অপরাধ

পুরান ঢাকার মূর্তিমান আতঙ্ক হাজী সেলিম

নিজস্ব প্রতিবেদক : ৩ দশক ধরে দখলদারি-চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মের মাধমে গড়ে তোলা বিশাল সাম্রাজ্য রক্ষায় দিশেহারা হাজী সেলিম ও তার পরিবার। তাদের অন্যায়-অপরাধের বিরুদ্ধে এবার মাঠে নেমেছে দুদুকসহ সরকারের বিভিন্ন বাহিনী ও সংস্থার বহুমুখী অনুসন্ধান। ছেলে সিটি কাউন্সিলর ইরফান সেলিমের গাড়ি একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো ওলট-পালট হয়ে পড়েছে সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী সেলিমের হাজার কোটি টাকার সাম্রাজ্য। জবরদখলকৃত জমি উদ্ধারে সোচ্চার হয়েছেন প্রকৃত জমির মালিকরা। শুধু তাই নয়, বর্তমানে তার পাশে নেই ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগও।

আওয়ামী লীগ-বিএনপি উভয় সরকারের আমলে পুরান ঢাকা এলাকার মূর্তিমান আতঙ্কের নাম হাজী সেলিম। ভয়ে এতদিন তার অপকর্মের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়নি। পুলিশ, র‌্যাবসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা ইরফান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৫টি মামলা সামনে রেখেই সেলিম পরিবারের অপরাধ অনুসন্ধানে নেমেছে। এমপি সেলিম ও তার ছেলে ইরফান সেলিমসহ পরিবারের সদস্যদের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে ওয়ান-ইলেভেনের সময়ও অবৈধ সম্পদের মামলা করেছিল দুদক। এবার অবৈধ অর্থের অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মানি লন্ডারিংসহ আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে অনুসন্ধান করছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় দুদুকের মামলায় হাজী সেলিমের ১৩ বছরের সাজা ও ২০ লাখ টাকা জরিমানা হয়। পরবর্তী সময়ে হাইকোর্টে আপিল করলে সাজা থেকে খালাস পান। দুদকও রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান বলেছেন, তাদের অবৈধ সম্পদের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব দুদক আইনের তফসিলভুক্ত হলে তা নিয়ে অনুসন্ধান করা হবে।

এদিকে হাজী সেলিম ও তার পরিবারের মানি লন্ডারিংসহ আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে অনুসন্ধান করছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এ বিষয়ে বিএফআইইউর প্রধান আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান বলেন, সাধারণত কোনো আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলেই আমরা সেটি তদন্ত করি।

এই পরিবারের মানি লন্ডারিংসহ আর্থিক অনিয়ম নিয়ে আমরা কাজ করছি। এছাড়া সেলিম পরিবারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি সরকারের বার্তা হল অপরাধ করলে এমপি হলেও ছাড় নয়।

এদিকে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন ও ব্যক্তি সেলিম পরিবারে দখলে থাকা নিজেদের জমি বুঝে নিতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক ইরফান গ্রেপ্তারের পর চলতি বছরের মে মাসে হাজী সেলিম কর্তৃক দখলকৃত পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ব্যাংকের মালিকানাধীন ১৯ দশমিক ১৪ ডেসিমাল জমি উদ্ধার করে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা ছাড়াই হাজী সেলিমের দেয়া সীমানা প্রাচীর ভেঙে দখলকৃত জমি বুঝে নেন ব্যাংকের কর্মকর্তারা। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) আবদুস সালাম মোল্যা।

এরপরই আলোচনায় আসে বাকশ্রবণ প্রতিবন্ধী স্কুলের নামে বরাদ্দকৃত জমি হাজী সেলিমের দখলে থাকার বিষয়টি। বাংলাদেশ জাতীয় বধির সংস্থার জমিটিও হাজী সেলিমের হাতছাড়া হচ্ছে। জমির দখল স্কুলকে বুঝিয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শহীদুল ইসলাম। হাজী সেলিমের মালিকানাধীন মদিনা গ্রুপের ঢাকাস্থ দুটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবন হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করছে না।

চকবাজারের মদিনা আশিক টাওয়ার ও সেন্ট্রাল রোডের মদিনা স্কয়ারের কাছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) পাওনা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪২ লাখ ৪ হাজার টাকা। অতীতে ডিএসসিসি পাওনা পরিশোধে তাগাদা দিলেও আমলে নেয়নি। তবে ডিএসসিসির একটি সূত্র জানিয়েছে, তারা এখন পাওনা টাকা বুঝে পেতে উদ্যোগ নিচ্ছেন। জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মো. মাহবুব আলম বলেন, নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধর তো কেবল একটি ঘটনা।

এ ঘটনার পর থেকেই একের পর এক বের হয়ে আসতে থাকে হাজী সেলিম ও তার পরিবারের অপরাধ-অপকর্মের ফিরিস্তি। আশিক টাওয়ারে সেলিমপুত্রের টর্চার সেলে নির্যাতনের কথাও জানান অনেকে। র‌্যাবের মুখপাত্র এবং আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, র‌্যাবের গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। বিষয়গুলো আমাদেরও নজরে এসেছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি অপরাধের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

ডিএমপির চকবাজার জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ইলিয়াছ হোসেন বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের ব্যবস্থা নেয়া হবে। যে কোনো অভিযোগ অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে আমরা দেখব। তিনি জানান, অস্ত্র ও মাদক আইনে চার মামলায় ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী মোহাম্মদ জাহিদের ১৪ দিন করে মোট ২৮ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেছে চকবাজার থানা পুলিশ।

ফলে ক্ষমতাসীন দলের থেকেও নিজের সাম্রাজ্য ও পুত্রকে বাঁচাতে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছেন না হাজী সেলিম। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যেই জড়িত থাকুক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। তাতে সে জনপ্রতিনিধি বা যত বড় শক্তিশালী লোকই হোক না কেন, ছাড় দেয়া হবে না। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। অপরাধীকে আইনের মুখোমুখি হতেই হবে।’

রিমান্ডে তার বিভিন্ন অপরাধ-অপকর্মে জড়িত থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মো. মাহবুব আলম বলেন, রিমান্ডে ইরফানকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধরের দায় অস্বীকার করে সহযোগীদের ওপর তিনি চাপাচ্ছেন। আজ রোববার (১ নভেম্বর) তার রিমান্ড শেষ হবে। এরপর আমরা আরও ৫ দিনের রিমান্ড চাইব। তিনি আরও জানান, ইরফানের সহযোগী দিপুর রিমান্ড শেষ হলে পুনরায় ৫ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত ২দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করলে তাকে ফের ডিবি হেফাজতে আনা হয়।

হাজী সেলিমের কাছে দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়

নিজের স্বার্থে বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে এসেছিলেন হাজী মোহাম্মদ সেলিম। নৌকার দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য হলে আওয়ামী লীগ, মনোনয়ন না দিলে হয়ে যান বিদ্রোহী। দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে নির্বাচন করে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হয়ে গঠন করেন স্বতন্ত্র জোট। পরে নানামুখী তদবিরে আবার জায়গা দখল করে নেন ক্ষমতাসীন দলে। দল ক্ষমা করলে মনোনয়ন বাগিয়ে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু দলের প্রতি অনুগত ছিলেন না কখনোই। সব সময় দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়-এমন নীতিতেই অটল ছিলেন হাজী সেলিম।

সম্প্রতি ছেলে ইরফান সেলিমের ঘটনা দিয়ে আলোচনায় এলেও মূলত পাহাড়সম অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই এবার কপাল পুড়তে যাচ্ছে হাজী সেলিমের। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাই অভিযোগ করছেন- হাজী সেলিম সব সময়ই ছিলেন সুবিধাবাদী। তিনি রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধির ক্ষমতা ব্যবহার করে আধিপত্য বিস্তার করেন। ক্ষমতার পাশাপাশি আইনের জাল থেকে বের হতেও তিনি ব্যবহার করেছেন রাজনীতিকে। তাই ১৯৯৬ সালে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে এলেও দলের প্রতি বিশ্বস্ত থাকতে পারেননি হাজী সেলিম। নিজের স্বার্থে আঘাত লাগলেই বদলিয়েছেন রং।

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের এক সদস্য বলেন, তারা কোনো দলেরই নন, যখন যেখানে সুযোগ-সুবিধা পান, অপকর্ম ও অন্যায় ঢাকতে সেখানেই আশ্রয় নেন। এ বিষয়ে আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা খুবই কঠোর। দল-মতের ঊর্ধ্বে উঠে তিনি সবার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিচ্ছেন। ফলে অন্যায়-অপকর্ম করে এখন আর দলের শেল্টার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেছেন, দল, সরকার ও জাতীয় সংসদ-সবারই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংসদ সদস্যরা আইনপ্রণেতা। তারাই যদি আইন ভঙ্গকারী হন, তাহলে তো আইনের শাসন হল না। এ বিষয়গুলোয় দল, সরকার ও জাতীয় সংসদ-সবারই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। তবে দুঃখজনক হল-কেউ তদের ভূমিকা সঠিকভাবে পালন করছে না।

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলেও মামলার কারণে নির্বাচন কমিশন তাকে অযোগ্য ঘোষণা করেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। দল ক্ষমতায় আসার কিছুদিন পরেই মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের সঙ্গে নানা বিষয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন হাজী সেলিম। দলীয় সংসদ সদস্যের বিপক্ষে গিয়ে তৈরি করেন আলাদা ব্লক।

সোনারগাঁয়ে হাজি সেলিমের দখলে ১১ বিঘা খাসজমি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনাঘাট এলাকায় অন্তত ১১ বিঘা খাসজমি দখল করে রেখেছে আওয়ামী লীগের সাংসদ হাজি সেলিমের মালিকানাধীন মদিনা গ্রুপ। সরকারি সম্পত্তি দখলের কথা স্বীকারও করেছেন গ্রুপটির একজন কর্মকর্তা।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয় সূত্র জানায়, ২০১৮ সালে বালু ভরাট করে ১১ দশমিক ৩৮ বিঘা খাসজমি দখল করা হয়। পরে দখল করা জমির চারদিকে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করে মদিনা গ্রুপ। এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আল-মামুন বলেন, মদিনা গ্রুপের দখলে থাকা প্রায় ১১ বিঘা সম্পত্তির ওপর সাইনবোর্ড ও লাল পতাকা টানানো হবে এবং স্থাপনা উচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তিনি বলেন, সে সময় উপজেলা ও জেলা প্রশাসন মদিনা গ্রুপকে একাধিকবার উচ্ছেদ নোটিশ পাঠিয়েছিল। সাংসদের প্রতিষ্ঠানের দখল করা ওই সম্পত্তির বর্তমান বাজারমূল্য ১৭ কোটি ৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।

সরকারি জমি দখলে রাখতে মজুত করা হচ্ছে কয়লা

উপজেলা ভূমি কার্যালয় থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তৎকালীন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল হুসাইন তদন্ত করে জেলা প্রশাসক ও হাজি সেলিমকে চিঠি দেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মদিনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাজি সেলিম তাঁর মালিকানাধীন মদিনা গ্রুপ মেঘনাঘাট এলাকায় চর রমজান সোনাউল্লাহ মৌজায় দিয়ারা ১ নম্বর খাস খতিয়ানভুক্ত ৭৪১০, ৭৪১২, ৭৪১৪, ৭৬২৮, ৭৬৩৫, ৭৬৩৬, ৭৬৪৪, ৭৬৪৫, ৭৬৫৩ ও ৭৬৫৭ এই ১০টি দাগে ১ দশমিক ০৮৪৪ একর এবং ৯৬০১ দাগে ২ দশমিক ৩৩২০ একর ভূমি অবৈধভাবে বালু ফেলে দখল করে নিয়েছেন।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, দখল করা সম্পত্তি স্থায়ী বন্দোবস্ত পেতে ২০১৮ সালের ৬ আগস্ট মদিনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কোম্পানির প্যাডে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসকের বরাবর চিঠি দেন হাজি সেলিম। এতে সাংসদ তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের পাশের জমিকে খাস সম্পত্তি উল্লেখ করে তা তার প্রতিষ্ঠানের নামে স্থায়ী বন্দোবস্ত দিতে অনুরোধ করেন। তবে ওই আবেদনে সাড়া দেয়নি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়।

সান নিউজ/এসকে

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীসহ দেশের ১০টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্ট...

ভোলায় উপকূলজুড়ে কোস্টগার্ড মোতায়েন  

ভোলা প্রতিনিধি: আসন্ন ৬ষ্ঠ উপজেলা...

সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু কাল 

নিনা আফরিন, পটুয়াখালী: আগামীকাল...

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় উদ্বেগ

নিজস্ব প্রতিবেদক: কিরগিজস্তানে বা...

নজর কাড়লেন কিয়ারা

বিনোদন ডেস্ক: কান চলচ্চিত্র উৎসব...

সৌদি পৌঁছেছেন ৩০৮১০ হজযাত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলতি বছর হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর এখন পর্...

সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসির হেলিকপ্টার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইরানের বর্তমান...

ভারতে ৫ম দফার ভোট চলছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ৫ম দফার ভোটগ্রহ...

মাথাসহ হরিণের মাংস উদ্ধার

জেলা প্রতিনিধি: নোয়াখালী জেলার দ্বীপ উপজেলার হাতিয়ায় অভিযান...

পাঁচ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়-বৃষ্টির আভাস...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা