খেলা

‘ক্রিকেট জীবন নয়, জীবনের একটা অংশ’

এবারের বিপিএল এ যদি কোনো আলাদা কিছু থেকে থাকে তাহলে সব কিছুকে ছাড়িয়ে বলতে হবে ২২ গজের এক অদম্য যোদ্ধা মাশরাফির কথা।

সদ্য গত হওয়া ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে হাতে চোট পান ঢাকা প্লাটুনের এই অধিনায়ক। সে হাতে রয়েছে ১৪টি সেলাই। অন্য কেউ হলে হয়তো এ অবস্থায় বিশ্রামে চলে যেত। অথচ খেলাপাগল ম্যাশ হাতে ব্যান্ডেজ নিয়ে ঠিকই নামলেন মাঠে। এটাই ম্যাশ, এটাই ম্যাশের ক্রিকেট মাঠের অন্য এক সংগ্রাম। যার জন্য সারা বাংলা এক কথায় বুকে ধারণ করে তার নাম।

এভাবেই মাঠে নামলেন, খেললেন আর প্রতিপক্ষের বিধ্বংসী ওপেনার গেইলের ক্যাচও লুফে নিলেন এক হাতে। যেনো এর মাধ্যমে বুঝিয়ে দিলেন, দমে যাবার পাত্র নন এই খেলোয়াড়, তিনি মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। পঙ্গুত্বের শংকা নিয়েও দলের হাল ধরে মাঠে নামেন বার বার। বাংলাদেশ ক্রিকেটে এই একজনই এমন উদাহরন সৃষ্টি করতে পারেন। আর তিনি হলেন ক্যপ্টেন ফ্যান্টাসটিক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা।

সম্প্রতি তার অবসর নিয়ে সরগরম পুরো ক্রিকেট পাড়া। এমনকি বিসিবিও নাকি অনেকটা অনিহার চোখে দেখতে শুরু করেছে তার বর্তমান পারফরম্যান্সকে। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে সেটাই ফুটে উঠেছে মাশরাফীর মুখ থেকে। অনেকটা ক্ষোভ নিয়েই মাশরাফি বললেন তিনি খেলা চালিয়ে যেতে চান।

বিশ্বকাপের পর থেকেই তার অবসর নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়। চলমান বিপিএলের শেষদিকে নিয়মিত তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবসর প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হয়। এলিমিনেটর ম্যাচ হারার পর এই বিষয়ে খোলাখুলি অনেক কথাই বলেন চিত্রা পাড়ের এই লিজেন্ড। সেখানেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে, খেলার প্রতি এখনো কতটা নিবেদিতপ্রাণ তিনি।

সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তরে মাশরাফী জানান, ঘটা করে দূরের কথা মাঠ থেকেই অবসর নিতে চান না তিনি। কারো জোরাজুরিতে নয়, নিজের ইচ্ছাতেই খেলা ছাড়তে চান দেশসেরা এই ওয়ানডে অধিনায়ক। তিনি স্পষ্ট করে বলে দেন, ‘আমি খেলতে চাই, পরিষ্কার করেই তো বলেছি। আগের দিনও পরিষ্কার করে বলেছি যে, ঢাকা লিগ খেলব। বিপিএল আছে বিপিএল খেলব। ক্রিকেটকে আমি উপভোগ করছি।’

বর্তমান অবস্তার মতো তার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের পথটাও কখনও মসৃণ ছিল না। বারবার সবাই ভেবেছে তিনি ফুরিয়ে গেছেন, আর প্রয়োজন নেই। কিন্তু ঠিকই সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছেন মাশরাফী একজনই হয়। অভিষেক সিরিজের পরে মাত্র এক সিরিজ খেলেই চলে যান ইনজুরিতে। ফিরে এসে আবার মাঠে নামেন, পুনরায় ইনজুরি তাকে ছিটকে দিয়েছে মাঠের বাইরে। এখন পর্যন্ত বার দশেক অস্ত্রোপচারের জন্য ছুরিকাঁচির নিচে যেতে হয়েছে। হার না মানা নড়াইল এক্সপ্রেস বারবারই ফিরে এসেছেন দাপটের সঙ্গে, পরাজিত করেছেন ইনজুরিকে। তার সর্বশেষ প্রমাণ বিপিএল এলিমিনেটরের ম্যাচটি।

বাবা-মা আদর করে ডাকেন কৌশিক বলে। বাংলাদেশি সমর্থকদের হৃদয়ে ভালোবাসার একজন মানুষ তিনি। যাকে টাইগার ক্রিকেটের এক জীবন্ত কিংবদন্তি, একজন মিথ বললেও ভূল হবে না।

১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর নড়াইলে নানার বাড়িতে মাশরাফীর জন্ম। ছোট থেকেই ছিলেন ডানপিটে স্বভাবের। নদীতে সাঁতার কাটা আর সারাদিন খেলে বেড়ানো, এটাই ছিল তার দৈনিক কাজ। ক্রিকেটের পাশাপাশি ফুটবলও খেলতেন ভালোই।

বয়সভিত্তিক পর্যায়ে কোচদের চোখে পড়ে যান কৌশিক। হীরে চিনতে ভুল করেননি টাইগারদের সে সময়ের খন্ডকালীন কোচ অ্যান্ডি রবার্টস। তাই দ্রুত পাঠিয়ে দেন বাংলাদেশ ‘এ’ দলে। দারুণ পারফরম্যান্সের সুবাদে কোন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট না খেলেই সরাসরি সুযোগ মিলে যায় জাতীয় দলে। বলের গতি আর বোলিং এ্যকশন মিলে দর্শক মহলে নাম পড়ে যায় ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’।

২০০১ সালের ৮ নভেম্বর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় মাশরাফীর। তার প্রথম শিকার জিম্বাবুয়ের গ্রান্ট ফ্লাওয়ার। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে মাত্র এক ইনিংস বল করার সুযোগ পেলেও চার উইকেট শিকার করে জানান দেন নিজের স্বামর্থ।

সীমিত ওভারের ক্রিকেটে অভিষেক হয় দিন কয়েক পরেই। সে ম্যাচে ২ উইকেট নিয়েছিলেন ম্যাশ। সেই শুরুর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নানা চড়াই উৎরাই পার হয়ে রাজত্ব করেন প্রায় দুই দশক। বর্তমানে তিনি সংসদ সদস্য হয়ে সরকারের একজন প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করছেন।

মাশরাফীর ক্যারিয়ারের সেরা সময় বলা যায় ২০০৬ সালকে। সে বছর তিনি ৪৯টি উইকেট শিকার করেন। যা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশিদের মাঝে এক ‘ক্যালেন্ডার ইয়ার’এ সর্বোচ্চ। একইবছর মাশরাফী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন কৈশরের ভালোবাসা সুমির সঙ্গে। তাদের সুখের সংসার আলো করে এসেছে হুমায়রা ও সাহেল নামে দুই সন্তান। সুযোগ পেলেই পরিবারকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন মাশরাফী। যা পরিবারের প্রতি তার কর্তব্যবোধের পরিচয় দেয়।

তবে পরিবারের পাশাপাশি দেশের প্রতি তার আত্মনিবেদনও কম নয়। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ জেলা নড়াইল-২ আসন থেকে সংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। এছাড়া ‘নড়াইল ফাউন্ডেশন’ সংগঠনের মাধ্যমে নিজ এলাকায় সেবা করে যাচ্ছেন তিনি। বিপিএলে এর আগে রংপুর রাইডার্সকে চ্যাম্পিয়ন করার পর ফ্র্যাঞ্চাইজি তাকে দামী গাড়ি উপহার দিতে চেয়েছিল। অথচ এর পরিবর্তে তিনি জেলা হাসপাতালের জন্য অ্যাম্বুলেন্স দেয়ার অনুরোধ করেন। এ থেকেই বোঝা যায় ব্যক্তি মাশরাফীর মহত্ত্ব।

আন্তর্জাতিক ব্যস্ততায় ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার সুযোগ অনেক কম পেয়েছেন ম্যাশ। খুলনা বিভাগের হয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করা মাশরাফীর সর্বোচ্চ ইনিংসটি ১৩২ রানের। আন্তর্জাতিক টেস্টে ৩টি অর্ধশতক রয়েছে তার। তবে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে নিয়মিত মুখ তিনি।

২০০৭ বিশ্বকাপে ছিলেন সহ-অধিনায়ক। সেবার ভারত বধে রেখেছিলেন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। ভালো খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০৯ সালে পান অধিনায়কত্বের গুরু দায়িত্ব। তবে ইনজুরি নামের কালো থাবা অধিনায়ক হিসেবে প্রথম টেস্টেই ছিটকে দেয় তাকে। বলা যায় সেটিই ছিল তার শেষ টেস্ট ম্যাচ। ২০১১ বিশ্বকাপে অভিন্ন কারণে স্কোয়াডে জায়গা পাননি। দলে সুযোগ না পাওয়ায় মিডিয়ার সামনে তার বুক ফাটা কান্না ছুঁয়ে যায় কোটি বাঙালির হৃদয়। সে সময় অনেককেই ফুঁপিয়ে চোখ মুছতে দেখাযায়।

তবে মাশরাফী যে হার মানবার মানুষ নন, এটি প্রমাণ করতেই যেন তার জন্ম হয়। কঠিন সংগ্রাম আর মনোবলে ফিরে এসেছেন বারবার। এজন্যই প্রাচীর ডিঙ্গিয়ে দর্শক দৌড়ে যায় একটু ভালোবাসার আলিঙ্গনের আশায়।

২০১৪ সালে একের পর এক হারতে থাকা বাংলাদেশের দায়িত্ব আবার দেয়া হয় ম্যাশের হাতে। তার ছোঁয়াতে যেনো বদলে যায় সবকিছু। ২০১৫ বিশ্বকাপে অধিনায়ক হিসেবে জাতীয় দলকে এনে দেন সর্বোচ্চ সাফল্য। তার অধীনে সেবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ ক্রিকেটের স্বর্ণযুগের কান্ডারি মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। তার নেতৃত্বে পাকিস্তানকে ১৬ বছর পর হারানোসহ হোয়াইটওয়াশ করে টাইগাররা। ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে সিরিজ হারানোর পেছনেও নেতৃত্বে ছিলেন ম্যাশ। প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলা, বেশ কয়েকবার এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠা, এমন কি বহুজাতিক টুর্নামেন্টের প্রথম শিরোপাও আসে মাশরাফীর হাত ধরে।

এ কারণে তাকে অভিহিত করা হয় ‘ক্যাপ্টেন ফ্যান্টাস্টিক’ বলে। এখন পর্যন্ত একটি টেস্টে অধিনায়কত্ব করা মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার সাফল্যের হার শতভাগ। ৮৫ টি ওয়ানডে ম্যাচে ৪৭ জয় ও ২৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১০ জয় তার অসাধারণ অধিনায়ক সত্তারই আরেক প্রমাণ।

ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারও যথেষ্ট সমৃদ্ধ মাশরাফীর। ৩৬ টেস্টে ৭৮ উইকেট শিকার করেছেন, যেখানে ৬০ রানে ৪ উইকেট তার সাফল্য সেরা । ব্যাট হাতেও করেছেন ৭৯৭ রান, যেখানে ৭৯ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস তার ব্যাটিং সত্তার প্রমাণ দেয়।

২১৭ টি আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচে ২৬৬ ব্যাটসম্যানকে প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠিয়েছেন। সেরা বোলিং ফিগার ২৬ রানে ৬ উইকেট। এই ফরম্যাটে ব্যাট হাতে করেন ১৭৮৬ রান, যেখানে সর্বোচ্চ ইনিংসটি অপরাজিত ৫১ রানের।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বরাবরই দূর্বল বাংলাদেশ। তবে এখানেও মাশরাফীর পারফরম্যান্স যথেষ্ট ভালো। ৫৪ ম্যাচে ৪২ উইকেট নিয়েছেন যেখানে ম্যাচসেরা বোলিং ১৯ রানে ৪ উইকেট। ব্যাট হাতে করেছেন ৩৭৭ রান।

২০০৯ সালে ইনজুরির পর আর টেস্ট খেলা হয়নি মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায় নিয়েছেন ২০১৭ সালে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ফরম্যাটে শুধুমাত্র ওয়ানডে ম্যাচ খেলে যাচ্ছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের জীবন্ত এই কিংবদন্তি। তবে আর বেশিদিন তাকে এই ফরম্যাটেও খেলতে দেখার সম্ভাবনা বাস্তবতার নিরিখে অনেক কম।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাশাপাশি ঘরোয়া ও ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টুর্নামেন্টেও অন্যতম আকর্ষণ নড়াইল এক্সপ্রেস। ২০০৯ সালে আইপিএল-এর দল কলকাতা নাইট রাইডার্স তাকে ৬ লাখ ডলার দিয়ে কেনে। বিপিএল এ ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, রংপুর রাইডার্স ও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে খেলেছেন। প্রথমোক্ত তিন ফ্র্যাঞ্চাইজিকে চ্যাম্পিয়ন করলেও ঢাকা প্লাটুনের হয়ে তার যাত্রা থেমে গেছে এলিমিনেটর পর্বেই।

অবশ্য বিপিএলেও তার অধিনায়ক সত্তার প্রমাণ পাওয়া যায় পরিসংখ্যানে। দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের জমজমাট এ আসরে কমপক্ষে ২০ ম্যাচ অধিনায়কত্ব করা ক্রিকেটারদের মাঝে জয়ের দিক দিয়ে সবার উপরে মাশরাফী (৬২.৭৯%)। সবমিলিয়ে বিপিএলে ৮৬ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ৫৪ জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন নড়াইল এক্সপ্রেস।

জাতীয় দলের হয়ে ওয়ানডে ফরম্যাটে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক মাশরাফী। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্যাচ নেয়ার রেকর্ডও তার। এছাড়া ভারতের বিপক্ষে টানা চার বলে চার ছক্কা মারেন তিনি, যা এখনো কেউ ভাঙ্গতে পারেনি।

লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে পরপর চার বলে চার উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তার। অধিনায়ক হিসেবে দলে তার অবদান ও প্রভাব অনস্বীকার্য। তার সম্পর্কে সাকিব আল হাসান এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘মাশরাফী ভাই যদি না খেলে শুধু ড্রেসিংরুমে থাকেন তাও অন্যরকম উদ্দীপনা কাজ করে’। এ থেকেই জাতীয় দলে মাশরাফীর গুরুত্ব ও অবস্থান কতটুকু তা পরিষ্কার।

যেখানেই গিয়েছেন মাশরাফী সেখানেই পেয়েছেন সফলতা। সিক্ত হয়েছেন মানুষের ভালোবাসায়। তার নামে মানুষ খোঁজে আশা, পায় ভরসা। অথচ তার চলার পথে বাঁধা এসেছে বারবার। ইনজুরি ও অফ ফর্মের সঙ্গে যুদ্ধ করে জয়ী হয়ে ফিরেছেন প্রতিবারই।

তাই ক্রিকেট নিয়ে ‘ক্রিকেট জীবন নয়, জীবনের একটা অংশ’ এমন মায়ময় উক্তি ম্যাশের মুখেই মানায়। আগামী দিনে বাংলাদেশের ক্রিকেটে তার মতো নির্ভরতার ক্রিকেট পাগল টাইগার ক্রিকেট জগতে আসবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।

সান নিউজ/সালি

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

মো. নাজির হোসেন, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি: মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার বৈ...

আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত

স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এল...

কেশবপুরে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত 

আব্দুর রাজ্জাক সরদার, কেশবপুর প্রতিনিধ:

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

মোঃ মনির হোসেন স্টাফ রিপোর্টার :...

জাহাজ উদ্ধারে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্তব্য ক...

প্রেমিককে ডেকে ফেঁসে যান অনন্যা

বিনোদন ডেস্ক: ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে। বাবা-ম...

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে চলতি...

চার বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের চার বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা...

কাশ্মিরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মিরে সড়ক দুর্ঘটনায়...

মাছ ধরা দেখতে গিয়ে যুবক নিহত 

জেলা প্রতিনিধি: রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া লঞ্চঘাটের পন্টুন থেকে পদ্...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা