নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকার ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য ১৮ সেপ্টেম্বর ডিম আমদানির অনুমতি দেয়। প্রথমে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি পেলেও। পরে তা বেড়ে ১০কোটিতে করা হয়। গত ৯ দিনে দু’ দফায় পাইকারিতে কিছুটা কমছে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম।
আরও পড়ুন: অর্থনীতি জোরদারে বাংলাদেশ-মেক্সিকোর অঙ্গীকার
১ম দফায় গত সপ্তাহে রাজধানীর বিভিন্ন পাইকারি বাজারে প্রতি ১০০টি ডিমের দাম ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত কমে। শেষ দফায় গত ২ দিনে কমেছে আরও ২০ টাকা। ৯ দিনের ব্যবধানে পাইকারি বাজারে ডিমের দাম কমেছে একশোতে ৪০ টাকা পর্যন্ত।
তবে খুচরা বাজারে দাম কমেনি। এখনো অনেক পাড়া-মহল্লার দোকানে ১৫০ বা তার আশপাশে ১ ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে। আর হালি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা দামে। কোথাও কোথাও আবার ১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ জন্য ভোক্তাদের বাড়তি দামেই ডিম খেতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সবজিতে আগুন, ব্রয়লার ছাড়াল ২০০
সরকার ১৪ সেপ্টেম্বর প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। খুচরায় প্রতি হালি ডিমের দাম ৪৮ টাকা হওয়ার কথা। সেখানে অনেক দোকানে বিক্রি হচ্ছে ২ টাকা বেশি দামে। যদিও কোনো বাজারের দোকানে এখন ৪৮ টাকায় ডিম মিলছে।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সেগুনবাগিচা ও শান্তিনগর বাজার ঘুরে খুচরা ব্যবসায়ীদের সাথে কথা হয়। তারা বলেন, পাইকারিতে ১০০ পিস বাদামি রঙের ডিম কিনেছেন ১১৩০ - ১১৪০ টাকায়, গতকাল যা ছিল ১১৫০- ১৬০ টাকা। তাতে প্রতিটি ডিমের দাম পড়ছে ১১ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ৪০ পয়সা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: দাম না পেয়ে পুঁজি হারানোর শঙ্কায় পাটচাষিরা
এলাকার বাজারের অনেক দোকানীরা এসব ডিম বিক্রি করছেন প্রতি ডজন ১৪৫ টাকা দামে। অর্থাৎ ১২ টাকা ৮ পয়সায়। হালি নিলে নেওয়া হচ্ছে ৫০ টাকা দামে।
সান নিউজ/এমএ