নিজস্ব প্রতিবেদক: ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের জন্য রমজান উপলক্ষ্যে বদলেছে অফিসের সূচি। ট্র্যাফিক পুলিশের পাশাপাশি ক্রাইম বিভাগও কাজ করছে সড়কে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু আমাদের বাতিঘর
আজ সকাল থেকে চাপ বেড়েছে সড়কে। রাজধানীর মূল সড়ক বাদেও যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী।
সরেজমিনে রাজধানীর মোহম্মদপুর, শ্যামলী, কল্যাণপুর, মিরপুর-১০, আগারগাঁও, কাওরানবাজার, সোনারগাঁও, সাতরাস্তা, মহাখালী, বনানী, কাকলী, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, গুলশান-১, গুলশান-২, লিংকরোড, প্রগতি সরণিসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় যানজটের ভয়াবহ চিত্র।
যানজট থেকে বাদ যায়নি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েও। মূল সড়কে নামার মুখে দীর্ঘ সময় যানজটে আটকে থাকতে দেখা যায় গাড়িগুলোকে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় সুইডেনের রাজকন্যা
এক বাস যাত্রী জানান, মিরপুর-১০ থেকে বাসে উঠেছি। আগারগাঁও ক্রসিং থেকে বিজয় সরনি পার হতেই ৪০ মিনিট। গাড়ির চাকা ঘুরেছে তবে খুবই মন্থর গতিতে। একটা পর্যায়ে বাসের নিকট গন্তব্যের অনেক যাত্রীকে হেঁটে রওয়ানা করতেও দেখি। আমাকে অগত্যা বসে থাকতে হচ্ছে মতিঝিল যাবো বলে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগের শেরে বাংলা নগর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. তারেক সেকান্দার জানান, ভয়াবহ অবস্থা। অফিস টাইম ও স্কুল টাইম একই সময় হয়ে গেছে। যে পরিমাণ যানবাহন সড়কে সকাল ৮ টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে নামছে তা সামাল দেয়া কঠিন। শুধু শেরে বাংলা নগর এলাকায় নয়, চারদিকে সকাল আজ বাজে গেছে। তবে সকাল সোয়া ১০টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। রাস্তা এখন সচল।
আরও পড়ুন: তিন বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ডিএমপি কমিশনার বলেছে, ৩০৬ বর্গকিলোমিটারের ঢাকা শহরে সোয়া ২ কোটি মানুষ বাস করে। পুলিশ এখানে রাতারাতি যানজট সমস্যা সমাধান করতে পারবে না। তাই সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
সান নিউজ/এএন