ডিন, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা চায় তাদের দুর্বলতা, ত্রুটি, অদক্ষতা আড়াল করতে। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন চায় তাদের চাঁদাবাজি, টেণ্ডারবাজি, অস্ত্রের
প্রকাশ্য মহড়া দেয়ার মতো ঘটনা দেশের মানুষের কাছে আড়ালেই থাকুক। এসব কারণে সাংবাদিকদের নানারকম ভয়-ভীতি, হুমকি-ধামকি, নির্যাতন, হামলা উপেক্ষা করে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা চালিয়ে যেতে হয়। এছাড়াও রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অপ্রকাশিত হয়রানি, ছাত্রত্ব হারানোর ভয়।

সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই সাংবাদিকরা সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাহীন। নানামুখী চাপ মোকাবিলা করে এই বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকদের টিকে থাকতে হয়। সাংবাদিকদের অনেকগুলো সংগঠন রয়েছে ক্যাম্পাসগুলোতে। মূলত সংবাদকর্মীদের স্বার্থ দেখাই এসব সংগঠনের কাজ। সে অর্থে কতটুকুই তারা করতে পারে নানা জটিলতা দূর করে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে? একজন সংবাদ কর্মী আক্রান্ত হওয়ার পর বিভিন্ন ক্যাম্পাসের সাংবাদিক নেতাদের দল-মতে বিভক্ত হওয়ার কারনে মাঝে মাঝে ঠিকমত মন্তব্যও পাওয়া যায় না।

সাংবাদিকদের কেন্দ্রীয় সংগঠন থেকে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার কোনো নীতিমালা না থাকায় এই পেশাকে অনেক তথাকথিত সাংবাদিকরাই আবার বিতর্কিত করছেন। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ না থাকায় অনেক ক্ষেত্রে হলুদ সাংবাদিকতা চলছে। সংবাদপত্রের আস্থার সুযোগ নিয়ে অনেক সময় দুর্জনেরা ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার নামে মিথ্যা, খণ্ডিত ও বিকৃত সংবাদ প্রকাশ করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চরিত্র হননে মেতে ওঠে।

ক্যাম্পাস সাংবাদিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী হওয়ায় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের পর তার শিক্ষাজীবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সাংবাদিকরা মূলধারা থেকে বেরিয়ে গিয়ে বিভিন্ন দলমত, অর্থ ও ক্ষমতার লোভে পড়ে বিভক্ত হয়ে পড়ায় অনেক সময় নিজেদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। অভ্যন্তরীণ কোন্দলে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক বিভিন্ন সংগঠনের কার্যক্রম স্থগিত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। ভাঙন ধরে আবার গড়ে উঠেছে একাধিক সাংবাদিক সংগঠনও। সাংবাদিকদের মধ্যে মতনৈক্য অন্য সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণে উৎসাহিত করে। তাই ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের উচিত দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে নিজেদের মধ্যে সুসম্পর্ক স্থাপন করা, সাংবাদিকতার পেশাকে রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে স্থান দেওয়া। প্রকৃতপক্ষে সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হলে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার অনেক সংকট দূর হবে।

বস্তুনিষ্ঠ, সঠিক সংবাদ প্রকাশ করে সাংবাদিকতাকে এই ক্যাম্পাস হিরোরা অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে একজন সাবেক ক্যাম্পাস সাংবাদিক হিসেবে দৃঢ় বিশ্বাস আমার।

লেখক: গণমাধ্যমকর্মী

সান নিউজ/এফএইচপি

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

জায়েদের ফোন পানিতে ছুড়ে ফেললেন সাকিব

বিনোদন ডেস্ক: বাংলাদেশ ক্রিকেটের...

চীনে সড়ক ধসে নিহত ১৯ 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চীনের দক্ষিণাঞ...

রাজধানীতে তাপমাত্রা বাড়ছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি তাপপ্রবা...

টিভিতে আজকের খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক: প্রতিদিনের মতো আজ বুধবার (১লা মে) বেশ কিছু খ...

এলপিজির নতুন দাম জানা যাবে কাল

নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামীকাল তরলী...

রাজবাড়ীতে ট্রেন লাইনচ্যুত

জেলা প্রতিনিধি : রাজবাড়ীতে একটি মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে...

দুপুরে আসছে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার সময় তিউ...

টিভিতে আজকের খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক: প্রতিদিনের মতো আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) বেশ কিছ...

শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান

নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগ সাধা...

সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু ২ মে

নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামীকাল থেকে দ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা