নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’র লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা ও গবেষকের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এতে গবেষক ও গবেষণা সংরক্ষণ করা হবে।
ইউজিসির উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণার মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত হবে এবং গবেষকের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট পরিবীক্ষণে বৈশ্বিক সূচক ৯.৫.২ এর ডাটা সরবরাহ বিষয়ে ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় সোমবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। সভায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো ও ইউজিসি’র এসডিজি ট্রাকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছিলেন।
ইউজিসি’র স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং এন্ড কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স বিভাগের পরিচালক ড. ফখরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ। কর্মশালায় এসপিকিউএ বিভাগের উপপরিচালক বিষ্ণু মল্লিক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
সভায় জানানো হয়, দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও গবেষকদের প্রকৃত তথ্য সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে বিশ্ব র্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কাঙ্ক্ষি স্থান অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছে না।
টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’র লক্ষ্যমাত্রা ৯ অনুসারে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার কর্মকাণ্ড বাড়ানো এবং প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সাননিউজ/এফএআর