আর্টস

শিল্পকলা থেকে মূল্যবান চিত্রকর্ম সরানোর অভিযোগ

হাসনাত শাহীন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদের যৌথভাবে আঁকা একটি মহামূল্যবান চিত্রকর্ম বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা ভবন থেকে গোপনে সরানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

চিত্রকর্মটি সরিয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে খোদ চারুকলা বিভাগের সাবেক পরিচালক আশরাফুল আলম পপলুর বিরুদ্ধে। ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান এই চিত্রকর্মটি ফেরত চেয়ে ইতিমধ্যে দুই দফা চিঠি দিয়েও ছবিটি ফেরত পাইনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।

এ বিষয়ে একাডেমির সাবেক চারুকলা বিভাগের এবং বর্তমানে গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক আশরাফুল আলম পপলু বলেন, কেউ কাউকে কিছু দিলে না তখন ফেরতের বিষয় আসে। একান্ত ব্যক্তিগতভাবে আয়োজন করেছিলাম আমি এই পেইন্টিংটা। ছবিটা আমার কাছে রক্ষিত আছে এটা সত্যি। ছবিটার নিরাপত্তার কারণেই আমি আমার কাছে রেখেছি। সংস্কৃতি মন্ত্রাণালয় যখন সিদ্ধান্ত নেবে ছবিটা কোথায় রাখা হবে, তখন আমি ছবিটা সেখানে দিয়ে দেবো। এটা পরিষ্কার বিষয়। এটা (ছবিটা) নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি করার সুযোগ নেই।

একাডেমি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চিত্রকর্মটি শুধু বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নয়, এটা আমাদের জাতীয় সম্পদ। তাছাড়া চিত্রর্মটি জাতীয় চিত্রশালার স্টক এন্ট্রিতে যুক্ত (সংরক্ষণ বইতে লিপিবদ্ধকৃত)। এটা কোনোভাবেই শিল্পকলা একাডেমিকে না জানিয়ে কেউ নিতে পারে না। শিল্পকলা একাডেমি থেকে যদি একটা আর্ট ওয়ার্ক বাইরে যায় বা একটা সাদা ক্যানভাসও কেউ নিয়ে যেতে চায় তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগে এবং গেটে সেই অনুমতিপত্র দেখাতে হয়। এটাই নিয়ম। এ নিয়ম সবার জন্য এক। চারুকলা বিভাগের সাবেক পরিচালক আশরাফুল আলম পপলু সেই নিয়ম ভঙ্গ করেছেন। যা, এর আগে কখনও ঘটেনি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশরাফুল আলম পপলু একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক থাকাকালীন ২০১৮ সালের ১৯ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত প্যারিস-প্রবাসী আধুনিক ঘরানার আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদের ‘শান্তি’ শিরোনামে একক চিত্রপ্রদর্শনীটি অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও ভারতের গ্যাঞ্জেস্ আর্ট গ্যালারির যৌথ উদ্যোগে একাডেমির জাতীয় চিত্রশালার ২ নং গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনী আয়োজন শেষে ২ নং গ্যালারির সম্মুখস্থলে শাহাবুদ্দিন আহমেদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মিলিতভাবে একটি ছবি আঁকেন। পরবর্তিতে এই ছবিটি শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ শিল্পকলা একাডেমিকে উপহার দেন। ঐতিহাসিক কারণে মূল্যবান ছবিটি প্রদর্শনী শেষে একাডেমির চিত্রশালা ভবনে চারুকলা বিভাগের পরিচালকের অফিস কক্ষে সংরক্ষিত ছিল। এরপর ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে হঠাৎ করে ছবিটির হদিস পাওয়া যাচ্ছিলো না।

অনেক খোঁজাখুঁজির পরে শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগের কর্মচারী-কর্মকর্তারা ছবিটি পপলু (চারুকলা বিভাগের সাবেক পরিচালক) বাসায় নিয়ে গেছেন বলে জানতে পারেন। পরে ফেব্রুয়ারি মাসের ২৫ তারিখে ছবি হারানোর ঘটনায় তথ্য প্রমাণ পর্যালোচনা করে শিল্পকলা একাডেমির পক্ষ থেকে ছবি ফেরত চেয়ে পপলুকে প্রথম চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু আশরাফুল আলম পপলু ছবি ফেরত দেয়ার পরিবর্তে ২০২০ সালের ১১ মার্চ তারিখে শিল্পকলা একাডেমির চিঠির জবাব দেন। সেই চিঠির শুরুতেই আশরাফুল আলম পপলু উল্লেখ করেন, এটা আমরা সকলেই জানি যে, কেহ (কেউ) কাউকে কিছু প্রদান বা হস্তান্তর করলে সেটি ফেরত প্রদানের বিষয় আসে। আপনার পত্রের বিষয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন এবং কৌতূহলের অবতারণা হয়। যেমন, চিত্রকর্মটি আমার কক্ষে (১) ডিস্প্লে অবস্থায় সংরক্ষিত ছিল, কে সংরক্ষণ করেছিল তা উল্লেখ নেই। (২) শিল্পকর্মটি বিভাগকে বুঝিয়ে দেননি, কে নিতে এসেছিলেন তার উল্লেখ নেই এবং (৩) বিভাগকে কোনরূপ অবহিত না করে নিয়ে গেছেন ইত্যাদি, যার জন্য আপনি খুব দুঃখও পেয়েছেন। যদিও এই পত্র প্রদানের পূর্বে আমার সঙ্গে আপনার কথা বলা বা যোগাযোগের সুযোগ ছিল। সে কারণে আপনার এ পত্র পেয়ে আমি দুঃখ পেলেও অবাক হয়নি।

শিল্পকলা একাডেমি বলছে, শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ নানাভাবে জানিয়েছেন যে, তিনি এবং প্রধানমন্ত্রী ছবিটি শিল্পকলা একাডেমির সংগ্রহশালায় রাখার জন্য উপহার দিয়েছিলেন। তাছাড়া-যেহেতু প্রদর্শনীর আয়োজক বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সেহেতু স্বাভাবিকভাবেই শিল্পকর্মটি শিল্পকলা একাডেমির।

এ বিষয়ে কথা হয় চিত্রকর্মটি ফেরত বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও ফ্রান্স প্রবাসী শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী শিল্পকলা একাডেমির দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী সেলের সহকারী সংগঠক এ.বি.এম তৈমুর হান্নানের সঙ্গে।

তিনি সাননিউজকে বলেন, আমার ব্যক্তিগতভাবে শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ স্যারের সঙ্গে একটা পরিচয় আছে। আমি স্যারের ওখানে প্রায়ই যাই। স্যার একদিন হঠাৎ করে আমাকে জিজ্ঞেসা করেন-আমার ‘শান্তি’ প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আমি যে ছবিটা এঁকেছিলাম; সেই ছবিটা কোথায় আছে? ছবিটা আমার বাসায় দিয়ে যেও, ছবিটাতে আরো একটু কাজ করতে হবে। আমার মনে আছে-সেসময় স্যার আমাকে স্পষ্টভাবে বলেছিলেন যে, ছবিটার কাজ শেষ করে আবার ছবিটা শিল্পকলা একাডেমিকে ফেরত দেবেন।

তৈমুর হান্নান বলেন, এ কারণে পরে আমি শিল্পকলা একাডেমিতে এসে ছবিটার খোঁজ করি; চারুকলা বিভাগের সহকর্মীদের কাছে। তখন কেউই ছবিটার খোঁজ দিতে পারছিলেন না। একটা পর্যায়ে বিভাগের কারও কারও মাধ্যমে শোনা যায় ছবিটা পরিচালক সাহেব নিতে পারেন। কেননা, এটা উনার রুমে রক্ষিত ছিলো। পরে একাডেমির চারুকলা বিভাগের সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর রেজাউল হাশেম রাশেদ ভাই উনাকে (পপলু) ফোন করেন। রাশেদ ভাইকে উনি (পপলু) বলেন, ছবিটা তার কাছে আছে। তখন ছবিটা শিল্পকলা একাডেমিকে দেয়ার জন্য তার সঙ্গে অনেকভাবেই কথা হয়। কিন্তু তিনি ছবিটা দেবেন বলে জানান।

তৈমুর বলেন, তারপরেই শিল্পকলা একাডেমি থেকে অফিসিয়াল ভাবে তাকে (পপলু) ছবিটা ফেরৎ দেয়ার জন্য চিঠি দেয়া হয়। সেটা সম্ভবত ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে (২৫ ফেব্রুয়ারি)। আর সম্ভবত চারুকলা বিভাগের পরিচালক হিসেবে তার (পপলু) মেয়াদ শেষ হয় ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারি। ফেব্রুয়ারির দিকে যখন তাকে চিঠি দেয়া হয়; আমি যতটুকু জানি-সেই চিঠির তাৎক্ষণিক কোনো উত্তর আসেনি। তার পরবর্তী সময়ে একই সালের (২০২০ সাল) ২৪ জুন আরেকটা চিঠি দেয়া হয়।

তৈমুর হান্নান আরও বলেন, একজন শিল্পী যখন একটা ছবি আঁকেন বা যৌথভাবে যখন ছবি আঁকেন তখন সেটা একটা সাধারণ আর্ট ওয়ার্কের চেয়ে অনেক বেশি কিছু। যখন ছবিটা আঁকছেন একজন রাষ্ট্রনায়ক ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা, তখন সেই ছবিটার আমাদের কাছে অনেক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যাই হোক, পরবর্তীতে স্যার যখন শোনেন যে, ছবিটা উনি (পপলু) নিয়ে গেছেন এবং দিচ্ছেন না; তখন স্যার ভীষণভাবে মনোক্ষুন্ন হন। স্পষ্টভাবে বলেন যে, ছবিটা ফেরত আনার জন্য শিল্পকলা একাডেমিকেই দায়িত্ব দিচ্ছি। সেই সঙ্গে এটাও জানান ছবিটা শিল্পকলা একাডেমিতে থাকবে।

একাডেমির চারুকলা বিভাগের বর্তমান পরিচালক সৈয়দা মাহবুবা করিম (মিনি করিম) বলেন, আমি শুনেছি শিল্পকর্মটি একজনের বাসায় আছে। যতটুকু জেনেছি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও ভারতের গ্যাঞ্জেস্ আর্ট গ্যালারির যৌথ আয়োজনে শিল্পকলায় শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদের একটি প্রদর্শনীর অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। সেই প্রদর্শনীর উদ্বোধনী আয়োজনে ছবিটি প্রধানমন্ত্রী এবং শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ যৌথভাবে এঁকেছিলেন। যেহেতু প্রদর্শনীর আয়োজক শিল্পকলা একাডেমি কাজেই স্বাভাবিকভাবেই শিল্পকর্মটি শিল্পকলা একাডেমির। ছবিটা আমাদের জাতীয় সম্পদ। সুতরাং আমি মনে করি, শিল্পকর্মটি শিল্পকলা একাডেমির কাছেই থাকা উচিত।

ছবিটি উদ্ধারের বিষয়ে ও পপলুর চাঞ্চল্যকর ঘটনার ব্যাপারে চারুকলা বিভাগের বর্তমান পরিচালক আরও বলেন, ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান এই ছবি প্রশাসনিকভাবে উদ্ধারের জন্য প্রক্রিয়াধীন। শিল্পকলা একাডেমি প্রশাসন বিদ্যমান আইন অনুসারে যে সিদ্ধান্ত বা ব্যবস্থা নেবে চারুকলা বিভাগের পরিচালক হিসেবে সেই ব্যবস্থাই গ্রহণ করবো।

এদিকে, ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অতিমূল্যবান এই ছবি বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে জানান যায়, শিল্পকলা একাডেমিতে চারুকলা বিভাগে চাকরিরত অবস্থায় ছবি আত্মসাৎ ছাড়াও একাডেমির বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার ও অসঙ্গতিপূর্ণ আচরণ করার পাশাপাশি নানান বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করেছেন। কিছুদিন আগে শিল্পকলায় একটি অনুষ্ঠানে দেশের এক সিনিয়র সংস্কৃতিজনকে (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) মেরে রক্তাক্ত করেন পপলু। এছাড়াও সরকারি পদের প্রভাব খাটিয়ে প্রতারণার মধ্য দিয়ে ভাস্কর সোহাগের কাগজপত্র ও শিল্পকর্ম ব্যবহার করে বাংলাদেশ বেতারের সরকারি একটি প্রকল্পের কাজ হাতিয়ে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ আছে পপলুর বিরুদ্ধে।

সব মিলিয়ে পরিচালকের পদে থেকে গোপনে দেশের ঐতিহাসিক ছবি আত্মসাতের মত ঘটনা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমির ভেতরে-বাহিরে শিল্পসংস্কৃতি অঙ্গনে চাঞ্চল্য শুরু হয়েছে। একাডেমির কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও বিভিন্ন মহলের শিল্পী ও শিল্পবোদ্ধাদের মাঝে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। শিল্পকলা একাডেমির বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, কারো কোনো কিছু যদি না বলে নিয়ে যাওয়া চুরি বলে গণ্য হয়, তাহলে এই ছবিটা কোনো রকম নোটিশ বা লিখিত ছাড়া গোপনে নিয়ে যাওয়া পুকুর চুরি। কেননা এই ছবিটার আঁকার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন দেশের দু’জন খ্যাতিমান মানুষ। এর একজন হলেন, বিশ্বের এই সময়ের অন্যতম চৌকশ রাজনীতিবিদ এবং অন্যজন হলেন তার সময়ের বিশ্বের অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী। আর এটা বুঝেই যিনি ছবিটা গোপনে হস্তগত করেছেন, তিনি নিজে শিল্পী হয়েও শিল্প এবং শিল্পীসত্বার মান-মর্যাদা ক্ষুন্ন করেছেন।

ছবিটি ঐতিহাসিক গুরুত্ববহন করে

ছবিটা ঐতিহাসিক গুরত্ব বহন করে। সে কারণে, দেশের শিল্পবোদ্ধারা বলছেন, চিত্রকর্মটি আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। যার প্রকৃত মূল্য শুধু অর্থ দিয়ে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। এটা আমাদের তো বটেই, আমাদের ভবিষ্যতের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে একটা আলোকিত ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করবে। সুতরাং আন্তর্জাতিক চিত্রকলার বাজারে ক্যানভাসে এ্যাক্রিলিক রঙে আঁকা এই চিত্রকর্মটির আনুমানিক মূল্য অন্তত কোটি টাকা হবে বলে ধারণা।

এ বিষয়ে গ্যালারি কায়া’র স্বত্তাধিকারী শিল্পী গৌতম চক্রবর্তী বলেন, এই শিল্পকর্মটি মূল্য অন্যরকম। আসলে এ ধরণের চিত্রকর্মের টাকার অঙ্ক দিয়ে মূল্যায়ন করা যায় না। এটা একটা ঐতিহাসিক। এটার মূল্য অনেকটা অকশনের মূল্যর মতো। বলা যেতে পারে এটি কালেক্টেড টাইপের এবং মাস্টারপিস্ ঘরানার দারুণ একটি চিত্রকর্ম। এটার মূল্য কোটি টাকাও ছাড়াতে পারে।

প্রসঙ্গত, যে কজন বাঙালি কৃতী সন্তান বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ তাদের অন্যতম। বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’ ও ফ্রান্সের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘নাইট উপাধি’ প্রাপ্ত বিখ্যাত এই বাঙালি চিত্রশিল্পীর বেশ কিছু শিল্পকর্ম নিয়ে ‘শান্তি’ শিরোনামে ভারতের তিনটি পৃথকস্থানে প্রদর্শনী শেষে ঢায় একই শিরোনামে একটি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।

সান নিউজ/আরআই

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ভোলায় ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত 

ভোলা প্রতিনিধি: তীব্র তাপদাহ থেকে...

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ

মো. নাজির হোসেন, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:

বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ

সান নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব ম্যালেরি...

টঙ্গীবাড়ি ভাতিজারা পিটিয়ে মারলো চাচাকে

মো. নাজির হোসেন, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:

গরমে ত্বক ব্রণমুক্ত রাখতে যা খাবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক: গরমকাল এলেই ব্র...

শনিবার ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না 

নিজস্ব প্রতিবেদক: পাইপলাইনের কাজে...

ভারতীয় ৩ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্র স...

গরুবাহী ভটভটির ধাক্কায় নিহত ২

জেলা প্রতিনিধি: দিনাজপুর জেলার হি...

জামালপুরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ 

জামালপুর প্রতিনিধি: ট্রাফিক পুলিশ...

কৃষককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা

জেলা প্রতিনিধি: বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জে আব্দুল হাকিম জোমাদ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা