সংগৃহিত ছবি
আন্তর্জাতিক

ফের ভয়ঙ্কর রূপে করোনা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতার অবসান ঘটেছে আগেই। সারা বিশ্বেই এই মহামারি সংক্রান্ত নানা বিধিনিষেধও তুলে নেওয়া হয়েছে। আর এর মধ্যেই আবারও ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে কোভিড-১৯। সংক্রামক এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে মৃত্যু হচ্ছে প্রায় ১৭০০ মানুষের।

আরও পড়ুন: ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত আরও ৫০

শুক্রবার (১২ জুলাই) এক প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, কোভিড-১৯ এখনও সারা বিশ্বে সপ্তাহে প্রায় ১৭০০ জনের প্রাণ কাড়ছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বৃহস্পতিবার জানিয়েছে। আর এই কারণে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে এই রোগের বিরুদ্ধে টিকা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

এছাড়া ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্রহণের হার হ্রাসের বিষয়েও সতর্কবার্তা দিয়েছেন।

জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থার এই প্রধান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ক্রমাগত মৃত্যুর সংখ্যা সামনে আসা সত্ত্বেও ‘তথ্যগুলোতে দেখা যাচ্ছে, স্বাস্থ্যকর্মী এবং ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে ভ্যাকসিনের কভারেজ হ্রাস পেয়েছে, সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে তারাও রয়েছেন।
সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা লোকেদের তাদের শেষ ডোজ নেওয়ার ১২ মাসের মধ্যে আবারও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিতে ডব্লিউএইচও সুপারিশ করছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকে জ্ঞান দিয়েছে ভারত

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত হুনান সি-ফুড মার্কেটে প্রথম করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটে। এরপর ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারিতে মারা গেছেন ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ।

অবশ্য চীনের উহানে ভাইরাসটি ১ম শনাক্ত হওয়ার ৩ বছরেরও বেশি সময় পরে ২০২৩ সালের মে মাসে করোনাভাইরাস মহামারি আর ‘বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা’ নয় বলে ঘোষণা করেছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুস। পরে একই মাসে ডব্লিউএইচও প্রধান অবশ্য বলেছিলেন, ‘বিশ্বব্যাপী করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থার সমাপ্তি ঘোষণা করা হলেও তা বিশ্বব্যাপী এই ভাইরাসের স্বাস্থ্য হুমকির সমাপ্তি নয়। বিশ্বে করোনাভাইরাসের আরেকটি ভ্যারিয়েন্ট উদ্ভূত হওয়ার হুমকি এখনও রয়ে গেছে যা নতুন করে এই রোগ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়াতে পারে। এছাড়া নতুন করে আরও রোগজীবাণু উদ্ভূত হওয়ার মারাত্মক হুমকি এখনও রয়ে গেছে।’

সান নিউজ/এএন

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

বোয়ালমারীতে পিক-আপ চাপায় শ্রমিক নিহত, আহত ৩

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে পিক-আপের চাপায় আক্কেল মোল্লা (৪৫) নামে এক কৃষি শ্রমিক ন...

মুন্সীগঞ্জে আপন দুই ভাইসহ ৩ জনকে কুপিয়ে জখম

মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জের ধরে আপন দুই ভাইসহ ৩ জনকে কুপিয়ে জখম...

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আওয়ামী লীগের শাস্তির দাবি ইবি বৈছাআ'র

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক ও বিনম্র...

ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা রবিব...

গজারিয়াতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ৪৩ লাখ টাকার জাটকা জব্দ

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় কোস্ট গার্ডের বিশেষ অভিযানে প্রায় ৪৩ লাখ টাকার জ...

তীব্র শীতে বিপর্যস্ত ইবি: চলছে শীতকালীন ছুটি

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ও এর আশপাশের এলাকায় তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশ...

গজারিয়াতে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ৪৩ লাখ টাকার জাটকা জব্দ

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় কোস্ট গার্ডের বিশেষ অভিযানে প্রায় ৪৩ লাখ টাকার জ...

মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ১০

মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে...

ঝালকাঠিতে ভিক্ষাবৃত্তি থেকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে অটো রিকশা বিতরণ

ভিক্ষাবৃত্তিতে নিয়োজিত জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসূচির আওতায় ঝালকাঠিতে...

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আওয়ামী লীগের শাস্তির দাবি ইবি বৈছাআ'র

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক ও বিনম্র...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা