মতামত

হরিজন সম্প্রদায়ের লক্ষণেরা

বনিক কুমার : লক্ষন জমাদার। গোপালগঞ্জ হরিজন সম্প্রদায়ের বয়ো:বৃদ্ধ এক ব্যক্তি। বয়স ৬৫ হলেও শারীরিক অবস্থা নাজুক। চলাফেরা করাও কষ্টের। প্রায় সময়ই ভোগেন ঠান্ডা, কাশি জ্বরসহ নানান রোগে। আয় না করলে চলেনা সংসার। বেশ কয়েক বছর হলো স্ত্রী মারা গেছেন। ২ ছেলে ৫ মেয়ে, ১ পুত্রবধু ও ১ নাতনী। এর মধ্যে দুই মেয়ের বিয়ে হয়েছে। এখন সংসারে রয়েছে ৭ সদস্য। সংসারে উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি দুইজন হলেও আয়ের পরিমান নগন্ন। বড় ছেলে রিপন জমাদার শহরের তিনটি মার্কেটে পরিচ্ছন্নতার কাজ করে উপার্জন করেন মাত্র সাড়ে ৬ হাজার টাকা। আর নিজে গোপালগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের গণ টয়লেটে পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আয় করেন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা। বাবা ও ছেলের সারা মাসে আয় হয় ১০ থেকে সাড়ে ১০হাজার টাকা। নিজে শ্রবণ প্রতিবন্ধী আর ছোট মেয়ে বৃষ্টি জমাদার শারীরিক প্রতিবন্ধী। বয়স ১৫বছর। হাটতে পারে না সে। পল্লীতে রয়েছে একটি টিনের ভাঙ্গাচোরা ঘর। এই ঘরের মধ্যে তাদের বসবাস। অর্থের অভাবে ঘরটি মেরামত করতে না পারায় দূর্বিসহ জীবন জাবন করতে হচ্ছে তাকে। শীতকালে শীতল হাওয়ায় ঠান্ডার কষ্ট আর গরমকালে বৃষ্টির পানি ঘরে ঢোকে। টিনের চালের উপরে তাবু দিয়ে বৃষ্টি ঠেকানো।এভাবেই চলছে পরিবারের জীবনযাত্রা। সহায় সম্বল বলতে ১৯৯৬ সালে সরকারের কাছ থেকে পাওয়া গুচ্ছ গ্রাম প্রকল্পের মাধ্যমে আড়াই শতাংশ জামি। ছেলে,মেয়ে এবং নিজের মেলেনি কোন সরকারি চাকুরী। পরিবারটি সুবিধা বঞ্চিত তো বটেই তার উপরে সমাজের সর্বস্তরের সাথে সর্ম্পকহীন। সম্প্রতি হরিজন পল্লীতে গিয়ে কেমন আছেন জিজ্ঞাসা করা মাত্রই এক নিশ্বাসে এসব কথা বলেন বৃদ্ধ লক্ষণ জমাদার। তিনি আরো বলেন, অন্যের বাড়ির পায়খানা ও ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করে যে টাকা পাই তাই দিয়ে চলে আমাদের সংসার। এর পরে অসুখ বিসুখ তো থাকেই। একসাথে ১০হাজার টাকা আমরা দেখতে পাইনা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোর ৬ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত পল্লীতে লোকজন থাকে খুবই কম। বিকাল থেকে লোকজন আসা শুরু হয়। যারা কাজ করে তারা ঘুম থেকে উঠেই বের হয় পরিচ্ছন্নতার কাজে। কাজ সেরে ফিরে আসে। তখন পল্লীতে দেখা যায় মানুষের জমজমাট অবস্থা। হরিজন পল্লীতে ২২টি ঘর রয়েছে। এই ২২টি ঘরে বসবাস করে ৪২টি পরিবারের প্রায় তিনশ মানুষ। ঘরের মধ্যে হুগলা পাতার বেড়া, পলিথিন ও কাপড় টাংগিয়ে ছেলে,পুত্রবধু ও নাতি নাতনি নিয়ে বসবাস করছে। অনেকটা ঘিঞ্জি পরিবেশ। স্বাস্থ্যগত সমস্যাও রয়েছে। সেনিটেশন ব্যবস্থাও ভালো নেই। বেশীর ভাগই আধাপাকা পায়খানা। নগর উন্নয়ন প্রকল্প (সিডিসি) ৬পরিবারকে ৬টি পাকা পায়থানা তৈরী করে দিয়েছে। পল্লীর মাঝখান দিয়ে ৬ফুটের একটি পাকা রাস্তা করেছে পৌরসভা। মাত্র দুইটি টিউবয়েল ও পৌর সভার দেয়া পৌনে এক ইঞ্জি সাইজের দুইটি পানির লাইন। পল্লীতে ঢুকলেই নাকে আসে দুর্গন্ধ। কেউবা পোষে হাঁস- মুরগী। আবার কেউ ছাগল ভেঁড়া। একটি পল্লীর মধ্যে মানুষ, ছাগল ভেঁড়াও হাঁস মুরগির বসবাস। সব মিলে স্বাস্থ্যগত একটি হ-য-র-ল-ব অবস্থা।

আরো জানা গেছে,এই পল্লীর মাত্র তিনজন এস এসসি গন্ডি পেরিয়েছে। মইফুল দাসের ছেলে মুন্না দাস। পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি লেখাপড়া করেছেন। গোপালগঞ্জের বিভিন্ন স্কুল কলেজে পড়ে সর্বশেষ টুঙ্গিপাড়ার সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করেন। পরে গোপালগঞ্জ পৌরসভায় বাজার শাখার কর আদায়কারি হিসেবে চাকুরী করেন। আরেকজন পল্লব দাস। সে স্বর্ণকলি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এসসি পাশ করে এখন হাজী লাল মিয়া সিটি কলেজে একাদশ শ্রেনীতে । এই পল্লীর একমাত্র মেয়ে এইচ এসসি পাশ করে গোপালগঞ্জ সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজে বাংলায় অনার্স পড়ছে। সে হরিজন পল্লীর সাগর জমাদারের মেয়ে প্রিয়া জমাদার। এইচ এসসি পাশেরর পর তার বিয়ে হয়েছে। বাকীরা লেখাপাড়ার স্বপ্ন দেখেনা। তারা পেটের দায়ে ছেলে মেয়েদের নিজেদের পেশার কাজই শিখিয়ে থাকে। বাবা মায়ের পেশাকেই আকড়ে ধরে হরিজন সম্প্রদায়ের সন্তানেরা। কেউ কেউ প্রাথমিক পর্যন্ত গিয়ে আর আগ্রহ দেখায় না। দু’একজন যারা লেখাপড়া করছে তাদের সাথে মন দিয়ে কেউ মেশেওনা।

হরিজন শ্রেণীর কোরবান জমাদার বলেন, জম্মই হচ্ছে আমাদের পাপ। জম্মের পর থেকে দেখছি বাবা মা পরের বাড়ি পরিস্কার করে টাকা রোজগার করে আমাদের খাওয়া পরা দিছে। আমরা বড় হয়েছি এখন সেই কাজ করে আমরাও ছেলে মেয়েদের খাওয়াচ্ছি। আমরা কোন সরকারি চাকরি পাইনাই। আমার কোন ছেলে মেয়েও সরকারি চাকরী পায়নাই। গোপালগঞ্জের বিভিন্ন অফিসে সুইপার নিয়োগ দেয়। সেখানে আমরা আবেদন করি। পরীক্ষা নিয়ে আমাদের বাদ দেয়। আমরাতো লেখাপড়া শিখিনা। ছোট বেলা থেকে বাপ ঠাকুরদার করা কাজ পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজই শিখি। শুনছি সরকার আমাদের জন্য কোটা দিয়েছে। অগ্রাধিকার ভিত্তিত্বে হরিজনদের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য নিয়োগ দিবে। তা তো কোন দিন দেখতে পারলামনা।

শুধু লক্ষণ জমাদার বা কোরবান জমাদার নয় এ ধরনের সমস্যায় রয়েছে গোপালগঞ্জ হরিজন পল্লীর মোহন লাল জমাদ্দার, কোরমান জমাদ্দার, মইফুল জমাদ্দার, ওসমান জমাদ্দার, রবি লাল জমাদ্দার অরুন জমাদ্দার,দিলীপ জমাদার, বাদল জমাদার, মুন্নি জমাদার, দিলীপ রবি দাস, কাশি জমাদার, প্রীতি জমাদার, উজ্জল জমাদার, বিজয় জমাদার, তপন জমাদার, ভুলু জমাদার, চয়ন জমাদার, খোকন জমাদার, বিষ্ণু জমাদার, স্বপন জমাদার, দুলাল জমাদার, রানা জমাদার,মুন্না জমাদার, মানিক জমাদার, রতন জমাদার, নয়ন জমাদার, বাবু জমাদার, পংকজ ডোম, সিপন জমাদার, সুভ জমাদার, রিপন জমাদার, সুমন জমাদার, নান্টু জমাদার, শিল্পী জমাদার, মিঠুন জমাদার, পূর্ণি জমাদার, আশিক জমাদার, প্রদীপ মন্ডল, আকাশ জমাদার, পংকজ দাস, পরেশ জমাদার, তপন রবি দাস, রিপন রবি দাস, শিবু জমাদার, সোনা দাস, মন্টু দাস, বিকাশ ডোমসহ ৪২টি পরিবারের প্রায় তিনশ মানুষের।

হরিজন পল্লীর মিলন দাস বলেন,দেশ স্বাধীন হয়েছে ১৯৭১ সালে। কিন্তু হলে কি হবে। ভাগ্য আমাদের বিমুখ। এখনও আমরা অস্পৃশ্য। সুবিধা বঞ্চিত। আমাদের শুদ্ধভাবে বলা হয় হরিজন সম্প্রদায়। কিন্তু চলতি কথায় বা স্থানীয়রা বলে সুইপার, ম্যাথর বা ডোম। কেউ খোঁজ নেয় না কিভাবে আমরা বাঁচি। গোপালগঞ্জ পৌরসভার ৯নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত আমাদের হরিজন সম্প্রদায়ের পল্লী। এই পল্লীতে প্রায় তিনশ লোকের বসবাস। গাদাগাধি ও ঘিজ্ঞি পরিবেশ। ময়লা আবর্জনায় দূর্গন্ধ ছড়ায়। আমরা অন্যের বাড়িঘর বা অফিস আদালত পরিস্কার করি কিন্তু আমাদের পাড়া বা পল্লী থাকে নোংরা। এখানে সরকারি ভাবে কোনো টিউবওয়েল নাই। পৌরসভার সরবরাহকৃত পৌনে ১ ইঞ্জি সাইজের দুইটি মাত্র পানির লাইন আছে। সেখান থেকে হরিজন শ্রেনীর ৪২ টি পরিবার প্রতিদিন পানি সংগ্রহ করে থাকে। কেউ পায় কেউ পায় না। এই নিয়ে প্রায় লেগে থাকে ঝগড়া বিবাদ। পাশে রয়েছে মধুমতি লেক। এই লেকের পাড়ে হরিজন পল্লীর মানুষদের জন্য নেই কোনো ঘাটলা । পানির প্রয়োজনীয়তা মিটাতে না পেরে নিত্য দিনের পানির চাহিদা মেটাতে হয় লেক থেকে। কেউ কেউ পল্লীতে সেনেটারি ল্যাট্রিন স্থাপন করেছে। আবার কারো কারোর ল্যাট্রিন আধাপাকা। মাঝে মধ্যে গন্ধ বেরহয়। এতে বসবাস করাও সমস্যা রয়েছে।

হরিজন পল্লীর দুলাল দাসের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বৃটিশ আমলে আমাদের বাপ ঠাকুরদা ভারতের বিহার রাজ্য খেকে এখানে এসেছে। সেই থেকে হরিজন সম্প্রদায়ের মানুষ পেশায় সুইপার,ম্যাথর বা ডোমের কাজ করে চলছে। কেউ কেউ সরকারি প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে কাজ করলেও বেশীরভাগ হরিজন শ্রেণী মানুষ চাকুরী করে সাময়িক বা মাষ্টাররোলে। কেউ কেউ দিন ঠিকা দেড়শ দুইশ টাকা বেতন পায়। আমরা সরকারি চাকুরীর কোঠা ঠিকমতো পাইনা। মুসলমানসহ অন্য ধর্মের মানুষ অফিসে টাকা পয়সা খরচ করে চাকুরী নিয়ে যায়। আমরা বঞ্চিত হই। গোপালগঞ্জে যত সরকারি অফিস বা আদালত আছে তাতে ঠিকমতো চাকুরী হলে আমাদের প্রতিটি মানুষ সরকারি চাকুরী পেতো। প্রতিটি নিয়োগে আমাদের ঠকানো হয়।

হরিজন পল্লীর মোড়ল প্রদীপ মন্ডল বলেন, হরিজন সম্প্রদায়ভুক্ত ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া শেখাতে “ওয়ার্ল্ড ভিশন” নামে একটি সংস্থা পল্লীতে একটি স্কুল চালু করেছিলো। তিন বছর চলার পর সেটি বন্ধ রয়েছে। আমি এই স্কুলে চাকুরী করতাম। এখন আমিও বেকার। পরে গোপালগঞ্জ সুইমিং পুল ও জিম্মেসিয়ামে দিন ভিত্তিক কাজ করে সাড়ে ৪ হাজার টাকা পাই। আমাদের পল্লীর বাবা মা থাকে আয়ের খোজে। আর ছেলে মেয়েরা পল্লীতে ঘোরা ফেরা করে সময় নষ্ট করে। দুই একজন স্কুলে যায়। দু এক ক্লাস পড়ে আবার বন্ধ করে দেয়। পরে মা-বাবার সাথে আয়ের সন্ধ্যানে বের হয়। শুনেছি অন্যান্য জেলায় হরিজনদের সরকারি ভাবে অনেক সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়। কিন্তু আমরা যারা গোপালগঞ্জে আছি তারা এখন পর্যন্ত কিছুই পাইনি। আমার দাবী হরিজনদের দিয়ে শুধু পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ না করিয়ে লেখা পড়ার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

পল্লীর রবি লাল জমাদার বলেন, আমাদের এখানে সরকারের নেই কোনো পরিকল্পনা। অনেক কষ্ট বা চেষ্টা করে বেঁচে থাকতে হয়। মানুষ হয়েও অস্পৃশ্য বিধায় আমাদের সাহায্যে কেউ এগিয়ে আসে না। কিছুদিন পূর্বে গোপালগঞ্জের সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করীম সেলিমসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে বিভিন্ন দাবীদাবা তুলে ধরে আবেদন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন সুযোগ সুবিধা পাইনাই। আমাদের বাড়ি ঘরের অবস্থা খুবই খারাপ। যে জায়গা আছে তার উপর যদি সরকার একটি বিল্ডিং করে বসবাসের সুযোগ করে দিলে তাহলে আমরা ভালো থাকবো।

হরিজন পল্লীর একমাত্র শিক্ষিত যুবক মুন্না দাস বলেন, আমার বাবা মইফুল দাস। আমরা ২ ভাই ২ বোন। বোনদের বিয়ে দিয়েছি। বাবা ও ভাই অন্যের বাড়িঘর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে আমাকে লেখাপাড়া শিখিয়েছেন। লেখাপড়া বিরুপ হরিজন পল্লীতে বসবাস করে আমি গোপালগঞ্জ শহরের স্বর্ণকলি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০২ সালে এসএসসি , ২০০৬ সালে টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এসসি পাশ করি।২০১৩ সালে গোপালগঞ্জ পৌরসভার বাজার শাখার আদায়কারী হিসেবে একটি চাকরী পাই। ছোট ভাই পল্লব দাস পৌর সভার ময়লা পরিস্কার শাখায় ডে লেভারের কাজ করে। আমার বাবা এখনও পরিচ্ছন্ন কর্মী। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে বিজ্ঞানের সাফল্য আকাশচুম্বী, গোটা পৃথিবী যখন হাতের মুঠোয়। তবুও এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও মানসিকতা পরিবর্তন হয়নি। সমাজে আমরা ম্যাথর বা সুইপার হিসেবেই নিগ্রহীত ও ঘৃণিত। সমাজের অন্য কেউ আমাদের সাথে মন দিয়ে মেশেনা। মন খুলে কথা বলেনা। আমাদের শুধু ব্যাবহার করে। সব সময় নিচু মনে করে। হরিজন সম্প্রদায়ের মানুষ যখন অন্যের লেট্রিন বা ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করতে যায় তখন তাদের সাথে ভালো আচরণ করেনা। অনেকটা ঘৃণা করে। তারপরও পেটের দায়ে এসব আচরণ সহয্য করতে হয়। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার সংগ্রামে নানান প্রতিকূলতার মধ্যেও বেঁচে থাকতে হয় এই হরিজনদের। সুখ-দুঃখ,হাসি-কান্না,প্রেম-বিরহ-বিচ্ছেদ,নিন্দা,হিংসা,ঘেন্না আর নানান অপবাদ নিয়ে চলে আমাদের বেঁচে থাকার সংগ্রাম। এই সভ্য জগতের সভ্য মানুষ আমরা আর কত আধুনিক, বিজ্ঞান মনস্ক যৌক্তিক মানুষ হলে এই হরিজনদের ভালোবাসতে পারবে সমাজ। শ্রদ্ধা করতে পারবে । দিতে পারবে সমধিকার। আমরা কবে সমাজে মাতা উঁচু করে বাঁচতে পারব।

বনিক কুমার, সাংবাদিক

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ভোলায় অনুষ্ঠিত হলো প্রাণী প্রদর্শনী মেলা

ভোলা প্রতিনিধি: ‘প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট ব...

সম্মিলনী বিদ্যালয়ের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : ফরিদপুর জেলার সদর ইউনিয়...

বাংলাদেশ স্কাউট দিবস ২০২৪ পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে অনুষ্...

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়

লাইফস্টাইল ডেস্ক : দেশে তাপপ্রবাহ বাড়ছে। আর এই গরমে সবচেয়ে ব...

ভাসানচরে এক রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা

নোয়াখালী প্রতিনিধি : নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যা...

মৃত্যুহীন দিনে শনাক্ত ১৬

নিজস্ব প্রতিবেদক : সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের শরীরে ক...

সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা

জেলা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গায় টানা চতুর্থ দিনের মতো দেশের ও...

ধানের দাম নির্ধারণ করা হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক : সরকারিভাবে মন্ত্রণালয়ে সভা করে ধানের দাম...

সবজির বাজারে আগুন

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঈদের আমেজ শেষ হ...

শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা শিশু হাসপা...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা