নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনা পরীক্ষা না করে মনগড়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগে হওয়া মামলায় জেকেজির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী, তার স্বামী ও প্রতিষ্ঠানটির সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের মামলায় সবশেষ ধার্য তারিখে সাক্ষী আদালতে না আসায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন দুই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)। তারা হলেন- গুলশান থানার ওসি আবুল হাসান ও খিলগাঁও থানার ওসি ফারুকুল আলম।
মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে তারা এ দুঃখ প্রকাশ করেন। গত ২১ অক্টোবর এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির করতে পারেনি। সেদিন সাক্ষী হাজির করতে না পারায় গুলশান ও খিলগাঁও থানার ওসিকে কারণ দর্শাতে (শোকজ) বলেন আদালত।এছাড়া এদিন মামলায় মনির হোসেন নামে একজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আগামী ১৬ নভেম্বর সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।এ নিয়ে মামলাটিতে ৪৩ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্য শেষ হলো।
জানা যায়, জেকেজির কর্ণধার স্বামী-স্ত্রী মিলে করোনা টেস্টের ভুয়া সনদ বিক্রি করেছেন। প্রতিটি টেস্টের জন্য জনপ্রতি নিয়েছেন সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টাকা। আর বিদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে জনপ্রতি তারা নিতেন ১০০ ডলার।
সান নিউজ/পিডিকে/এস