আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মাত্র ১ মাসের কিছু বেশি সময় বাকি ছিল পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনের। এরই মধ্যে দেশটির সংসদে নির্বাচন পিছিয়ে দিতে একটি রেজুলেশন পাস করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় হতাহত ৭
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) রেজুলেশনটি পাস হয়। এছাড়াও রেজুলেশনে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার কথা বলা হয়েছে।
এর করে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে নির্বাচন পেছাতে রেজুলেশন পাস করা হয়েছে।
প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তথ্যমন্ত্রী মর্তুজা সলঙ্গী ও পাকিস্তানের মুসলিম লীগ-এনের সিনেটর আফনান উল্লাহ খান। পরে রেজুলেশনটি মাত্র ১৪ জন আইনপ্রণেতার উপস্থিতিতে পাস হয়।
আরও পড়ুন: জাপানে ভূমিকম্প, নিহত বেড়ে ৯২
সিনেটর আফনানুল্লাহ খান জানান, দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি আসলেই ভালো না। কিন্তু ২০০৮ ও ২০১৩ সালে পরিস্থিতি আরও খারাপ ছিল তবুও নির্বাচন হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, আপনি কি আবহাওয়া ও নিরাপত্তার অজুহাতে নির্বাচন বিলম্বিত করবেন? তার আগে ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচন দুবার অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: মাস্ক বাধ্যতামূলক করল যুক্তরাষ্ট্র
সিনেটর দেলোয়ার খান আইনটি উচ্চস্বরে পাঠ করে জানান, সংবিধান অনুযায়ী পাকিস্তানের প্রত্যেক নাগরিকের ভোট দেওয়ার অধিকার রয়েছে। এ ছাড়াও পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আগামী নির্বাচন করতে বাধ্য।
পাকিস্তানে সংসদের উচ্চকক্ষে মোট ১০০ জন সদস্য রয়েছে। মাত্র ১৪ জন আইনপ্রণেতা প্রস্তাব পাসের সময় উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : ডন
সান নিউজ/এএ