রাজনীতি

নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি ফখরুলের

নিজস্ব প্রতিবেদক: যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন তো আজ্ঞাবহ ক্রীতদাসের চেয়েও খারাপ। সরকারকে কিছু বলতে হয় না, তার আগে বলে দেয়-খুব ভালো নির্বাচন হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা সব জয়লাভ করেছে। এই নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত। আজকে এই জনসভা থেকে আমরা ঘোষণা করতে চাই, অবিলম্বে এই নির্বাচন কমিশনকে পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন নতুন করে যোগ্য ব্যক্তিদের দ্বারা গঠন করতে হবে। একই সঙ্গে সরকারের অবিলম্বে পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানান তিনি।

বুধবার বিকালে রাজধানীর খিলগাঁও তালতলা সুপার মার্কেটের সামনে সিটি করপোরেশন সমূহের নির্বাচন বাতিলের দাবিতে এক প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব এসব দাবি করেন।

দুইটি ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চে ‘সারা দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলে’র দাবিতে এই সমাবেশ হয়।

ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত সিটি নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীদের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা কি ভোট দিতে গেলে ভোট দিতে পারি? এই যে আমাদের ৬জন মেয়র প্রার্থী এখানে বসে আছেন, তারা কেউ ভোট করতে পারেননি। তাদের ভোটের দিন সবাইকে বের করে দেয়া হয়েছে কেন্দ্র থেকে। সন্ধ্যা বেলা তাদের পছন্দমত ফলাফল ঘোষণা করেছে।

তিনি বলেন, এই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নয়, সেই ২০১৮ সালের আগে থেকে ২০১৪ সালে যে নির্বাচন সেই নির্বাচনেও আরেকটি নির্বাচন কমিশন তারাও ১৫৪জনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ঘোষিত করেছে। আমরা সেই নির্বাচনে অংশ নেইনি। আবার ২০১৮ সালে কৌশল পরিবর্তন করে আগের রাতে ভোট ডাকাতি করে নিয়েছে। লজ্জ্বা হয়- চিফ ইলেকশন কমিশনার তিনি যখন বলেন যে, ভোট সুন্দর হযেছে, সুষ্ঠু হয়েছে। অথচ তারই একজন কমিশনার মাহবুব তালুকদার সাহেব তিনি খুব পরিস্কার করে বলেছেন, এই নির্বাচন কমিশন ভোট গ্রহণ করবার, ভোট পরিচালনা করবার, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার যোগ্য নয়।

নির্বাচনের প্রতিবাদে জানাতে বিভিন্ন মহানগরীতে সমাবেশ করতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, কেন এতো ভয়? জনগণের যে কথা বলার অধিকার সেই অধিকার বন্ধ করে দেয়া কেন? জনগণের ভোট দেয়ার যে অধিকার সেই অধিকার বন্ধ করে দেয়া কেন? কারণ আমরা জানি জনগণ যদি ভোট দেয়, ভোট দিতে পারে তাহলে আপনারা কোনদিনই আর ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, এই সরকার খুব দুর্বল সরকার। এতো দুর্বল যে, তাদের নিজেদেরকে রক্ষা করবার জন্য নতুন নতুন আইন তৈরি করতে হয়। এই যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি করেছে। এই যে আপনারা মোবাইল বলেন, ফেইসবুক খোলেন-এগুলো ওরা নিয়ন্ত্রণ করে, মনিটর করে। কে কোথায় কী বলে না বলে ওইগুলো দেখে।

তিনি বলেন, তারা যন্ত্র নিয়ে এসেছে ইসরাইল থেকে। যে দেশের সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক নাই। যেটা আবার আল-জাজিরা টেলিভিশন প্রচার করে দিয়েছে। কী ভয়াবহ প্রচার। সেই প্রচারে আমরা বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম আমাদের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, কয়েকদিন আগে আমাদের সুপ্রিম কোর্ট চিফ জাস্টিস। আমরা সবসময় বলি ধর্মাবতার, ধর্মের অবতার। অর্থাৎ আল্লাহর পরেই বলা হয় যে, বিচারক যে সত্যকে ধর্ম বলে সত্য কাজ করবে। তারা কী বলেছে? তারা বলেছে, লেখালেখি করা ভালো; কিন্তু রাষ্ট্রের ইমেজ নষ্ট হয়-এটা আমরা মেনে নেবো না।

ফখরুল বলেন, আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে, অবশ্যই আমাদেরকে জানাতে হবে যে, কোন কাজে রাষ্ট্রের ইমেজ নষ্ট হয়। লেখালেখি করলে রাষ্ট্রের ইমেজ নষ্ট হয়। সেজন্য মুশতাক আহমেদকে কারাগারে মৃত্যুবরণ করতে হয়। আর সেজন্য কার্টুনিস্ট কিশোরের সমস্ত শরীর রক্তাক্ত করা হয়, তার মাথার মধ্যে রক্তপাত হয়। সেখানে ইমেজ নষ্ট হয় না রাষ্ট্রের? আমরা যখন দেখি প্রায় ৭শ লেখক তারা লেখালেখি করার জন্য এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আটকা পড়ে আছেন তখন রাষ্ট্রের ইমেজ নষ্ট হয় না?

তিনি বলেন, আমরা যখন দেখি যে, আমেরিকাতে ১০ জন সিনেটর তারা সিনেটে চিঠি দিচ্ছে বাংলাদেশে আইনের শাসন নেই, বাংলাদেশে বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ড হয়, বাংলাদেশে বিনা বিচারে মানুষকে আটক রাখা হয়, বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয় চরমভাবে তথন ইমেজ নষ্ট হয় না। যখন সাত সাতটি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান বিবৃতি দেয়-বাংলাদেশে মানুষের মানবাধিকার নেই, লঙ্খিত হচ্ছে অন্যায়ভাবে এখানে হয়রানি-নিপীড়ন করা হচ্ছে তখন ইমেজ নষ্ট হয় না।

৫০ বছর আগে স্বাধীনতা যুদ্ধে কাদের অবদান ছিলো তার সঠিক ইতিহাস জানাতেই বিএনপি স্বাধীনতা সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা পরিস্কারভাষায় বলতে চাই, শুধুমাত্র একজনের জন্য, শুধুমাত্র একটি গোষ্ঠির জন্য, শুধুমাত্র একটি পরিবারের জন্য, একটি রাজনৈতিক দলের জন্য এদেশে স্বাধীনতা আসে নাই। বছরের পর বছর ধরে কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের পরিশ্রম, যে আত্মত্যাগ, আমাদের নেতৃবর্গের যে আত্মত্যাগ সেই আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা এসেছে।

মির্জা ফখরুল বলেন, সেই স্বাধীনতাকে কী করেছো তোমরা? সেই স্বাধীনতাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছো। আমি জানি না আমি কী করে স্বাধীন বলবো। আমি বলতে পারি না, আমার সেই অধিকার নেই, আমি কথা বলতে পারি না। আমার লেখার অধিকার কেড়ে নিচ্ছে, পত্র-পত্রিকা বন্ধ করে দিচ্ছে। লিখলে জেলে দিচ্ছে, জেল থেকে জামিন পাওয়া যাবে না। অন্যদিকে আমার ন্যায্য হিস্যা রয়েছে অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে, বিশেষ করে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সেই হিস্যাও চাইতে পারবো না।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের ঢাকা সফরকালে সীমান্ত হত্যা নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রতিবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, সীমান্ত হত্যা নিয়ে এই সরকারের এতো দুর্বলতা কেনে? কেন সে নিজের নাগরিকের কথা বলতে ভয় পায়। কেন কানেকটিভি ওরা চায়? আমরা চাই যে, কানেকটিভি হোক। বাণিজ্য বাড়ুক, প্রসার ঘটুক। কিন্তু আমি কিছুই পাবো না। আমি পোর্ট দিয়ে দেব, আমার এয়ারপোর্ট ব্যবহার করতে দেব, আমার রাস্তা ব্যবহার করতে দেব; কিন্ত বিনিময়ে আমি ফেনী নদীর পানিরও হিস্যা পাবো ন, তিস্তা নদীর পানিরও হিস্যা পাবো না। এটা হতে পারে না। সেখানে আমরা স্বাধীন কোথায়?

সমাবেশ থেকে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে এবং তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার পরিবেশ তৈরি করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান ফখরুল।

ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে এই সমাবেশ সমবেত হন। নেতাকর্মীদের হাতে হাতে খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত ‘দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দেব জনগণের হাতে’ প্ল্যাকার্ড এবং বাংলাদেশের জাতীয় ও বিএনপির পতাকা ছিল। তারা ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’এবং ‘ভোট ভোট চোর’এর মুহুর্মুহু স্লোগান দিতে দেখা যায়। সমাবেশের দুই ধারে বিএনপির কারাবন্দি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, ইসহাক সরকারসহ কারাবন্দি অন্য নেতাদের মুক্তির দাবি সম্বলিত পোস্টার ছিল।

দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরুর আগে খিলগাঁও তালতলা মার্কেটের পুরো সড়কে লোকে লোকারণ্যে হয়ে পড়ে। ঢাকা উত্তরের আয়োজিত এই সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো মোহাম্মদপুরের শহীদ পার্কে। রাতে পুলিশ সেখানে আপত্তি জানালে সমাবেশের স্থল পরিবর্তন করে খিলগাঁওয়ে আনা হয়।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন বলেন, বর্তমান সরকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে যেরূপে ধারণ করেছে সেটি আমাদেরকে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও রক্ষী বাহিনীর কথা মনে করি্য়ে দেয়। আমাদের এই গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে আজ পর্যন্ত এক হাজারের উপরে নেতাকর্মী গুম হয়ে গেছে।

ইশরাক বলেন, আমি বলতে চাই, এই যে আমাদের জাতিকে দ্বিধা-বিভক্ত করে রেখেছেন ৫০ বছরের পরে এসে আমরা এখনো নিজেদের মধ্যে মারামারি, নিজেদের মধ্যে ক্ষমতায় যাওয়ার যে একটা লালসা সেখান থেকে আমাদের নিজেদের মধ্যে বিবাদ—বিভাজন-মারামারি-হানাহানি করছি- এতে লাভ কার হচ্ছে? এখানে একটি স্বার্থবাজ গোষ্ঠি, একটি মাফিয়া গোষ্ঠি, ভুমিদস্যু এবংকি একটি ব্যবসায়ী গোষ্ঠি যারা বিএনপির সময়ে ব্যবসা করেছে, আওয়ামী লীগের সময়েও ব্যবসা করছে, বাংলাদেশের সম্পদ লুটপাট করেছে, বিদেশে পাঁচার করে দিচ্ছে। এই যে সামাজ্যবাদী শক্তি আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসেছে, এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল বলেন, আজকে তালতলার মার্কেটের সামনে যে জনতার ঢল নেমেছে সেখানে বিএনপি কর্মীরা শুধু নয়, সাধারণ মানুষরা আজকে যোগ দিয়েছে। আমরা জানি, ঢাকাসহ বাংলাদেশে নিয়মিত একটা ভোট কর্মসূচি নামে একটা তামাশা দেখছি। নিয়মিত আমাদের ভোটকে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে, আগের রাতে ভোটের বাক্স ভরিয়ে রাখে তারপরে ইভিএমের মাধ্যমে আমাদের ভোট ছিনিয়ে নেয়।

তাবিথ আউয়ালের সভাপতিত্বে ও মহানগর উত্তরের মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু ও এএফএম আব্দুল আলিম নকির পরিচালনায় সমাবেশে মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে বরিশালের মজিবুর রহমান সারোয়ার, খুলনার নুজরুল ইসলাম মনজু, চট্টগ্রামের ডা. সাহাদাত হোসেন, রাজশাহীর মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বক্তব্য রাখেন।

এছাড়া বিএনপির নেতাদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শ্যামা ওবায়েদ, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, শিরিন সুলতানা, আবদুস সালাম আজাদ, অঙ্গসংগঠনের মধ্যে মহানগর দক্ষিণের কাজী আবুল বাশার, হাবিবুর রশীদ হাবিব, যুব দলের সাইফুল আলম নিরব, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, এসএম জাহাঙ্গীর, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, শ্রমিক দলের মুস্তাফিজুল করীম মজুমদার প্রমুখ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।

এছাড়া সমাবেশে হাবিবুর রহমান হাবিব, খায়রুল কবির খোকন, শ্যামা ওবায়েদ, আজিজুল বারী হেলাল, মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মীর সরফত আলী সপু, আমিনুল হক, শামিীমুর রহমান শামীম, অনিন্দ্র ইসলাম অমিত, শহিদুল ইসলাম বাবুল, আমিরুজ্জামান শিমুল, মামুন হাসান, রাজিব আহসান, খন্দকার আবু আশফাক, শায়রুল কবির খানসহ মহানগরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সান নিউজ/টিএস/আরআই

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমে দেশ আজ এগিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, প্রধানম...

আবেদনময়ী লুকে নুসরাত

বিনোদন ডেস্ক: ঢাকাই চলচ্চিত্র চিত্রনায়িকা নুসরাত...

খাগড়াছড়িতে শাশুড়ি হত্যায় জামাতা আটক

আবু রাসেল সুমন, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়িতে জুয়া খেলতে...

৬ তারিখে বাজেট প্রস্তাবন

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্তব্য করেছেন, ৬...

গণতন্ত্র শেখ হাসিনার হাতেই সুরক্ষিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মান...

কারওয়ান বাজারে হোটেলে আগুন

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি হোটেলের পাশে...

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর ধোলাইখালে ৪ তলা ভবনের ২য় তলায় ম...

আজ গ্যাস বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায় 

নিজস্ব প্রতিবেদক: পাইপলাইনে প্রয়ো...

ট্রাক উল্টে ২ শ্রমিক নিহত

জেলা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাক খাদে পড়ে ২...

মদিনায় বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক: সৌদি আরবে পবিত...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা