শিল্প ও সাহিত্য
জাপানের গল্প-২৮

হয়ে গেলো পরিচালক  

পি আর প্ল্যাসিড: জাপানে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের হয়ে ডকুমেন্টারি তৈরির কাজ করার কারণে মিতুলের সাথে বিভিন্ন শ্রেণির লোকদের পরিচয় হয়। তাদের কেউ কেউ কখনো কখনো জাপানে বাঙালি কমিউনিটিতে গান বাজনা করে, কিংবা অন্যান্যদের থেকে ট্যালেন্ট আছে এমন লোকদের টেলিভিশন প্রোগ্রামে কাস্ট করার কথা ভেবে মিতুলের কাছে অনুরোধ করে।

মিতুলও তাদের মধ্যে যাদের সাথে সুস্পর্ক রয়েছে তাদের পরিচয় করিয়ে দেয়। এভাবে আস্তে ধীরে জাপানে বিভিন্ন ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ায় তার ক্ষেত্র বড় হতে থাকে। এক সময় বিভিন্ন প্রডিউসার, অনুষ্ঠান পরিচালক, ক্যামেরাম্যানের সাথেও পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা হয় মিতুলের।

মিতুল পরবর্তীতে তাদের বাংলাদেশের উপর কাজ করাতে বলে কয়ে অনুরোধ করে দেশে নিয়ে যায়। সুযোগ বুঝে নির্ধারিত কাজের পাশাপাশি তার পছন্দ মতো দেশের কিছু বিষয় ঘুরিয়ে দেখায় যেন জাপানের টেলিভিশনের পর্দায় সেসব প্রচার করার আগ্রহ জাগে। যেমন- বঙ্গবন্ধুর বত্রিশ নম্বরের বাড়ি, জাতীয় শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধ, জাতীয় সংসদ ভবন, লাল কুঠিবাড়ি, লালবাগ কেল্লা, সদরঘাট ইত্যাদি।

যখন এসব ইতিহাস ঘেঁটে জাপানের টেলিভিশনে অল্প কিছু সময় দেখালেও মিতুলের কথা তারা রাখতে সম্মত হয় তখন জাপানের টেলিভিশনে বাংলাদেশের নাটক সিনেমা দেখানোর কোন ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে নিয়ে আলোচনা করে। এটা ভেবে মিতুল দেশের খ্যাতিমান অভিনেতা, অভিনেত্রী, নাটকের পরিচালক, এফডিসি কর্মকর্তাসহ আরো অনেকের সাথে মিতুল এ নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন।

এর কিছুদিন পর জাপানের এক বয়স্ক লোকের সাথে মিতুলের পরিচয় হয় টিভি ভবনে। মিতুল টিভি প্রোগ্রামের জন্য যে নানা ধরনের কাজ করে, বিষয়টি জানার পর একজন টিভিরই প্রোগ্রাম পরিচালক মিতুলকে দেখা করতে বলে তার অফিসের ঠিকানা লেখা কার্ড দিলেন।

মিতুল সময় করে একদিন ভদ্রলোকের সাথে দেখা করে নিজের কাজের ধরন এবং বাংলাদেশের উপর কি কাজ করা যেতে পারে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলে। লোকটিকে অনেক আন্তরিক দেখে তাকে মিতুল প্রস্তাব করে, জাপান-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় সিনেমা নির্মাাণের জন্য।

সেদিনই তাদের একটি নতুন সিনেমা শুটিং করার কথা জাপানের সেনদাই শহরে। টোকিও থেকে অনেক দূরের পথ সেনদাই শহর। দিবসটি ছিল জাপানের সেনদাই প্রিফেকচারে ভয়াবহ যে সুনামি সংঘঠিত হয় সেই দিবস। দিবসটিকে স্মরণ করে সেখানে তারা মোমবাতি জ্বালানোর কথা।

মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রার্থনা করার মাধ্যমে শুটিংয়ের কাজ শুরু করা হবে। মিতুল যদি তাদের সাথে অংশ নেয় তাহলে যাবার আমন্ত্রণ জানায়। মিতুল খুশিতে সাথে সাথে সম্মতি জানিয়ে তাদের সাথে অংশ নেবার কথা জানালে তখনই তারা টোকিও থেকে বাসে রওনা দেয় সেনদাই শহরের উদ্দেশে সেনদাই শহরে যেতে যেতে অন্যান্য নানা বিষয় নিয়ে কথা বললেন তারা অথচ সেদিনের সিনেমা নিয়ে আর কথা হয় না।

নির্ধারিত স্থানে যাবার পর তার এক পরিচিত জাপানিকে সাথে নিয়ে আশে পাশের পরিবেশ ঘুরে ঘুরে দেখছিল মিতুল। এ সময় দেখে সুন্দরী এক মেয়ে কাছেই কালো দামী এক গাড়ি নিয়ে এসে রাস্তার ধারে থামায়। থামিয়ে গাড়ি থেকে না নেমে ইশারায় কিছু বলছিলেন মিতুলের সাথের সেই জাপানি ভদ্রলোকের সাথে।

তখন মিতুলদের সাথে থাকা এক লোক তাড়াতাড়ি করে সিনেমার পরিচালকসহ আরো কয়েকজনকে নিয়ে দৌঁড়ে গেলেন তার কাছে। সেই অবস্থায়ই ক্যামেরাম্যান তার ক্যামেরা চালানো শুরু করে। মিতুল বুঝতে পারে সে তাদের সিনেমার চুক্তিবদ্ধ হওয়া প্রধান চরিত্রের অভিনেত্রী ছাড়া যে অন্য আর কেউ নয়। মিতুল দূরে দাঁড়িয়ে তাদের সিনেমার শুটিংয়ের কাজ তখন দেখতে থাকে।

এক সময় মিতুলের ডাক পড়ে সেটের সামনে। মিতুল এগিয়ে যায়। সামনে এগিয়ে গেলে পর তার পজিশন ধরিয়ে শিখিয়ে দেওয়া হয়। পরিচালকের নির্দেশ আসে ক্যামেরা চালানোর। একই সিন কয়েকবার করিয়ে ফাইনাল করা হয় মিতুলের অভিনয়ের কাজ। তারপর চলে তাদের চা চক্র। তখনও মিতুল জানে না কি হচ্ছে এখানে বা কিসের অভিনয় হচ্ছে। এরপর সে খেয়াল করে যে, সে যেটা করে সেটাই ভিডিও ক্যামেরায় ধারণ করা হচ্ছে।

সারাদিন সেখানে শুটিং দেখার পাশাপাশি তাদের সাথে নানা কাজে অংশ নিয়ে দিনের শেষে ফিরে আসে বাসায়। এতোটা পথ দ্রুত আসার জন্য বুলেট ট্রেনে আসার কথা ভাবে। মিতুলের কথায় রাজি হয়ে সকলেই যাদের গাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়নি তারা, বুলেট ট্রেনে আসতে সম্মত হন। ট্রেনে আসতে আসতে সিনেমার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তারা। মিতুল তার স্বপ্নের কথা বলে পরিচালককে।

জাপানের নায়িকা আর বাংলাদেশের নায়ক নিয়ে দুই দেশের মধ্যকার গল্প দিয়ে যৌথ প্রযোজনায় সিনেমা নির্মাণ করার ইচ্ছে তার অনেক আগে থেকে। কিন্তু পারফেক্ট লোক না পাওয়ায় এতো দিন কারো সাথে কথাটি বলা হয়নি তার এই সিনেমা সংক্রান্ত বিষয়। তাই তাদের সহযোগিতা চেয়ে মিতুল আবার বলল, প্রয়োজন হলে জাপানের নায়ক বা নায়িকা, বাংলাদেশের নায়ক বা নায়িকা হতে পারে। কথা বলার সুযোগ পেয়ে তখনই কথায় কথায় গল্প সাজিয়ে ফেলে মিতুল।

খুব কৌশলে বলল, জাপান বাংলাদেশের আজকের এই সুসম্পর্কের পঞ্চাশ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষে কাজটি করা যেতে পারে। এবং আমার মনে হয় এটাই সুন্দর সুযোগ। একথা বলে মিতুল তাদের কনভেন্স করে।

পরিচালক জানতে চাইলেন, স্ক্রিপ্ট করবে কে? বলল, মিতুল নিজেই। তারপর জাপানে তার লেখালেখি নিয়ে কথা হয়। খুশি হয়ে পরিচালক বললেন, গল্প তার পছন্দ হয়েছে। এখন থেকেই যেন স্ক্রিপ্ট লেখা শুরু করে সে। বর্তমান কাজ শেষ করে আরো তিনটি কাজের সিডিউল হাতে রয়েছে। এগুলো শেষ করে তবেই তার কল্পিত গল্প নিয়ে কথা বলবেন তারা, জানালেন।

এরপর এই সিনেমার প্রিমিয়ার শো যখন করে তখন তাকে আমন্ত্রণ জানানোর কথা বলা হয়, যেন মিতুল উপস্থিত থাকে এবং তখন অনেকেই উপস্থিত থাকবে। তাদের সাথে তার এই পরিকল্পনার কথা যেন বলে সেই অনুরোধ জানালেন। যদিও তাদের এই সিনেমায় মিতুলের কোনো রোল আগে থেকে ছিল না, তাই মিতুল যদি সময় দিতে পারে তাহলে তার জন্য চমৎকার একটি চরিত্র ক্রিয়েট করা হবে, বললেন।

কিন্তু মিতুল যেভাবে ঘনঘন দেশে যাওয়া আসা করে, এতে দেখা যায় দুপুরে মিটিং হয় কাজ নিয়ে, বিকালে সিদ্ধান্ত নেবার সাথে সাথে অনলাইনে টিকিট কেটে রাতের ফ্লাইটে দেশে চলে যায়। অনেক বেশি দাম দিয়ে ফুরুৎ ফারুৎ দেশে আসা যাওয়া করে সে। এই জন্য স্থির ভাবে জাপানে কোনো কাজে সময় দিতে পারে না। এ জন্য চলতি সিনেমাতে সে পরবর্তী সময় আর কাজ করতে পারবে না বলে জানিয়ে দেয়। ফলে অভিনয়ও পরে আর করা হয়নি সেই সিনেমায় মিতুলের।

এর প্রায় ছয়মাস পর মিতুলের ঠিকানায় একটি পোস্টকার্ড আসে। পোস্ট কার্ডটি দেখেই মিতুল বুঝতে পারে সে যেই সিনেমায় অভিনয় করেছিল সেই সিনেমার যে প্রিমিয়ার শো হবার কথা সেটারই দাওয়াতপত্র এই পোস্ট কার্ড। মিতুল কার্ডের সব লেখা জাপানি ভাষায় থাকায় সে পড়তে পারে না, যে কারণে তার স্ত্রীকে পড়ে মুখে ব্যাখ্যা করতে বলে সে। তার স্ত্রী পড়ে মুখে ব্যাখ্যা করে বললে পর সে পুরো বিষয় বুঝতে পারে।

অনুষ্ঠান যেদিন হবার কথা সেদিন মিতুল ঘর থেকে যথাযত সময় থেকেও বেশ কিছু সময় আগে বের হয়। আগে বের হলেও ট্রেন কোনো কারণে দেরি করে আসায় তার নির্ধারিত হলে পৌছতে বিলম্ব হবার সম্ভাবনা বুঝতে পারে। তাই দেরি হবে জেনেই পরিচালককে টেলিফোন করে জানিয়ে দেয় সে, তার যে পৌঁছাতে দেরি হবে। পরিচালক মিতুলকে বললেন, তুমি আস্তে ধীরে আসো। তুমি আসলেই আমরা অনুষ্ঠান শুরু করবো। তোমার আসা পর্যন্ত আমরা সবাই অপেক্ষা করছি।

মিতুল স্টেশনে ট্রেন থেকে নেমেই হাঁপাতে হাঁপাতে অনুষ্ঠান স্থলে গিয়ে হাজির হয়। তাও তার পাঁচ মিনিট সময় দেরি হয় পৌঁছতে। সে যাবার পর দরজা বন্ধ করে হলের ভিতরকার লাইট সব অফ করে শুধু স্ট্যাজের বাতি জ্বালানো হয় এবং তখনই মাইকে দেরি করে অনুষ্ঠান শুরু করার কারণ উল্লেখ করে ক্ষামা চাইলেন আয়োজদের একজন।

তার জন্য কর্তৃপক্ষ ক্ষমা চাইলে মিতুল কিছুটা মুখ মলিন করে লজ্জায় বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে হাত জোড় করে সবার উদ্দেশে ক্ষমা চেয়ে বলল, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত আমার জন্য পুরো অনুষ্ঠান শুরু করতেই যে থামিয়ে রাখা হয়েছিল, তাই। জাপানে আমি জানি সব কিছু সময় মতো হয়। কিন্তু দুর্ঘটনা কখনো সময় মতো বলে কয়ে আসে না। আমি যেই ট্রেনে এসেছি সেই ট্রেনের আগের ট্রেনের নিচে কোনো এক যাত্রী কাটা পড়ে, যে কারণে ট্রেন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে এবং আমার আসায় দেরি হয়েছে।

মিতুল নিজেও জানে এটা কোনো যুক্তির কথা নয়। তারপরেও বলার জন্য বলা। উপস্থিত সকলেই মিতুলের কথা শুনে সমবেদনা প্রকাশ করলেন। বক্তব্য দেবার কিছু নেই সেখানে। সকলেই উপস্থিত হয়েছেন সিনেমা দেখার জন্য। তাই সকলকে মনযোগ সহকারে ছবিটি উপভোগ করতে বলে পুনরায় তার সেই নির্ধারিত আসনে বসে মিতুল।

সিনেমা শুরু হয়। দর্শক সকলেই শান্ত। মিতুলের চোখ সামনে বড় পর্দার দিকে। শুরুতেই মিতুল দেখে বড় পর্দায় তার নিজের চেহারা ভেসে উঠেছে। এই প্রথম সে নিজেকে আবিষ্কার করে সিনেমার শুরুতে, বড় পর্দায়। শুরুর দৃশ্যে কয়েকজন মিলে সেখানে একটি গাছ লাগাচ্ছিল। সিনেমার নাম ‘আওগিরি য়ো তাকুসিতে’। গাছটির নাম আওগিরি। হিরোশিমায় বোমা নিক্ষেপের পরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই সিনেমার গল্প বা কাহিনী রচনা করা হয়েছে।

গল্পকার সেই সিনেমার পরিচালকের ছোট ভাই। সিনেমা চলা কালে সেখানে সবাই পিন পতনের শব্দ না হবার মতো নীরব থাকে। মিতুল সিনেমা দেখার সময় তার পাশে বসা বয়ষ্ক কয়েকজনের সাথে হিরোশিমায় আমেরিকান সৈন্যদের দ্বারা বোমা নিক্ষেপের কথা ফিসফিস করে আলোচনা করছিল।

এক সময় সিনেমা শেষ হলে সকলে হলের বাইরে এসে গল্প করতে থাকেন। কথা বলা দেখে মনে হয় এদের সকলের সাথে সকলের পূর্ব পরিচয় রয়েছে। সিনেমার বিষয় নিয়ে আলোচনা না করে নিজেদের মধ্যে কথা চলে পারিবারিক আর অবসর সময় কাটানোর বিষয় নিয়ে। মিতুল তাদের কারো সাথে চেষ্টা করেও গল্পের শরীক হতে পারে না।

তাই নিজের মতো করে এক পাশে দাঁড়িয়ে সবার কথা বলার অবস্থা দেখছিল। বাইরে গেইটের পাশেই তখন একজন এক টেবিলে বই নিয়ে বই বিক্রি করছিল। পরিচালক মিতুলকে একটি বই উপহার দিয়ে বললেন, বাসায় গিয়ে স্ত্রীকে বইটি পড়তে দেবার জন্য।

সিনেমা দেখার পর স্ত্রীকে দিয়ে গল্পের এই বই পড়িয়ে শুনে। গল্পের পুরো বিষয় জানাতে মিতুল দেশে বৃক্ষরোপণ করা শুরু করে। এরপর থেকে দেশে যাবার পর সে যখন যেখানে যায় সেখানেই একটি করে বৃক্ষরোপণের পরিকল্পনা হাতে নেয়। তার এই উদ্যোগ দেখে দেশে তার ভক্তরা তাদের নিজেদের এলাকায় বৃক্ষরোপণ করতে শুরু করে। পাশাপাশি যখনই দেশে যায় তখনই মিতুলের লেখা গল্প দিয়ে সে টিভি চ্যানেলের জন্য নাটক বা টেলিফিল্ম নির্মাণ করে।

দুর্ভাগ্য এই যে, অল্প সময়ের জন্য দেশে গিয়ে কাউকে না কাউকে বিশ্বাস করে টাকা এবং দায়িত্ব পুরোটাই দিয়ে আসে নাটকের কাজ সম্পন্ন করার জন্য। কিংবা পরিচালেকদের মিষ্টি কথায় ভুলে গিয়ে মিতুল পুরো টাকা দিয়ে আসে নাটকের পরিচালকের হাতে। এতে পরিচালক মনে করে, টাকা যা পেয়েছে তার পুরোটাই যেন তার নিজের টাকা।

এক সময় অধিকাংশ নাটকের কাজ আর বুঝে পায় না মিতুল। ফলে থেমে থাকে তার সকল কাজ। যদিও তার গল্প দিয়ে নির্মিত কিছু নাটক টেলিভিশনে চলেছে বেশির ভাগ কাজ আলোর মুখ দেখেনি। ফলে কিছুটা বিরক্ত হয়ে নিজেই নাটক পরিচালনার কাজ করা শুরু করে। এভাবেই এখন সে হয়ে যায় একজন পরিচালক। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ থেকে পরিচিত অনেকেই এখন তাকে দিয়ে নাটক এবং সিনেমা নির্মাণের প্রস্তাব করতে শুরু করে।

মিতুল আনন্দের সাথে বলে, তারা ইনভেস্ট করলে পরিচালনার বিষয়ে তার কোন আপত্তি নেই। কথা চলে বাংলাদেশ-জাপান-কোরিয়া তিন দেশ মিলে শর্ট ফিল্ম এবং পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা নির্মাণের।

(চলবে)

লেখক: জাপান প্রবাসী সাংবাদিক

সান নিউজ/এমকেএইচ

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা

ভোলা প্রতিনিধি: ‘প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট ব...

সম্মিলনী বিদ্যালয়ের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : ফরিদপুর জেলার সদর ইউনিয়...

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়

লাইফস্টাইল ডেস্ক : দেশে তাপপ্রবাহ বাড়ছে। আর এই গরমে সবচেয়ে ব...

বাংলাদেশ স্কাউট দিবস ২০২৪ পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে অনুষ্...

ভাসানচরে এক রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা

নোয়াখালী প্রতিনিধি : নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যা...

কৃষক লীগকে গ্রামে নিয়ে যাওয়া ভালো

নিজস্ব প্রতিবেদক : কৃষক লীগকে শহরের মধ্যে আটকে না রেখে গ্রাম...

শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব বিশ্বে বিরল

নিজস্ব প্রতিবেদক : মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপ...

দেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে গত কদিন ধরেই চলছে তীব্র দাবদাহ। এ অব...

ছুটির দিনে মুখর সোহরাওয়ার্দী

নুসরাত জাহান ঐশী: আজ সপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানীর প্রাণকেন্দ...

ভারত ছাড়লেন সালমান খান

বিনোদন ডেস্ক : বলিউডের ভাইজান খ্যাত সুপারস্টার সালমান খান। স...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা