নুসরাত ট্র্যাজেডির তিন বছর
সারাদেশ
দ্রুত রায় কার্যকর চায় পরিবার

নুসরাত ট্র্যাজেডির তিন বছর

ফেনী প্রতিনিধি : ফেনীর সোনাগাজীর আলোচিত মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফির তৃতীয় মৃত্যুবাষির্কী আজ। অগ্নিদগ্ধ হওয়ার চার দিন পর গত ২০১৯ সালের ১০ এপ্রিল রাত সাড়ে নয়টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রাফি। মৃত্যুবার্ষিকীতে সামাজিক হামিদিয়া মসজিদে মিলাত, দোয়া ও ইফতারের মাধ্যমে পারিবারিক ভাবে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হবে বলে জানান নুসরাতের বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান। তিনি বলেন, মামলার রায়ের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে বিষেদাগার করে অপপ্রচার করছে দন্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আত্মীয় স্বজনরা। যার কারণে আমরা সামাজিক মান সম্মানের ভয়ে আতংকিত থাকি।

আরও পড়ুন: রসুনের দরপতন, বিপাকে কৃষক

নুসরাত জাহান রাফির মা শিরিন আক্তার বলেন, তিনটি বছর পার হলেও আজও নুসরাতের স্মৃতিরক্ষায় তেমন কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। নিজের জীবন দিয়ে নারী নির্যাতনের প্রতিবাদ করলেও পাননি সরকারি-বেসরকারি কোন সম্মান। আফসোস করে তিনি বলেন, প্রতিবছর এইদিনে পুলিশ ও সাংবাদিকরা এসে খোজঁখবর নেন, তার পর আর কোন খবর থাকে না। নুসরাত হত্যাকান্ডের পর অনেকে নানা রকম প্রতিশ্রুতি দিলেও আজও তার বাস্তবায়ন হয়নি। নুসরাতের স্মৃতি রক্ষার্থে একটি সড়ক, স্কুল বা মাদ্রাসার নাম করনের দাবী জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিচারিক আদালতে ন্যায় বিচার পেয়েছি। ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আপিল করেছেন উচ্চ আদালতে করেছেন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে আসামিদের রায় দ্রুত কার্যকরের ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

বাদীপক্ষের আইনজীবী এম শাহজাহান সাজু বলেন, ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর আসামিদের মৃত্যুদন্ডাদেশ (ডেথ রেফারেন্স) অনুমোদনের জন্য মামলার যাবতীয় কার্যক্রম হাইকোর্টে রয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদন্ডাদেশ হলে তাহা অনুমোদনের জন্য উচ্চ আদালতে পাঠাতে হয়। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক (মামলার যাবতীয় নথি) ছাপানো শেষ করা হয়। আমাদের দাবী দ্রুত আপিল নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিবে রাষ্ট্রপক্ষ। আমরা প্রত্যাশা করি বিচারিক আদালতের মতো উচ্চ আদালতেও রায় বহাল থাকবে।

এদিকে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামির স্বজনরা মামলাটি পুন:তদন্তের দাবী জানিয়েছেন। তাদের দাবী মিডিয়া ট্রায়ালের মাধ্যমে মামলার তদন্ত সংস্থা গুরত্বপূর্ণ আলামত গায়েব করে একপেশে অভিযোগপত্র দিয়ে তাদের স্বজনদের ফাঁসিয়েছেন।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি প্রভাষক আফসার উদ্দিনের স্ত্রী সুরাইয়া হোসেন ও কামরুন নাহার মনির স্বামী রাশেদ খান রাজু বলেন, নুসরাতের অগ্নিদগ্ধ হওয়ার সময় পুরো সোনাগাজী পৌরসভা এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরায় আওতায় ছিলো। সিসিটিভি নিয়ন্ত্রণ করতেন পৌরসভা ও মডেল থানা কর্তৃপক্ষ। এমনকি ফাজিল মাদ্রাসার সামনে তিনটি সিসি ক্যামেরা লাগানো ছিলো। তদন্ত সংস্থা সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব করে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে নির্দোষ মানুষদের ফাঁসিয়েছেন। বিচারের সময় আদালতে আমাদের আইনজীবী সিসি ফুটেজ হাজির করার আবেদন করলে বিচারের আদেশের পরও থানা ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সিসি ফুটেজ হাজির করতে ব্যর্থ হয়েছে। অগ্নিদগ্ধ হওয়ার আগের দিন নুসরাত প্রভাষক আফসার ও পুলিশ কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিনের কাছে মোবাইলে ক্ষুদেবার্তা প্রেরণ করেন বলে জানান সুরাইয়া হোসেন।

আরও পড়ুন: ভোজ্যতেলে কৃত্রিম সংকট

তার দাবী তদন্ত সংস্থাকে আমরা ক্ষুদেবার্তাগুলো প্রদান করেছি কিন্তু বিষয়টির তদন্ত না করে একতরফা অভিযোগপত্র প্রদান করেন তদন্ত সংস্থা পিবিআই।

বিচারিক আদালতে সিসিটিভি ফুটেজ ও ক্ষুদেবার্তার বিষয়টি আমলে নেওয়ার জন্য আইনজীবী আবেদন করলেও রাষ্ট্রপক্ষের বিরোধীতায় আাদালত আবেদন খারিজ করে দেন। ন্যায় বিচারের স্বার্থে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে মামলাটি পুন:তদন্তের ব্যবস্থা করার দাবী জানাচ্ছি।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আওয়ামীলীগ নেতা রুহুল আমিনের ভাই আবুল কাশেম বলেন, মামলার বাদি,ভিকটিমের পরিবারের সদস্যসহ ৮৭ জন সাক্ষীর কেউ রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়নি। এমনকি মামলার তদন্তকারী দুই কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক কামাল হোসেন ও পিবিআই পরিদর্শক শাহ আলম আদালতে স্বীকার করেছে তাদের তদন্তকালে ঘটনার সাথে রুহুল আমিনের সংশ্লিষ্টতা পায়নি। শুধুমাত্র আবেগের উপর ভিত্তি করে রায় প্রদান করা হয়েছে। আমরা ন্যায় বিচারের স্বার্থে মামলাটি পুন:তদন্তের ব্যবস্থা করতে রাষ্ট্রের প্রতি দাবী জানাচ্ছি।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত মহি উদ্দিন শাকিলের ভাই সোহাগ মোল্লা ও শাখাওয়াত হোসেন জাবেদের বাবা রহমত উল্যা বলেন, নুররাত কিভাবে অগ্নিদগ্ধ হলো সেটা সিসি ক্যামেরা পরীক্ষা করলে বের হয়ে যাবে। কিন্তু সিসি ক্যামেরার ফুটেজ গায়েবের পর মনগড়া কাহিনী প্রকাশ করে আমাদের উপর জুলুম করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পরাজয়

তারা বলেন,নুসরাতকে শ্লীলতাহানির মামলার বাদি তার মা শিরিন আক্তার।মামলা প্রত্যাহার করাতে হলে অধ্যক্ষের লোকেরা মামলা তুলার জন্য নুসরাতের মাকে চাপ দিবে। কিন্তু নুসরাতের মাকে চাপ না দিয়ে অধ্যক্ষের লোকেরা নুসরাতকে কেন চাপ দিবে। চাপ দেওয়ার জন্য পুলিশের পাহারায় থাকা মাদ্রাসাকে কেন বেচে নেওয়া হবে। বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় আসা যাওয়ার পথে অধ্যক্ষের লোকেরা নুসরাতকে চাপ দিতে পারতো।পুলিশ পাহারা ও কয়েকশ শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে কেউ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাউকে আগুন লাগাতে যাওয়ার মনগড়া কাহিনী জজ মিয়া নাটকের মতো কাহিনী ছাড়া কিছুই হতে পারেনা। ঘটনার সময় জাবেদ ও শাকিল পরীক্ষার হলে ছিলো যার প্রমাণ তাদের আশপাশে থাকা অন্য শিক্ষার্থীরা। তারা মামলাটি পুন:তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদঘাটনের জন্য। সরকারের সহানুভুতি কামনা করেন।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত শাহাদাত হোসেন শামিমের ভাই আব্দুর রহমান সুমন বলেন, পিবিআই অধ্যক্ষ সিরাজের দুই ছেলেকে মামলার অভিযোগপত্র থেকে অব্যহতি দিয়েছে এই কারণ দেখিয়ে যে তারা ১ এপ্রিল থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত সোনাগাজীতে ছিলোনা। তাদের কললিষ্ট পর্যালোচনা করে সোনাগাজীতে তাদের অবস্থানের প্রমাণ পায়নি। অথচ কললিষ্টে প্রমাণ রয়েছে শামিম ঘটনার সময় তার বাড়িতে অবস্থান করেছে। সে ৫ এপ্রিল বিকাল আমাদের আত্মীয়কে এয়ারপোর্ট থেকে রিসিভ করতে ঢাকার উদ্দেশ্যে সোনাগাজী ত্যাগ করে। ৬ এপ্রিল সকাল ৭ টার দিকে আত্মীয়কে সাথে নিয়ে সোনাগাজীতে প্রবেশ করে আমাদের বাড়িতে অবস্থান করেন। আমরা কললিষ্টের যাবতীয় প্রমাণ আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে উপস্থাপন করেছি কিন্তু আদালত আমাদের সাথে ন্যায় বিচার করেনি। আদালতে শামিম লি্খিতভাবে বলেছে পিবিআই তাকে নির্মম নির্যাতন করে স্বীকারোক্তি আদায় করেছে। রিমান্ড শুনানীর সময় শামিমকে আইনজীবীর সহায়তা নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। রিমান্ডে শামিম নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য তার ব্যবহৃত মোবাইল সেট পিবিআইয়ের কাছে তুলে দেয় ওই সেটে সে কার সাথে কথা বলেছে তার সব অডিও রেকর্ড ছিলো। কললিষ্ট আমলে নিয়ে মামলাটি পুন:তদন্ত করে ঘটনার প্রকৃত সত্য জাতীর সামনে তুলে ধরার দাবী জানান তিনি।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আওয়ামীলীগ মকসুদ আলমের ছেলে আরাফাত জয় বলেন, আমার বাবাকে অন্যায়ভাবে ফাঁসানো হয়েছে। মাদ্রাসার পরিচালনা পর্ষদের কমিটি নিয়ে দ্বন্ধের জেরে অন্যায় না করার পরও ফাঁসির দন্ড নিয়ে মানবেতর জীবন পার করছে। ঘটনার দিন আমার বাবা ফেনীতে চিকিৎসার জন্য অবস্থান করেছে। পিবিআই নির্যাতন করে আসামী শামিমের কাছ থেকে জবানবন্ধি আদায় করে। ওই জবানবন্ধিতে শামিম নাকি বলেছে আমার বাবা ও মাদ্রাসা শিক্ষক জামাত নেতা আবুল কাশেম নুসরাতকে আগুন লাগানোর জন্য টাকা দিয়েছে। পরে পিবিআই আমার বাবাকে অভিযুক্ত করলেও জামাত নেতা আবুল কাশেমকে অব্যহতি প্রদান করেন। শামিমের জবানবন্ধি সত্য হলে তো দুই জনই অব্যহতি পাওয়ার কথা। আওয়ামীলীগ করার কারণে আমার বাবাকে ফাঁনানো হয়েছে। আমরা নিরাপরাধ বাবার মুক্তির জন্য কথা বললে আমাদের অভিযুক্ত করা হয় আমরা নাকি অপপ্রচার করছি। সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা সাঈদী রাজাকারের মুক্তি চাইলে কারও সমস্যা হয়না অথচ নুসরাতের রহস্যজনক অগ্নিদগ্ধ হওয়া নিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় আমার বাবার মুক্তি চাইলে তাদের সমস্যা হয় বলে অপপ্রচার শুরু করে সহানুভুতি আদায়ের নাটক তৈরী করে তারা। আমরা আমার বাবার মুক্তি ও মামলাটির পুন:তদন্তের ব্যবস্থা করার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আকুল আবেদন করছি।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত মোহাম্মদ যোবায়েরের পিতা আবুল বসর বলেন,মাদ্রাসায় বঙ্গবন্ধুর ছবি ভাংচুর করলে আমার ছেলে তার প্রতিবাদ করে। সেই ক্ষোভ থেকে নুসরাত পরিবার আমার ছেলেকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়েছে। ঘটনার সময় আমার ছেলে তার কয়েকজন বন্ধু সহ সোনাগাজী হাসপাতালের সামনে ছিলো যাহা সবাই দেখেছে। হাসপাতাল এলাকার সিসি ক্যামেরা বের করা হলে সত্যতা মিলবে। তাই সরকারের কাছে আমি দাবী করছি সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে আমার নিরাপরাধ ছেলেকে মুক্তি দিয়ে মামলাটি পুন:তদন্ত করে প্রকৃত সত্য বের করা হোক।

আরও পড়ুন: নৌপথে ঈদযাত্রা নিয়ে বৈঠক আজ

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৬ এপ্রিল সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় পরীক্ষা দিতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধ হয় পরীক্ষার্থী নুসরাত জাহান রাফির।পরিবারের অভিযোগ অধ্যক্ষ সিরাজ উদ্দৌলার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া শ্লীলতাহানির মামলা তুলে নিতে মাদ্রাসার প্রশাসনিক ভবনের ছাদে নিয়ে তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। ৪দিন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ এপ্রিল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান।পরিবারের মামলার পর তদন্ত সংস্থা পিবিআই ১৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র প্রদান করেন। একই বছরের ২৪ অক্টোবর ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মামুনুর রশিদ মামলার রায়ে ১৬ আসামিকে মৃত্যুদন্ডাদেশ প্রদান করেন। পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে এক লাখ টাকা করে অর্থদন্ড করা হয়। আসামিরা হলেন, সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ এসএম সিরাজ উদ-দৌলা , নুর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন শামীম, কাউন্সিলর ও সোনাগাজী পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আলম, সাইফুর রহমান মোহাম্মদ জোবায়ের, জাবেদ হোসেন ওরফে সাখাওয়াত হোসেন, হাফেজ আব্দুল কাদের, আবছার উদ্দিন, কামরুন নাহার মনি, উম্মে সুলতানা পপি, আব্দুর রহিম শরীফ , ইফতেখার উদ্দিন রানা, ইমরান হোসেন মামুন, সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাদরাসার সাবেক সহ-সভাপতি রুহুল আমিন, মহিউদ্দিন শাকিল ও মোহাম্মদ শামীম।

সাননিউজ/এমআরএস

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ভূঞাপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় 

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইল: প্রচণ্ড তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ট। নেই...

শহীদ শেখ জামাল’র জন্ম

সান নিউজ ডেস্ক: আজকের ঘটনা কাল অত...

রাতের আঁধারে ফসলি জমির মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর):

মুন্সীগঞ্জে সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন

মো. নাজির হোসেন, মুন্সিগঞ্জ: মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় ভূমি অফি...

লক্ষ্মীপুরে চলছে ৫ ইউনিয়নে ভোট

সোলাইমান ইসলাম নিশান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি...

ইরফান খান’র প্রয়াণ

সান নিউজ ডেস্ক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স...

বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, নিহত ২

জেলা প্রতিনিধি : কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও...

রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ১

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর খিলগাঁওয়ে রেল গেট এলাকায় ট্রেনের...

টিপু-প্রীতি হত্যা মামলার বিচার শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর শাহজাহানপুরে আওয়ামী লীগ নেতা জাহ...

লেকে শিশু পড়ে যাওয়া নিয়ে ধোঁয়াশা

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর মহাখালীতে লেকে পড়ে এক শিশু নিখোঁজ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা